অন্তরমহল
অন্তরমহল
আলিয়া আজাদ
মানসিক এবং মানবিক– এই দুটো বিষয় খুব কাছের। মানসিক সমস্যার সাথে মানবিক গুণাবলি থাকা-না থাকার একটা বিশেষ যোগ আছে। সাধারণত অনেক সময় যুগের সাথে তাল মিলিয়ে লাভ-লোকসানের হিসাব করেই আমরা মানবিক গুণাবলির প্রতি আগ্রহী হই। কারণ আমরা সরাসরি এর দ্বারা হওয়া লাভ-ক্ষতি দেখতে পাই না। এটা অন্তরাল থেকে আমাদেরকে সাহায্য করে ভালো থাকতে। এটা মানুষের অন্তর গঠনের কারিগর, মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার হাতিয়ার। প্রত্যেকটা মানুষের মৌলিক কিছু মানদণ্ড থাকে, যা তার পরিবারিক শিক্ষা। মানুষ কোনো পরিস্থিতিতেই বিবেকহীন হতে পারে না। এটা তার মৌলিক গুণাবলির অংশ। যেমন, একজন মানুষ চাইলেই সব দান করে দিতে পারবে না বা খুব খারাপ হতে পারবে না। তার ভালো বা মন্দ হওয়ার একটা নির্দিষ্ট মাত্রা থাকবে। এই অন্তরমহলের খবর আমরা কেউ জানি না। আমাদের মনে কখন কী ধরনের পরিবর্তন হয় তা বোঝা কঠিন। মনের কোন কষ্ট বা আনন্দ জীবনের কোন ঘটনার সাথে জুড়ে আছে তা একটা রহস্যই বটে। একই মানুষের অনেক রূপ। তবে একটা নির্দিষ্ট ছকের বাইরে আমরা কেউ যেতে পারি না। এই নির্দিষ্ট ছক যার যার সত্তা। কখনো কখনো আমাদের নিজস্ব ভাবনা অবাক করে দেয়, কখনো ভয় পাইয়ে দেয়, কখনো আবার সামলেও নেয়। পরিবেশ, পরিস্থিতি, অভিজ্ঞতার বলয়ে তা পরিবর্তিত হয়। সমাজ, সংস্কৃতির প্রয়োজনে তা ভিন্ন রূপ ধারণ করে। এই পরিবর্তন লক্ষ্য করে আয়ত্তে আনা খুব সহজ বিষয় নয়। এই দক্ষতার খোঁজ করা খুব কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়। আমাদের মনের মাঝে অনেক অনুভূতি, আবেগ, বিশ্বাসের খেলা চলে। যে পরিবার বা পরিবেশে আমরা বড়ো হই, সেখান থেকে কিছু নীতিবোধ শিখি, যা আমাদের পথচলার পাথেয় হয়। ছোটোবেলার সেই বোধ আমাদের মাঝে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া শেখায়। অন্তরালের অদেখা-অচেনা বোধগুলো জেনে তা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কী করে অর্জন করা যায় এবং কী করে জীবনকে আরও সুন্দর ও সফলভাবে পরিচালিত করা যায়, তার ব্যাখ্যাই দেবে ‘অন্তরমহল’।
অন্তরীণ বসন্ত
অন্তরীণ বসন্ত
By (author)রিফাত ফাতিমা
এই বইয়ে লেখক যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাস জীবনে করোনার প্রকোপের দিনে মারি-মৃত্যু-উৎকণ্ঠার মধ্য থেকেও প্রকৃতি, মানুষ ও জীবনের গল্প বলেছেন, ব্যক্তিগত ও মন্ময় দৃষ্টিকোণ থেকে। আখ্যান বিস্তার লাভ করেছে বাংলাদেশে শৈশব ও প্রাপ্তবয়স্ককালের নানান অনুষঙ্গ থেকে বর্তমান যাপিত জীবন অবধি। সাহিত্যরস ও সংবেদনশীল মনের অভিপ্রকাশ ছড়িয়ে রয়েছে বইয়ের পাতায় পাতায়। অন্তরীণ বসন্ত
অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা
অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা
By (author) ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
উন্নয়ন কী? উন্নয়ন ও টেকসই উন্নয়নের পার্থক্য প্রায়োগিক অর্থে আসলে কী? আমাদের উন্নয়ন দর্শন কী? সেখানে কোনো ক্ষত আছে কি? আমাদের সাধারণ মানুষের জীবনে উন্নয়নের জোয়ার ও অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন কী অর্থ বহন করে— তার দুর্দান্ত এই ব্যাখ্যা হচ্ছে এই বই। উন্নয়ন কাদের জন্য করা হয়, কীভাবে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হওয়া উচিত তা এই পুস্তকের মূল আলোচ্য। বইটিতে উন্নয়ন দর্শন এবং উন্নয়ন বাস্তবায়নকে খাতভিত্তিক আঙ্গিকে অত্যন্ত ক্রিটিক্যালি বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
‘উন্নয়নের জোয়ার’, ‘অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন’, ‘উন্নয়নের মহাসড়ক’, ‘উন্নয়নের মহাসড়কে অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশ’ এসব প্রপঞ্চের অর্থটা মানুষের জন্মে, বেড়ে ওঠায়, যাপিত জীবনে, তার শিক্ষায়, চিকিৎসায়, কর্মসংস্থানে, নিরাপত্তায়, তার চারপাশের মাটি পানি বাতাস প্রাণ ও পরিবেশে ঠিক কী অর্থ বহন করে তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর চেষ্টা হয়েছে বইতে।
উন্নয়ন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ‘মানসম্পন্ন নিরাপদ পরিবেশবান্ধব সভ্য জীবনের’ টেকসই সংজ্ঞা হয়ে উঠেছে কি না তা বিভিন্ন প্রবন্ধের আলোকে উপস্থাপন করা হয়েছে। অবকাঠামো উন্নয়নে এবং সার্বিক অবকাঠামো দর্শনে কোনো ক্ষত আছে কি না, উন্নয়নের প্রপঞ্চ নির্মাণে রাজনৈতিক বাহাস ও স্ট্যান্টবাজির বিষয় আছে কি না তা দেখিয়েছেন লেখক। বাংলাদেশের উন্নয়ন দর্শনে অনেক সত্য-মিথ্যা ও মিথ আছে; কিন্তু জীবন আছে কি?
অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা
অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা
By (author) এহসান হাবীব, কাফি কামাল
গত দেড় দশকে রাষ্ট্রীয় মদদে খুন, জুলুম, ক্রসফায়ার, জেল ও গুমের এক ভয়ংকর জনপদে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে আইন করে বন্ধ করা হয়েছে ব্যক্তির বাক্স্বাধীনতা। তবুও কয়েকজন এর বিপরীতে কলম ধরেছেন, কথা বলছেন কবিতা লিখেছেন। তাদের কবিতার দ্রোহ ও প্রতিবাদের ছোট ছোট স্ফুলিঙ্গগুলোই এক মলাটে লিপিবদ্ধ হয়ে আছে ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’য়। এই সংকলন যেন চলমান মুক্তির সংগ্রাম ও মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মোৎসর্গকারী বীর শহিদদের রক্তের ঋণ পরিশোধের চেষ্টামাত্র।
অব্যক্ত
অব্যক্ত
By (author)জগদীশচন্দ্র বসু
জগদীশচন্দ্র বসু শুধু সাহিত্যের জগতে বিচরণ করলেও যে খ্যাতি অর্জন করতে পারতেন—সেই স্বীকৃতি দিয়েছেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই স্বীকৃতি যে সঠিক তার প্রমাণ অব্যক্ত সংকলনটি।
এই গ্রন্থের লেখাগুলো খুবই সহজ-সরল, শিশু-কিশোরদের পাঠোপযোগী। যেমন আকাশ-স্পন্দন ও আকাশ-সম্ভব জগৎ প্রবন্ধে তরল ও বায়বীয় পদার্থের মধ্য দিয়ে শক্তি কীভাবে শব্দ, বিদ্যুৎ ও সূর্যকিরণরূপে প্রবাহিত হয়, তার সরল বর্ণনা করা হয়েছে। গাছের কথা প্রবন্ধে লেখক গাছের সঙ্গে অন্যান্য জীবের জীবনপ্রণালির সহজে দৃশ্যমান মিলগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। উদ্ভিদের জন্ম ও মৃত্যু প্রবন্ধে লেখক একটা সাধারণ উদ্ভিদের বীজ থেকে পূর্ণাঙ্গতা প্রাপ্তি, বংশবিস্তার ও মৃত্যুর বিবরণ দিয়েছেন।
উদ্ভিদের যে প্রাণ আছে, এই মৌলিক আবিষ্কারটির মধ্যেই লুকিয়ে আছে প্রাচ্যের বিজ্ঞান ও দর্শনচিন্তার বীজসূত্র। তাই জগদীশ চন্দ্র বসু এবং তাঁর এই গ্রন্থটি আমাদের বিজ্ঞানের ইতিহাসে এত গুরুত্বপূর্ণ।
অরূপকথা
অরূপকথা
অরূপ চেয়েছিল বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে। তার পরিকল্পনা ছিল সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারত চলে যাবে, আর কখনো ফিরে আসবে না। কিন্তু পথে, লোকাল ট্রেনে দেখা হয়ে যায় ‘পরান মাঝি’ নামক রহস্যময় এক মানুষের সাথে। তারপর দ্রুত পাল্টে যেতে থাকে অরূপের জীবন। একের পর এক ঘটতে থাকে অপ্রাকৃত সব ঘটনা; যার কোনো ব্যাখ্যা সে খুঁজে পায় না।
অরূপের গল্প এখানেই শেষ হয়ে যাঁবে না। তার জীবনে ঘটে যাওয়া আশ্চর্য সব ঘটনাও জানা যাবে পর্যায়ক্রমে।
অর্থনৈতিক সংকট, কর্তৃত্ববাদ ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষা
অর্থনৈতিক সংকট, কর্তৃত্ববাদ ও গণতান্ত্রিক সুরক্ষা
By (author) কল্লোল মোস্তফা
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য হঠাৎ করেই তৈরি হয়েছে, না কি এর সাথে ব্যাংক খাতে অনিয়ম, দুর্নীতি, বিদেশে ডলার-পাচার, আমদানিনির্ভর জ্বালানিনীতি, বিদেশি ঋণনির্ভর ব্যয়বহুল অবকাঠামো নির্মাণ, বৈষম্যমূলক করকাঠামো, মানসম্পন্ন কর্মসংস্থান ও অতিনিম্নমজুরি, বাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের। আধিপত্য- বাংলাদেশের অর্থনীতির এইসব কাঠামোগত সমস্যার সম্পর্ক রয়েছে? দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতি, ব্যাংক ও বাজারব্যবস্থা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানিনীতি, পরিবেশ ও শ্রম-অধিকার নিয়ে লেখালেখি ও গবেষণার অভিজ্ঞতা থেকে বর্তমান গ্রন্থে এই প্রশ্নগুলোরই উত্তর অনুসন্ধান করেছেন লেখক। গ্রন্থটিতে বাংলাদেশের পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার আরো দুটি দেশ শ্রীলংকা ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক সংকটের অভিজ্ঞতাও পর্যালোচনা করা হয়েছে।
অর্থবিজ্ঞানে হাতেখড়ি
অর্থবিজ্ঞানে হাতেখড়ি
By (author)আলী হায়দার খান
রকমবেশি আমরা সবাই ফাইন্যান্স শব্দটির সাথে পরিচিত। কিন্তু অর্থবিজ্ঞান শব্দটির সাথে কি আমরা ততটা পরিচিত? সম্ভবত না! অথচ ফাইন্যান্স এবং অর্থবিজ্ঞানের মানে একই— একটা ইংরেজি অন্যটা বাংলা। তাই ফাইন্যান্সের চর্চা এদেশে যতটা হয়, অর্থবিজ্ঞানের চর্চা ততটা হয় না।
আর্থিক বিষয়গুলো নিয়ে আমরা যা কিছু কাজ করি, সেটা শিক্ষাজীবনে হোক বা কর্মজীবনে, তার সিংহভাগই বাংলার পরিবর্তে ইংরেজিতে করা হয়। অথচ হবার কথা ছিল উল্টোটা! সেই ভাবনা থেকেই অর্থবিজ্ঞানে হাতেখড়ি বইটি লেখা।
এখানে অর্থবিজ্ঞান বা ফাইন্যান্সের মূল বিষয়গুলো সহজ বাংলায় গল্পের মতো করে বলা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অর্থবিজ্ঞানের যে বিষয়গুলো দরকারি, শুধু সে বিষয়গুলোই এই বইতে নিয়ে আসা হয়েছে। আর যেসব উদাহরণ ব্যবহার করা হয়েছে তার সবগুলোই আমাদের খুব চেনা— অপরিচিতি বিদেশি কোনো গল্প না।
শিক্ষার্থীদের অর্থবিজ্ঞান বা ফাইন্যান্সকে বাংলা ভাষায় নতুন ও সহজভাবে জানতে এবং বুঝতে এই বইটি উৎসাহ দিবে।
অলক্ষ্য মায়া
অলক্ষ্য মায়া
সাফিনাজ সুলতানা
তারুণ্যের সময়টাতেই মায়া এবং বাস্তবতার অদ্ভুত দোলাচলে পড়েছিল রুনা। ভালোবাসা তখনও অনেক দূরে। যাকে ভালোবাসতে হবে, তাকে যে কল্পনাও করেনি কখনও ভালোবাসার। ভুল বুঝে অভিমানে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল তার কাছ থেকে। পরে কী এমন ঘটেছিল, কীভাবে ঘটেছিল যে রুনার মনের সব যন্ত্রণা ভালোবাসায় পরিণত হলো? এক শুভ সূচনা হলো খালেদ আর রুনার জীবনে। সেই শুভ মুহূর্তে খালেদ ঠিকই মনে করেছিল জেসমিনের কথা। চোখের আড়ালে চলে যাওয়া মায়াই কি সে দেখেছিল রুনার চোখে? অন্যদিকে নাতাশা আবিষ্কার করেছিল তার জীবনের চিরন্তন এক সত্যকে। প্রতিনয়ত জানা-বোঝার মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণ হওয়ার চেষ্টাই যদি জীবনের উদ্দেশ্য হয় তাহলে এ উপন্যাসেও আছে কিছু মানুষের বদলে যাওয়ার কথা।
অল্প কথায় সি প্রোগ্রামিং
অল্প কথায় সি প্রোগ্রামিং
By (author) নিবেদিকা ধর তমা
২০২৪-এ এসেও কেন সি? একজন ভালো প্রোগ্রামার কখনো এক ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে পড়ে থাকে না; বরং একাধিক ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপারে আইডিয়া থাকতে হয় তার। কেবল বেসিকই না, জানতে হয় খুঁটিনাটি অনেক কিছু। কেবল প্রায়োগিক দিকগুলোই না, জানা থাকতে হয় থিওরিটিক্যাল তথা তাত্ত্বিক দিকগুলোও। এই বইয়ে সংক্ষিপ্ত, সহজ ও সাবলীল ভাষায় সি প্রোগ্রামিংয়ের এই দুটি দিকই শেখানো হয়েছে। পাশাপাশি বইটিতে এমন কিছু নতুন বিষয়ও যুক্ত করা হয়েছে যেগুলো নবিশদের কেবল বেসিকেই সীমাবদ্ধ রাখবে না, পরবর্তী ধাপে যাওয়ার পথটাও দেখিয়ে দেবে।
অশ্বারোহীর বিশ্বভ্রমণ
অশ্বারোহীর বিশ্বভ্রমণ
By (author) ফরিদুর রহমান
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রত্যন্ত এক গ্রামের এগারো বছর বয়সের কিশোরী তাসমিনাকে নিয়ে ২০১৫ সালে লেখক নির্মাণ করেছিলেন ‘অশ্বারোহী তাসমিনা’ নামে একটি ছোট্ট প্রামাণ্যচিত্র। সমাজের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে অসমবয়সী পুরুষ প্রতিযোগীদের সাথে ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ ও বিজয় অর্জনের গল্প দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে অগণিত দর্শকের। দুর্দান্ত কিশোরীর সেই সংগ্রাম ও সাফল্যের কাহিনি দেখানো হয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছত্রিশটি চলচ্চিত্র উৎসবে। ‘অশ্বারোহী তাসমিনা’র পরিচালক হিসেবে লেখক বিভিন্ন দেশে আয়োজিত চলচ্চিত্র উৎসবে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন। কখনো তিনি একা, আবার কখনো ছবির প্রযোজক স্ত্রী মাহবুবা বেগম হেনাসহ যোগ দিয়েছেন বেশ কয়েকটি উৎসবে। চলচ্চিত্র উৎসবে এবং উৎসবের সূত্রে অন্তত বারোটি দেশে ঘুরে এলেও ‘অশ্বারোহীর বিশ্বভ্রমণ’ বইতে তিনটি দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে যোগদানের অভিজ্ঞতা প্রাঞ্জল ভাষায় বর্ণনা করেছেন লেখক। এতে চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত চলচ্চিত্র, উৎসব উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেমিনার, কর্মশালা ও আনন্দ অনুষ্ঠান এবং সংগঠক ও কর্মীবাহিনির পাশাপাশি তিনটি দেশের সংস্কৃতি ও জীবন, মানুষ, প্রকৃতি এবং প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও স্থাপনার সাথে পরিচয় ঘটবে পাঠকের। জার্মানির প্রিজনেস ইন্টারন্যাশনালের শহর মিউনিখ, গ্রিসের অলিম্পিয়া ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের সূত্রে ছোট্ট শহর পিরগস, প্রাচীন অলিম্পিয়া নগরী এবং এথেন্সের প্রত্নতাত্ত্বিক মিউজিয়াম, স্পেনের ‘মিছে’ উৎসবের আয়োজক নগরী ভ্যালেন্সিয়া ও তার আশপাশের কয়েকটি ছোট শহরসহ রাজধানী মাদ্রিদও এসেছে এই ভ্রমণগ্রন্থে।
অ্যাংজাইটি ডিপ্রেশন ওভারথিংকিং
অ্যাংজাইটি ডিপ্রেশন ওভারথিংকিং
By (author) ডা. মো. রাইসুল ইসলাম পরাগ
মানসিক রোগ সম্পর্কে আমাদের মনে যে ভুল ধারণা রয়েছে তা দূর করবে এই বই। বইটি একদিকে যেমন আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য সঠিক পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করবে, অন্যদিকে সাহায্য করবে প্রিয়জনদের মানসিকভাবে সহায়তা করতেও। মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির আত্মীয়-বন্ধুদের মনে বইটি আশার সঞ্চার করবে। মানসিক রোগ সম্পর্কে সচেতন করে তুলবে সবাইকেই