ইতিহাসের পথে পথে
ইন্ট্রাপ্রেনিউর
লেখক : কে. এম. হাসান রিপন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : উদ্যোক্তা
পৃষ্ঠা : 136, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2023
আইএসবিএন : 9789849665588
একজন সফল ইন্ট্রাপ্রেনিউর বা স্মার্ট প্রফেশনাল হওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম, ত্যাগ স্বীকার, প্রতিদিন শেখার মানসিকতা এবং সময়ের পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেবার ইচ্ছার সমন্বয় প্রয়োজন। আপনি যদি ক্রমাগত নতুন চ্যালেঞ্জ, কৌতুহলী মানসিকতা ও সুযোগ খোঁজার স্পৃহা মনের মধ্যে লালন করতে পারেন তাহলেই আপনি প্রতিদিন অর্জন নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন। হতাশা আপনাকে ছুঁতে পারবে না।
ইন্ট্রাপ্রেনিউর বা স্মার্ট প্রফেশনাল হওয়ার ক্ষেত্রে আরো বড় একটি বাধা আপনাকে অতিক্রম করতে হবে সেটি হলো অন্যের অনুমানকে যাচাই বাছাই ছাড়া বিশ্বাস করে হাল ছেড়ে দেয়া। মনে রাখবেন আপনাকে থামিয়ে দেবার মানুষ যেমন আছে তেমনি আপনাকে এগিয়ে দেবার মানষও অনেক আছে। অতএব আপনার বিচক্ষণতার সাথে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতা এখানে অত্যন্ত প্রয়োজন। সবসময় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার কাজের মাধ্যমে ইতিবাচক প্রভাব সমাজে এবং বিশ্বে বিস্তার করছে কিনা।
আপনার সহকর্মী, উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং অন্যদের সাথে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তুলবেন যার ভিত্তি হবে বিশ্বাস। সম্পর্ক উন্নয়ন এবং টেকসই করতে আপনাকে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে তাহলেই আপনি বড় বড় বাধা সহজেই অতিক্রম করতে পারবেন এবং একজন ইন্ট্রাপ্রেনিউর বা পেশাদার হিসাবে আপনার লক্ষ্য অর্জন সহজ হয়ে যাবে।
সর্বোপরি, মনে রাখবেন যে সাফল্য কেবল আপনার নিজের লক্ষ্য অর্জনকেই বোঝায় না, বরং অন্যদের উপর কি রকম ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে সেটাকেও বোঝায়। অতএব লক্ষ্যকে বড় করুন, হয়তো শুরুটা ছোটো হবে প্রথম দিকে। ইংরেজীতে একটি প্রবাদ আছে “Think Global, Start With Local”.
পেশাদারদের জন্য সাফল্যের নিশ্চয়তা দেয় এমন কোন নির্দিষ্ট সূত্র বা ফর্মূলা নেই। তবে কিছু মানুষের সাফল্যকে পর্যালোচনা করলে আপনি অনুপ্রাণিত হবার মতো অনেক উদাহরণ দেখতে পাবেন। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে বর্তমানকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করে আপনি যখন আপনার কাঙ্খিত সাফল্য অর্জন করবেন। তখন আপনার সাফল্যের গল্প আরেকজনের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে যাবে।
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স
লেখক : প্রফেসর মঈনুদ্দিন চৌধুরী
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
পৃষ্ঠা : 140, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st edition, 2020
মানুষের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স খুবই চমৎকার। মানুষের সব কাজের উৎস তাঁর মস্তিষ্ক। এই ছোট মাত্র তিন পাউণ্ডের অঙ্গের প্রভাব একজন মানুষের জীবনে বিশাল এবং ব্যাপক। এখনও মনোবিজ্ঞানীরা এই রহস্যময় অঙ্গটির কর্মকান্ড নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছতে পারেননি।
কিছু সাধারন বিষয়ে অবশ্য দলগতভাবে মনোবিশেষজ্ঞ বা নোবিজ্ঞানীরা একমত। তেমনি কয়েকটি বিষয়ের মাঝে ‘মস্তিষ্কের সাথে মানুষের আবেগ দ্বারা প্রভাবিত আচরণের’ বিষয়টি অন্যতম।
ইমোশন বা আবেগের একটি আচরণিক বুদ্ধিমত্তা বা মূর্খতা আছে। আবেগের যথাযথ ব্যবহারে বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করা সম্ভব। আবার আবেগের অতি বাড়াবাড়ি একজন মানুষকে বোকা বা মূর্খ হিসেবে পরিগণিত করতে পারে। আবেগ প্রবণ হওয়া এবং আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হওয়া দুটো দুই বিষয়।
ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স বা আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা মানুষকে আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হতে সাহায্য করে। গবেষণায় প্রমাণিত ৯০পার্সেন্ট সফল মানুষ আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান।
ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্সের আধুনিক জনক ড্যানিয়েল গোলম্যানের মতে, জীবনের সফলতার ৮৫% নির্ভর করে আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের উপর। কী এই ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স বা আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা?
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স এন্ড লিডারশীপ
লেখক : প্রফেসর মঈনুদ্দিন চৌধুরী
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 144, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2023
আইএসবিএন : 9789849760818
সর্বশক্তিমান আল্লাহ মানুষকে এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। বিবর্তনের ভেতর দিয়ে গুহামানব থেকে সভ্যতার এই পর্যায়ে মানুষ এসেছে শুধুমাত্র একটি জিনিসের ব্যবহার করে। আর সেটি হচ্ছে আবেগ। আবেগ মানুষের কল্পনার বিকাশ ও বাস্তবায়ন ঘটায়। বিবর্তনের এই ধারায় যে নেতারা অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছেন তারা সবাই এই আবেগকে ব্যবহার করেছেন যথাযথভাবে। সুখ, দুঃখ, রাগ, ভয়, বিস্ময়, বিতৃষ্ণা, শঙ্কা বা বিশ্বাস প্রতিটি আবেগই আমাদের মাঝে শক্তি এবং তথ্যের আদান-প্রদান করে।
সফল নেতারা সেই শক্তি এবং তথ্যকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে তাদের নেতৃত্বকে সুসংহত করেছেন যুগে যুগে। বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম নেতৃ্ত্ব বিশেষজ্ঞ ওয়ারেন জি বেনিস বলছেন, “আমাদের বিশ্বের চারটি প্রধান হুমকির মধ্যে। প্রথমটি হল আমাদের মানব সমাজের বর্তমান নেতৃত্বের অবস্থা। শুধুমাত্র অনুকরণীয় নেতৃত্বই অন্য তিনটি মূল হুমকির সমাধান করতে পারেঃ (১) পারমাণবিক বা জৈবিক বিপর্যয়, (২) মহামারী এবং (৩) জাতিগত বিভাজন।“ তিনি আবার নেতৃ্ত্বের সবগুলো মডেলের মধ্যে আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার মডেলকে সর্বোত্তম মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার নেতৃত্ব আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনকে কিভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে সেই তথ্যভাণ্ডার দিয়ে খুব সহজ বাংলায় লিখা হয়েছে এই বইটি।
উনিশ কুড়ি: বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজ এবং অর্থনৈতিক পরিবর্তন
"২০১৯-২০২০ সালের বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন, এবং সরকারের কার্যক্রমে পরিবর্তন ও চ্যালেঞ্জের গভীর বিশ্লেষণ নিয়ে লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বই।"
লেখক : মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার
প্রকাশনী : শোভা প্রকাশ
বিষয় : বিবিধ বিষয়ক প্রবন্ধ, রাজনীতি
পৃষ্ঠা : 224, কভার : হার্ড কভার
আইএসবিএন : 9789849476818, ভাষা : বাংলা
এক পলকে গিট ও গিটহাব
লেখক : জুনায়েদ আহমেদ
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট
পৃষ্ঠা : 120, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849856559
“আমরা যারা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর সাথে যুক্ত আছি তাদের জন্য গিট খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা টুল নিজের কাজকে আরো সহজ করার জন্য। কিন্তু আমরা অনেকে গিট সম্পর্কে যথেষ্ট না জানার কারণে,অথবা না শেখার কারণে সেটা আমাদের প্রোজেক্টে ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারি না। অনেকে ব্যবহার করলেও খুবই লিমিটেড কিছু কমান্ড,টেকনিকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকি। কিন্তু গিট আসলে খুবই পাওয়ারফুল একটা টুল এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। জাস্ট আমাদের একটু সময় নিয়ে,ধৈর্য্য সহকারে কিছু এফোর্ট দিয়ে সেটা ঠিকঠাক শিখে নিতে হবে। আর ঠিক সেজন্যেই আমি আপনাদের জন্য “এক পলকে গিট ও গিটহাব” নামে বইটি লিখেছি। এই বইয়ের শুরুর দিকে গল্পে গল্পে গিট সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়েছে,তারপর গিটহাব নিয়েও কিছু ধারনা দেওয়া হয়েছে। গিট ও গিটহাব সম্পর্কে ধারনা দেওয়ার পর ছোটো একটা প্রোজেক্ট দেখানো হয়েছে। তারপর আমাদের একটা ওপেন সোর্স চিটশিট প্রোজেক্ট ডেভসংকেতে কিভাবে কন্ট্রিবিউট করতে হবে সেটাও স্টেপ বাই স্টেপ একটা কন্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে। সর্বশেষে গিট এর আরো কিছু পাওয়ারফুল কমান্ড আর টেকনিক নিয়ে ধারনা দেওয়া হয়েছে। আমি আশা করি এই বইটি আপনাদের অনেকেরই কাজে আসবে। যারা একদম স্ক্র্যাচ থেকে শুরু করতে চাচ্ছেন তাদেরও কাজে আসবে। আবার যারা টুকটাক পারেন,কিন্তু পার্সোনাল হউক বা ওপেন সোর্স কোনো প্রোজেক্টে কোলাবরেট করা বা কন্ট্রিবিউট করতে পারেন না,তারাও এখান থেকে উপকৃত হবেন। আশা করি বইটি আপনাদের অনেকেরই উপকারে আসবে। উপকৃত হলে অথবা আরো অনেকের কাজে আসতে পারে মনে করলে প্লীজ বইটির কথা সবার সাথে শেয়ার করবেন। সবাইকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ!”