“রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা” আধুনিক যুগে মোবাইল, কম্পিউটার ও সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে রাত জেগে সময় কাটানো এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞান ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এটি অত্যন্ত ক্ষতিকর।
“পাইথন প্রোগ্রামিং ফর লিটল স্টারস” has been added to your cart. View cart

কর্মক্ষেত্রে কথা বলার কৌশল
৳ 200.00 Original price was: ৳ 200.00.৳ 138.00Current price is: ৳ 138.00.

দ্য ফাইভ এএম ক্লাব
৳ 500.00 Original price was: ৳ 500.00.৳ 365.00Current price is: ৳ 365.00.
রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা
৳ 220.00 Original price was: ৳ 220.00.৳ 172.00Current price is: ৳ 172.00.
লেখক : ড. তাল্আত মুহাম্মদ আফিফী সালেম
প্রকাশনী : রূপসী বাংলা
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
পৃষ্ঠা : 96, কভার : হার্ড কভার
Description
Reviews (0)
Be the first to review “রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা” Cancel reply
Related products
A Research Book Learning Articulates The Easy Way (Paperback)
লেখক : Mijan Parvez J.
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
বিষয় : ইংরেজি ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা
পৃষ্ঠা : 224, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Edition, 2018
আইএসবিএন : 9789843331144
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
By (author) মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়
একজন মানুষের পক্ষে জীবনে কতবার এবং কতরকম ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব?- তেত্রিশ ছাড়িয়ে চৌত্রিশ স্পর্শ করার মুহূর্তে এই একটিমাত্র প্রশ্নের মীমাংসা করতেই সময় ক্ষয়ে যাচ্ছে। ভুলের সঠিক এবং সন্তোষজনক সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে হবে, তবেই না মীমাংসা। সঠিক মনে হলে সন্তোষজনক লাগে না, যে সংজ্ঞায় সন্তুষ্টি আসে ক্ষণকাল পরেই সঠিকতা নিয়ে সংশয় জাগে। নিজস্ব পর্যবেক্ষণ আর অনুধাবনের প্রতি আস্থা হারিয়ে হিউয়েন সাঙ এর সাথে হাঁটতে হাঁটতে ৭৯ জন মানুষ খুঁজতে থাকি যারা ভুলের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং বিদেশী গবেষণাগারে পরীক্ষাকৃত এক সংজ্ঞা দিয়ে মীমাংসার প্রথম ধাপে পৌঁছুতে সহায়তা করবে। সমস্যা হলো ১১ এর পরে আর গুনতে পারি না, এবং ১১ এর নামতা জানা চেনা-পরিচিত কোনো মানুষও নেই যে আমাকে বলতে পারবে কতবার ১১ জন মানুষের কোটা পূরণ করলে ৭৯ জন হয়। ক্রমাগত ১১ জনকে তাই আবিষ্কার করতেই থাকি, ৭৯ আর হয় না। আপাতত একটাই টার্গেট– ১১ এর নামতা জানা কয়েকজন মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়া। নইলে ভুলের মহাসমুদ্রে সলিল সমাধাই নিয়তি আমার।
আচ্ছা যে ব্যক্তি ১১ এর বেশি গুনতে জানে না সে ৭৯ নিয়ে গোজরান করছে কীভাবে!
তত্ত্বতালাশ–৪
তত্ত্বতালাশ–৪ (চতুর্থ সংখ্যা- এপ্রিল ২০২২)
By (author) মোহাম্মদ আজম
প্রথম থেকেই তত্ত্বতালাশের অন্যতম লক্ষ্য বাংলাদেশ অধ্যয়ন। এ কাজ যে আমরা খুব গুছিয়ে করতে পারছি, তা নয়। তবে কাজটা জরুরি। আগামী সংখ্যাগুলোতে আমরা এ ধরনের লেখালেখির পরিমাণ বাড়াতে চাই। আগ্রহী লেখকগণ নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানালে কিংবা লেখায় অগ্রসর হলে আমাদের জন্য সুবিধা হয়।
ঠিক শাস্ত্র হিসাবে না হলেও বাংলাদেশ অধ্যয়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি জোরালভাবে শুরু হয়েছিল সাতচল্লিশের পরপরই। স্বাধীনতার পরে এ ধরনের তৎপরতা আরো বেড়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিনিয়ত যে বিপুল নথিপত্র উৎপাদিত হচ্ছে–নানা পক্ষের অসন্তোষ ও সন্দেহ সত্ত্বেও–তা নিঃসন্দেহে অন্তত প্রাথমিক উৎস হিসাবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও শাস্ত্র হিসাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের কোনো মানসম্মত ধারা গড়ে ওঠে নাই। আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশ অধ্যয়ন অনেকটা ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ নামের কোর্সে পর্যবসিত হয়েছে। এ অধ্যয়নের বিকাশের জন্য তা খুব কাজের হয়েছে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশ অধ্যয়নকে শুরু থেকেই দুটি বড় প্রতিপক্ষের চাপ সামলাতে হচ্ছে। একদিকে কলকাতার সাংস্কৃতিক ও বু্দ্ধিবৃত্তিক উৎপাদনের চাপ, অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতার চাপ। বাংলা অঞ্চলের আধুনিকায়ন, ইতিহাসের অসংখ্য মানসম্মত ধারাবিবরণী রচনা, ভালো-মন্দ বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির চলন ইত্যাদি অনেকগুলো বুনিয়াদি দিক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার সাথে অতীত-সংযোগের কারণে এর একটা বড় অংশকে বাংলাদেশের ইতিহাসের অনিবার্য অংশ বলে মনে করা সহজ ও সম্ভব। ক্ষেত্রবিশেষে তা অনিবার্যই বটে। কিন্তু কলকাতার উৎপাদনগুলোর উপর কর্তৃত্বপূর্ণ দখল কায়েম করে কিভাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে, তার সামঞ্জস্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের এখানে বিকশিত হয়নি। অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতাজনিত কারণে নিজেদের জীবন ও যাপনের দিকে গভীর অভিনিবেশের সাথে তাকানোর স্বভাবটা আমাদের ভদ্রলোক-সমাজ রপ্ত করে উঠতে পারেনি বলেই মনে হয়। ফলে যেভাবে কোনো জনগোষ্ঠীর ইতিহাসকে পাঠযোগ্য করে তুলতে হয়, যেভাবে জনগোষ্ঠীর কাছে কোনো উপাদানকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয় বা তুলতে হয়, তার চর্চাও খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়ে গেছে।
নন্দন ব্যাকরণ ও নির্মিতি ( নবম-দশম শ্রেণি)
৳ 545.00
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
By (author) মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন, রাবেয়া খাতুন
গবেষণা সাধারণত যতটা কঠিন ও জটিল-প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত, সেই ধারণা থেকে বের হয়ে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের জন্য গবেষণাক্ষেত্রে নমনীয় নীতিতে আবির্ভূত হয় ‘কর্মসহায়ক গবেষণা’। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসহায়ক গবেষণা পরিচালিত হলেও বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষত শ্রেণিকক্ষভিত্তিক সমস্যা সমাধানে এই গবেষণা বহুলভাবে ব্যবহৃত। উন্নত বিশ্বে কয়েক দশক ধরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নে এই গবেষণা ব্যবহৃত হয়ে এলেও বাংলাদেশে ততটা পরিচিতি পায়নি। যার অন্যতম কারণ হলো প্রচলিত গবেষণার অনমনীয় পদ্ধতির প্রতি ভীতি এবং কর্মসহায়ক গবেষণা বিষয়ে শিক্ষকদের বোধগম্য ও সহজলভ্য বইয়ের অপ্রতুলতা।
বিদ্যালয়ের উন্নয়নের মধ্য দিয়েই শিক্ষা সামগ্রিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যায়। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিক্ষণ-শিখন পরিবেশ ও পদ্ধতিগত উন্নয়নের সম্মিলিত রূপই হচ্ছে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন। যার জন্য প্রয়োজন গবেষণালব্ধ ফলাফলভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। কর্মসহায়ক গবেষণা হলো যার একটি সহজ সমাধান। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রের শ্রেণিকক্ষভিত্তিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যা সমাধানকল্পে শিক্ষকদের কাছে কর্মসহায়ক গবেষণার ধারণা স্পষ্ট করার প্রয়াসে ‘বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা’ বইটির রচনা। বইটিতে সহজ ভাষায় বাস্তব উদাহরণসহ কর্মসহায়ক গবেষণার বিভিন্ন বিষয় সফলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করা যায়, গবেষণা করার ক্ষেত্রে বইটি শিক্ষক ও নবীন গবেষকদের সাহস জোগাবে।
মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা
প্রকাশক, অদম্য প্রকাশ, দি বুক সেন্টার, ফরিদ পাবলিকেশন্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন
প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 152, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st published 2023
রেডিও বিতর্ক: আবিষ্কারের আড়ালের গল্প
লেখক : জ্যোতির্ময় ধর
প্রকাশনী : অক্ষরবৃত্ত
বিষয় : গবেষণা, জার্নাল ও রেফারেন্স, বিজ্ঞানভিত্তিক প্রবন্ধ
পৃষ্ঠা : 31, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
ভাষা : বাংলা
লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি (ইসলামের হারানো ইতিহাস) (পেপার ব্যাক)
প্রকাশক, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, মাওলা ব্রাদার্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : ফিরাস আল খতিব
প্রকাশনী : প্রচ্ছদ প্রকাশন
বিষয় : ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
পৃষ্ঠা : 286, কভার : পেপার ব্যাক
© 2025 Thebookcenterbd All rights reserved
Reviews
There are no reviews yet.