“সবার জন্য পাইথন” has been added to your cart. View cart
-25%

দাও ভালোবাসার ঠাঁই
৳ 70.00 Original price was: ৳ 70.00.৳ 58.00Current price is: ৳ 58.00.

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্বের জন্য
৳ 350.00 Original price was: ৳ 350.00.৳ 280.00Current price is: ৳ 280.00.
দাম্পত্য বিলাস
৳ 160.00 Original price was: ৳ 160.00.৳ 120.00Current price is: ৳ 120.00.
লেখক: মঞ্জ সরকার
বিষয়: উপন্যাস,
প্রকাশনী: মাওলা ব্রাদার্স
ISBN: 9844101918
পৃষ্ঠা: 175
সংস্করণ: 1st
দেশ: বাংলাদেশ
ভাষা: বাংলা
Categories: প্রকাশক, মাওলা ব্রাদার্স
Reviews (0)
Related products
এমপ্লয়াবিলিটি
লেখক : কে. এম. হাসান রিপন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849532156, ভাষা : বাংলা
যিনি কাজ করছেন বা যিনি কাজ খুঁজছেন বা যিনি কাজ করবেন বলে ভাবছেন, প্রত্যকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শব্দ হল ”এমপ্লায়াবিলিটি” বা কর্মদক্ষতা। একটি কাজ পেতে এবং কাজটি ধরে রাখতে, একটি সুযোগ পেতে বা একটি সুযোগ কে ধরে রাখতে বা সুযোগ আসবার পথ কে প্রসারিত করতে প্রয়োজন এমপ্লাবিলিটি। ”আমি জানি, কিন্তু আমি নিজ হাতে করতে পারি না” এটি এমপ্লায়াবিলিটি নয়। বরং এমপ্লায়াবিলিটি হচ্ছে ”আমি জানি এবং কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে নিজ হাতে করতে পারি”। আমাদের বইটি’তে এই এমপ্লায়াবিলিটিকেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই বইটি তে মোট ১২টি অধ্যায় রয়েছে এবং এই ১২টি অধ্যায় আপনার জন্য ১২টি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে যা আপনার জন্য ৩৬০ ডিগ্রী মডেল অনুযায়ী এই বই’তে সাজানো হয়েছে। আপনার যখন যে অধ্যায় প্রয়োজন, সেই অধ্যায় পড়বেন এবং প্রতিটি অধ্যায় শেষে রয়েছে অনুশীলনী। প্রতিটি অনুশীলনী নিজের জন্য সম্পূর্ণ করবেন। আমরা যেহেতু বলছি কাজ পাবার এবং কাজটি ধরে রাখার ফর্মুলা হচ্ছে এমপ্লায়াবিলিটি। তাই বইটি আপনি পড়বেন এবং আপনার জীবনকে রুপান্তর করবার জন্য প্রতিনিয়ত অনুশীলন করবেন। মনে রাখতে হবে, সফলতার কোন গোপন রহস্য নেই। আপনার সফলতার ফর্মূলা আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে। শুরু থেকে শীর্ষে যেতে বইটি আপনার গাইড হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করছি।
গ্রাফিক ডিজাইন (পার্ট ওয়ান)
লেখক : মুহম্মদ আনোয়ার হোসেন ফকির
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : গ্রাফিক্স ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, July 2024
আইএসবিএন : 9789849597773
বর্তমান সময়ে বেকারত্ব যেভাবে প্রকট আকার ধারন করেছে তাতে বলা যায় চাকরি পাওয়া এখন কালো মানিক পাওয়ার মত দূর্লভ। তথাপি তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে উন্মুক্ত ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রতিদিন হাজার লোক শুধুমাত্র ডিজাইনের কাজ করেই আয় করছে বৈদশিক মুদ্রা। এটি এমন একটা প্লাটফরম যেখানে কাজের চাহিদা প্রতিদিন আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও প্রয়োজনের তুলনায় দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনারের অভাব রয়েছে। অভাব এর বিপরীতে থাকে সম্ভাবনা। সম্ভাবনা যেখানে অপরিসীম সেখানে ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত। একজন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হয়ে অভাব পূরণ করবেন আপনি এবং সমাদৃত হবেন বিশ্বব্যাপী। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে একটি ভালো মানের সহজবোধ্য সহায়ক পুস্তকের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। ভাষা যেন শিক্ষার পথে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে সেই কারণে বাংলা ভাষায় এই সহায়ক পুস্তকটি লিখা হয়েছে। যদিও যথাযথ সমার্থক বাংলা শব্দের অভাবে কিছু কিছু শব্দ ইংরেজিতে রাখতে হয়েছে। বইটির আয়োজন,ভাষার বিন্যাস,পদক্ষেপসমূহের বর্ণনা,টেকনিক্যাল বিষয়সমূহের উপস্থাপন এমনভাবে করা হয়েছে যেন যে কেউ এ বইটি ব্যবহার করে ইফেক্টগুলো নিজে নিজেই অনুশীলন করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি সৃজনশীল পেশা। শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান দিয়ে কেউ ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়া যাবে না। শুধুমাত্র নিয়মিত ডিজাইন চর্চা করার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে সৃজনশীল পেশা হওয়ার সুবাদে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের প্রতিভা বিকশিত এবং প্রকাশ করার সুযোগ পাবেন। অটোমেশন এর যুগে,যখন আমরা বলছি,যে ক্রমান্বয়ে আমাদের কাজগুলো সব অটোমেটিক রোবটের হাতে চলে যাচ্ছে,সেই সময়ে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ডিজাইনের জন্য এখনও ক্রিয়েটিভিটি এবং হিউম্যান থিঙ্কিং এর অর্থাৎ নতুন চিন্তা,পরিবর্তন,পরিবর্ধন এর জন্য এখনও মানুষকেই চিন্তা ভাবনা করতে হয় এবং সেটা ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। বইটি তৈরি করতে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা,ইন্টারনেট এবং দেশী বিদেশী অনেক লেখক ও শিল্পির শিল্প কর্মের সহযোগীতা নিয়েছি। সেসব লেখক ও শিল্পিদের কাছে আমি ঋণী এবং গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশনে পাইথনের ব্যবহার
লেখক : আকছাদুর রহমান
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি
পৃষ্ঠা : 264, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849856511, ভাষা : বাংলা
আজকের ডিজিটাল যুগে ডেটার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। এমনকি ডেটাসংক্রান্ত পেশার জনপ্রিয়তার জন্য ডেটা সায়েন্স বিষয়টিকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যক্রমেও চালু করা হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানিতে ক্রেতাদের পছন্দ-অপছন্দ বোঝার জন্য ডেটা সংগ্রহ করে তার বিশদ ব্যাখ্যা বুঝে ও মূল্যায়ন করেই কোম্পানিগুলো তাদের নানাবিধ প্রোডাক্ট বানায়। তাই যদি আপনি কোনো ডেটা থেকে সহজেই কোনো প্যাটার্ন বানাতে পারেন বা আপনার বিশ্লেষণী ক্ষমতা ব্যবহার করে যেকোনো সমস্যার সমাধানে পারদর্শী হন, তা হলে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসাবে আপনিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন। ডেটা অ্যানালাইসিসের গুরুত্ব আরও অনেক দিক থেকে বলা যেতে পারে : ক্রেতা ও প্রতিযোগী সংস্থার মনোভাব বোঝা : ডেটা অ্যানালিসিসের মাধ্যমে ক্রেতা ও প্রতিযোগী সংস্থার মনোভাব বোঝা সম্ভব হয় এবং তাই কোনো সংস্থার সম্ভাব্য সাফল্য বা ব্যর্থতাও অনুমান করা যায়। এছাড়াও ডেটা অ্যানালিসিসের দ্বারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন পোস্ট বা ট্রেন্ড ভাইরাল হচ্ছে, কোন সিনেমা মানুষ পছন্দ করছে, এমনকি কোন সময়ে কোন লেখা পোস্ট করলে বেশি লোক দেখছে, তা-ও বোঝা সম্ভব হয়। অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে একটি ব্যবসা, প্রকল্প, বা প্রতিষ্ঠানের কাজের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করা যায়। এটি ব্যবসায় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে। ভবিষ্যতের প্রজ্ঞান তৈরি করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিস দ্বারা পূর্বের তথ্য থেকে ভবিষ্যতের প্রজ্ঞান তৈরি করা যায়, যাতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় এবং ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ভবিষ্যতে যে ধরনের পরিবর্তন হতে পারে তা অনুমান করা যায়। গবেষণা এবং নতুন উদ্ভাবন আবিষ্কার করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে নতুন উদ্ভাবন আবিষ্কার করা হয় যা গবেষণা, উদ্যোগ, এবং ব্যক্তিগত বা পেশাদার কাজে সাহায্য করে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিস প্রাপ্ত তথ্য ও জ্ঞানের আলোকে ভালো সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ব্যক্তিগত সফলতা বা অর্জিত অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করতে সাহায্য করে : ব্যক্তিগত সফলতা বা অর্জিত অভিজ্ঞতা দেখে ডেটা অ্যানালাইসিস করা হয় যাতে আমাদের জীবনেকে সঠিক এবং উপযোগী দিকে পরিচালিত করা যায়। মার্কেট রিসার্চে ব্যবহার করা হয় : পণ্য বা পরিষেবা উন্নত করতে, নতুন পণ্য বা সেবা উৎপাদন করতে, মার্কেটিং রিসার্চ করার জন্য ডেটা অ্যানালাইসিস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণে, ডেটা অ্যানালাইসিস একটি ব্যবসা, গবেষণা, বা যেকোনো ধরনের সংগঠনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। তাই সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া, সঠিক পথে চলা, এবং সার্বিক সফলতা অর্জনে সাহায্য করতে ডেটা অ্যানালাইসিস অপরিহার্য। এই বইটিতে দেখানো হয়েছে কীভাবে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন করতে পাইথন ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগুলো দেখানো হয়েছে। বইটিতে ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট (IDE) হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে বহুল ব্যাবহৃত এবং ডেটা অ্যানালাইসিসের জন্য বিশেষায়িত জুপিটার নোটবুক। প্রোগ্রামিং কৌশলগুলো রপ্ত করতে করতে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের দিকে এগিয়ে গেলে, আপনি বুঝতে পারবেন বইটি কীভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের চাবিকাঠি হয়ে উঠছে এবং আপনার বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে যাচ্ছে। এই বইটি তাদের জন্য যারা পাইথন দিয়ে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন শিখতে চান এবং ডেটা অ্যানালিস্ট বা ডেটা ইঞ্জিনিয়ার হতে চান। এটির জন্য প্রাথমিক প্রোগ্রামিং জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। তাই এই বইটি পড়ার আগে আমার লেখা ‘সবার জন্য পাইথন’ বইটি পড়ে নিলে ভালো হয়।
প্রোডাক্টিভ প্রোগ্রামার
লেখক : মোশাররফ হোসেন রুবেল
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
পৃষ্ঠা : 176, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849835622, ভাষা : বাংলা
বর্তমানে অনেকেই প্রোগ্রামিং পেশাটাকে খুব সহজ-সরল পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছেন নানান উপায়ে।এই ফিল্ডে তুলনামূলকভাবে ভালো সুযোগ-সুবিধা ও বিভিন্ন বিষয়ে অসংখ্য রিসোর্স থাকায় আমরা অনেকেই এই পেশায় আকৃষ্ট হই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে এই পেশায় ভালো করতে হলে যেমন খুবই প্যাশনেট হতে হবে, সেইসাথে আপনাকে যথেষ্ট ধৈর্য্যশীল, মোটিভেটেড ও শৃঙ্খলার মধ্যে থাকতে হবে। অন্যথায় এই পেশা প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল ও কম্পিটিশন খুব বেশী থাকায় এখানে আপনাকে বার্নআউট, এক জায়গায় আটকে থাকা থেকে শুরু করে নানানরকম সমস্যায় পড়তে হতে পারে। এই বইয়ের লেখকের এই ফিল্ডে বেশ অনেক বছরের এক্সপেরিয়েন্স আছে। উনি একাধারে বিভিন্ন টিমের সাথে কাজ করেছেন, অন্যদেরকে প্রোগ্রামিং শিখিয়েছেন, সেইসাথে বর্তমানে এমন টিম লিড করার কাজও করে যাচ্ছেন। লেখক ঠিক উনার সেই অভিজ্ঞতাগুলোই এই বইয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমাদের এই প্রোগ্রামিং পেশা আমাদের এই বিশ্বে কেমন ভ্যালু তৈরি করছে, আমরা কিভাবে অন্যদেরকে প্রোগ্রামিং এর সাহায্য তাদের বিজনেস গ্রো করতে সাহায্য করছি, বিজনেসে ভ্যালু ক্রিয়েট করছি ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। একইসাথে এই বইয়ে নতুনদের জন্য কিভাবে তাদের ক্যারিয়ার শুরু করা এবং শুরু করে নিজের বেস্ট অবস্থায় যাওয়া যেতে পারে সে ব্যাপারে উপদেশ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া একজন তার ক্যারিয়ারে কিভাবে প্রতিনিয়ত নিজেকে প্রোডাক্টিভ রেখে নিজেকে ডেভেলপ করে যাবে, প্রতিনিয়ত নিজের বেস্ট ভার্শন হওয়ার জন্য কাজ করবে, সে ব্যাপারে বাস্তব বিভিন্নরকমের টেকনিক সম্পর্কে উপদেশ দেওয়া হয়েছে। এই বইটি শুধুমাত্র নতুনদের জন্যই নয়, বরং বর্তমানে যারা অলরেডি এই প্রফেশনে আছেন তাদের ক্যারিয়ার ইমপ্রুভমেন্ট এর জন্যেও বেশ কাজে আসতে পারে। সর্বশেষে আমি বলবো এই বইটি যারা যারা প্রোগ্রামিং পেশায় আসতে চাচ্ছেন অথবা অলরেডি এই পেশায় আছেন তাদের সবার জন্য মাস্ট-রিড। এই বইয়ের উপদেশগুলো আপনাকে প্রতিনিয়ত আপনার স্কিল বাড়াতে, নিজেকে ডেভেলপ করতে, মোটিভেটেড রাখতে, নিজের বেস্ট ভার্শনে যেতে সহায়তা করবে। প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল ও চ্যালেঞ্জিং এই ফিল্ডে আপনার অন্যতম সেরা বন্ধু হিসেবে এই বইটি আপনাকে উপদেশ দিয়ে যাবে।
ফ্রেশারস টু জব রেডি
লেখক : শাফী শাওন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 160, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 789849835653, ভাষা : বাংলা
আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্র্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন। আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন।
সবার জন্য পাইথন
লেখক : আকছাদুর রহমান
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
পৃষ্ঠা : 188, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2023
আইএসবিএন : 9789849760856, ভাষা : বাংলা
পাইথন একটি বহুমুখী, উচ্চ-কর্মক্ষমতা এবং সহজে শেখার প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এর ব্যবহার এবং শেখার সরলতা, বহুমুখীতা, কর্মক্ষমতা, ডেটা বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক কম্পিউটিং এর জন্য শক্তিশালী সাপোর্ট, বৃহৎ এবং সক্রিয় কমিউনিটি, অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং পাইথনকে অনন্য মর্যাদায় নিয়ে গেছে৷ তাই হুহু করে বাড়ছে পাইথনের চাহিদা৷ যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে প্রোগ্রামিং এর জগতে নিজেকে অত্যাধুনিক রাখতে পাইথন শিখুন, নিজেকে অগ্রগামী রাখুন৷ এই বইটি মূলত পাইথন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজর প্রাথমিক ও মৌলিক বিষয়গুলো শেখানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। বইটিতে মৌলিক ধারণা, সিনট্যাক্স, ভেরিয়েবল, কন্ডিশনাল স্টেটমেন্ট, লুপ, ফাংশন, লিস্ট, ডিকশনারি, ফাইল হ্যান্ডলিং, মডিউল, প্যাকেজ, ডেটা স্ট্রাকচার এন্ড অ্যালগরিদম, নাম্পাই লাইব্রেরি ও বেশ কিছু মজার প্রবলেম সলভিং ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে। যারা নতুনভাবে প্রথম কোনো প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শেখা শুরু করতে চাচ্ছেন বা পাইথনে প্রোগ্রামিং শেখার ইচ্ছা পোষণ করছেন তাদের জন্য বইটি আদর্শ হতে পারে। তবে আপনি যদি অন্যান্য ভাষায় প্রোগ্রাম করে থাকেন এবং সেই জ্ঞানের আলোকে পাইথন শিখতে চান তাহলে বইটি হবে আপনার উপযুক্ত গাইড।
স্টেপস ফর কর্পোরেট লিডারশিপ অ্যান্ড ক্যারিয়ার পাথ
লেখক : মোহাম্মদ সাইফ নোমান খান
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 152, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2023
আইএসবিএন : 9789849760870, ভাষা : বাংলা
আজকে অফিসের কোনো মিটিংয়ে আপনি অংশগ্রহণ করেছেন, কিন্তু নিজের বক্তব্য তুলে ধরতে পারেননি? আজকে কোনো ইন্টার্নশিপের প্রজেক্ট রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কথা রাখতে পারেননি? আজকে কোনো চাকরির ইন্টারভিউ ছিল, কিন্তু দেরি করে যাওয়ার জন্য ভালোভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারেননি? আপনার উত্তর যদি না হয়, তাহলে এই বই আপনার জন্য। করপোরেট দুনিয়ার নানান দিক, নানান রঙ। করপোরেট পেশাজীবী নিজেকে তৈরি করতে তরুণ শিক্ষার্থীদের অনেক স্বপ্ন থাকে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের সরাসরি হাতেকলমে শেখার সুযোগ অনেকটাই সীমিত। কী শিখতে হবে, কীভাবে শিখতে হবে, তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের জানার সুযোগ অনেক কম। আবার যারা তরুণ পেশাজীবী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন তারাও থাকেন দ্বিধায়। অথচ, পরিকল্পনা, পেশাগত কোনো লক্ষ্য অর্জন, ও কার্যকর কৌশলের মাধ্যমে নিজেকে আমাদের তরুণেরা সামনে এগিয়ে নিতে পারে। এই বইটি আসলে সেসব ক্যারিয়ার ও করপোরেট বিষয়ের একটি সংকলন মাত্র। পেশাজীবনে সাফল্য গাণিতিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। বসে থাকলে সেখানে কোনো অর্জন আসে না। সাফল্যের জন্য, নিজেকে বদলে ফেলার জন্য কাজ করতে হবে। কীভাবে কী করা যায়, শুরু করতে কী প্রয়োজন, এই বিষয়টি তুলে ধরার অংশ হিসেবে এই বইতে নানান বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। শিক্ষার্থী ও পেশাজীবীদের চিন্তা কৌশল শিখতে, সমস্যা বা সংকট সম্পর্কে জানতে, নানান নেতিবাচক পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াসহ দক্ষ পেশাজীবী হয়ে ওঠার নানান কৌশল নিয়েই এই বই। ভবিষ্যতের ক্যারিয়ারের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে, চেষ্টা করতেই হবে। যারা চেষ্টা করছেন তাদের জন্য এই বইয়ের বিভিন্ন অধ্যায় দারুণ কাজে আসবে।
হু মুভড মাই চিজ?
লেখক : স্পেনসার জনসন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
অনুবাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন
পৃষ্ঠা : 56, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849492658
আসুন একটা গল্প শুনি, মন দিয়ে পড়ুন
গল্পটি ২ টি ইঁদুর এবং মানুষের মত দেখতে ২ জন খর্বাকৃতির গল্প। ২ জন ইঁদুরের নাম স্নিফ এবং স্কারি এবং বাকি ২ জনের নাম হ এবং হেম । এরা চারজনই কোন একটা গোলকধাঁধার মধ্যে জীবন কাটায়। প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই গোলকধাঁধার মধ্যে দৌঁড়ে চিজ/ পনির খুঁজতে থাকে এবং পেলে তা দিয়ে জীবন ধারণ করে। তারা পনির খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট করতো। সকালে ঘুম থেকে উঠে হ এবং হেম জগিং স্যুট এবং জুতা পরে নিত যাতে তাদের দৌঁড়ে পনির খুজঁতে কোন অসুবিধা না হয়। কিন্তু একদিন!! একদিন তারা ৪ জনই চিজ স্টেশন সি তে বিশাল পনিরের মজুদ পেলো। এমন চিজ দেখে তারা পাগল প্রায়। তাঁরা তাদের জুতা ছুড়ে ফেলে সেখানেই জীবন যাপন শুরু করলো। কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই তাঁরা ধরে নিল তাদের বাকি জীবন এভাবেই চলে যাবে। হঠাৎ একদিন!! তাঁরা চিজ স্টেশন সি তে গিয়ে দেখলো সেখানে কোন পনির নেই। এটা দেখে হ এবং হেম পাগল এর মত অবস্থা। তাঁরা চিৎকার করে উঠলো, “না এমন হতে পারে না। এটা অন্যায়। আমাদের সাথে এটা হতে পারে না। ” অন্যদিকে স্নিফ এবং স্কারি এটা দেখে তাঁরা অন্য দিকে পনির খুজতে শুরু করলো। একদিন তাঁরা পেয়েও গেল চিজ স্টেশন এন এর দেখা যা চিজ স্টেশন সি এর চেয়ে বেশি। হ এবং হেম তাদের দুঃখ ভুলতে পারলো না। তাঁরা দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে থাকলো। এদিকে ক্ষুদার্থ থাকায় এবং ডিপ্রেশনে তাদের শরীর খারাপ হতে থাকলো। তাঁরা ভয় পেতে থাকলো অন্য কোথাও গেলে যদি তাঁরা হারিয়ে যায়, তাঁরা যদি ভালো কিছু করতে না পারে? অনাগত ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় তাঁরা তা গ্রহণ করতে রাজি ছিল না। একদিন হ চাইলো নতুন পনিরের খোঁজ করতে কিন্তু হেম কোনভাবেই তা হতে দিল না। বরং হ এর উপর রাগ দেখানো শুরু করলো। একদিন হ এর রাগ উপেক্ষা করে হেম আবার পনির খোঁজ করতে বের হল। অনেক কষ্টের পর সেও চিজ স্টেশন এন এর খোঁজ পেলো। এরমধ্যে অনেকবার হ কে রাজি করানোর ট্রাই করেও পারলো না।
এবার আপনাদের কাছে প্রশ্ন-
১) আপনি পরিবর্তন ভয় পান?
২) সবসময় কমফোর্ট জোনে থাকতে চান?
৩) অন্য পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারেন না বা চান না?
৩) আপনার কি খারাপ সময় নিয়ে কোন চিন্তা থাকে না?
সবগুলো প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বইটি আপনার পড়া উচিৎ। হ্যাঁ, আমি “হু মুভড মাই চিজ” বইয়ের কথা বলছি। আপনি সামনে খুব বড় সমস্যায় পড়তে যাচ্ছেন কিংবা সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। এই বইটি/ গল্পটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন, আমাদের কেমন মানসিকতা নিয়ে চলা উচিৎ বা কী করা উচিৎ? এই বইটি পড়লে অযুহাত / ভেঙ্গে না পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক গুলো কারণ চোখে পড়তে শুরু করবে।
© 2024 Thebookcenterbd All rights reserved | Developed By Deshi IT
Reviews
There are no reviews yet.