কাল্পনিক গোয়েন্দা কাহিনী তো আমরা প্রতিনিয়তই পড়ি। কিন্তু জটিল এই পৃথিবীতে ট্রু স্পাই স্টোরির সংখ্যাই এতো বেশি, সেগুলো পড়তে গেলেই এক জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার কথা। ফিকশনের তুলনায় নন ফিকশন স্পাই স্টোরি পড়ার মধ্যে বাড়তি এটা লাভ আছে। এর মাধ্যমে গল্পের পাশাপাশি আপনি ইতিহাসের একটা অংশও জানতে পারবেন। মোজাম্মেল হোসেন ত্বোহা‘র প্রথম বই: “স্পাই স্টোরিজ: এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য কিছু সত্য কাহিনী” এমনই একটি বই। এর প্রতিটা কাহিনীই সত্য ঘটনা অবলম্বনে এবং সবগুলো কাহিনীর বর্ণনাই শ্বাসরুদ্ধকর।মোট ছয়টা গল্প রাখা হয়েছে বইটাতে। সবগুলো গল্পের দৈর্ঘ্য গড়ে হাজার পাঁচেক ওয়ার্ডের মতো। এর মধ্যে চারটা গল্পই নেওয়া হয়েছে মূলত প্রশংসিত কিছু নন-ফিকশন থ্রিলার থেকে। আর বাকি দুইটা গল্প লেখা হয়েছে বিভিন্ন ডকুমেন্টারি, আর্টিকেল, লিকড ডকুমেন্টস থেকে তথ্য নিয়ে। সংক্ষেপে বলতে গেলে “স্পাই স্টোরিজ“-এ একই বইয়ের ভেতর আপনি পাচ্ছেন ছয়টা শ্বাসরুদ্ধকর সত্যিকার এসপিওনাজ কাহিনী, যেগুলোতে মূল বইয়ের থ্রিলিং অংশের আমেজ বেশ ভালোভাবেই উঠে এসেছে, কিন্তু যেগুলোতে বইয়ের বাহুল্য অংশগুলো থাকছে না।
“আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই” has been added to your cart. View cart
-23%

সাইমুম সিরিজ ৬৩ : লেক ট্যাঙ্গানিকার তীরে
৳ 90.00 Original price was: ৳ 90.00.৳ 72.00Current price is: ৳ 72.00.

মিশন তমব্রু
৳ 250.00 Original price was: ৳ 250.00.৳ 185.00Current price is: ৳ 185.00.
স্পাই স্টোরিজ : এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য কিছু সত্য কাহিনি
৳ 280.00 Original price was: ৳ 280.00.৳ 216.00Current price is: ৳ 216.00.
লেখক : মোজাম্মেল হোসেন ত্বোহা
প্রকাশনী : স্বরে অ
বিষয় : থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার গল্প, রহস্য ও গোয়েন্দা
পৃষ্ঠা : 112, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 2nd Print, 2020
আইএসবিএন : 9789848047187
Description
Reviews (0)
Be the first to review “স্পাই স্টোরিজ : এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য কিছু সত্য কাহিনি” Cancel reply
Related products
A Critical Review Of: All In One(For Fourth Year English Honours Students) – Fourth Year (Paperback)
লেখক : ড. সৈয়দ আয়নাল হক
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
পৃষ্ঠা : 912, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Edition, 2019
আইএসবিএন : 9789843331342
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
By (author) আশীফ এন্তাজ রবি
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
তত্ত্বতালাশ–৪
তত্ত্বতালাশ–৪ (চতুর্থ সংখ্যা- এপ্রিল ২০২২)
By (author) মোহাম্মদ আজম
প্রথম থেকেই তত্ত্বতালাশের অন্যতম লক্ষ্য বাংলাদেশ অধ্যয়ন। এ কাজ যে আমরা খুব গুছিয়ে করতে পারছি, তা নয়। তবে কাজটা জরুরি। আগামী সংখ্যাগুলোতে আমরা এ ধরনের লেখালেখির পরিমাণ বাড়াতে চাই। আগ্রহী লেখকগণ নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানালে কিংবা লেখায় অগ্রসর হলে আমাদের জন্য সুবিধা হয়।
ঠিক শাস্ত্র হিসাবে না হলেও বাংলাদেশ অধ্যয়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি জোরালভাবে শুরু হয়েছিল সাতচল্লিশের পরপরই। স্বাধীনতার পরে এ ধরনের তৎপরতা আরো বেড়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিনিয়ত যে বিপুল নথিপত্র উৎপাদিত হচ্ছে–নানা পক্ষের অসন্তোষ ও সন্দেহ সত্ত্বেও–তা নিঃসন্দেহে অন্তত প্রাথমিক উৎস হিসাবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও শাস্ত্র হিসাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের কোনো মানসম্মত ধারা গড়ে ওঠে নাই। আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশ অধ্যয়ন অনেকটা ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ নামের কোর্সে পর্যবসিত হয়েছে। এ অধ্যয়নের বিকাশের জন্য তা খুব কাজের হয়েছে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশ অধ্যয়নকে শুরু থেকেই দুটি বড় প্রতিপক্ষের চাপ সামলাতে হচ্ছে। একদিকে কলকাতার সাংস্কৃতিক ও বু্দ্ধিবৃত্তিক উৎপাদনের চাপ, অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতার চাপ। বাংলা অঞ্চলের আধুনিকায়ন, ইতিহাসের অসংখ্য মানসম্মত ধারাবিবরণী রচনা, ভালো-মন্দ বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির চলন ইত্যাদি অনেকগুলো বুনিয়াদি দিক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার সাথে অতীত-সংযোগের কারণে এর একটা বড় অংশকে বাংলাদেশের ইতিহাসের অনিবার্য অংশ বলে মনে করা সহজ ও সম্ভব। ক্ষেত্রবিশেষে তা অনিবার্যই বটে। কিন্তু কলকাতার উৎপাদনগুলোর উপর কর্তৃত্বপূর্ণ দখল কায়েম করে কিভাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে, তার সামঞ্জস্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের এখানে বিকশিত হয়নি। অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতাজনিত কারণে নিজেদের জীবন ও যাপনের দিকে গভীর অভিনিবেশের সাথে তাকানোর স্বভাবটা আমাদের ভদ্রলোক-সমাজ রপ্ত করে উঠতে পারেনি বলেই মনে হয়। ফলে যেভাবে কোনো জনগোষ্ঠীর ইতিহাসকে পাঠযোগ্য করে তুলতে হয়, যেভাবে জনগোষ্ঠীর কাছে কোনো উপাদানকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয় বা তুলতে হয়, তার চর্চাও খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়ে গেছে।
দ্য ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশনস অ্যান্ড দ্য রিমেকিং অব ওয়াল্ড অর্ডার
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, Weekly Bestseller Ebook, ইংরেজি বই, ইংরেজি সাহিত্যের বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : স্যামুয়েল পি. হ্যান্টিংটন
প্রকাশনী : অনিন্দ্য প্রকাশ
বিষয় : সমাজ ও সভ্যতাভিত্তিক গবেষণা ও প্রবন্ধ
পৃষ্ঠা : 414, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 3rd Edition, 2010
আইএসবিএন : 9789844141117
নন্দন ব্যাকরণ ও নির্মিতি ( নবম-দশম শ্রেণি)
৳ 545.00
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
By (author) মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন, রাবেয়া খাতুন
গবেষণা সাধারণত যতটা কঠিন ও জটিল-প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত, সেই ধারণা থেকে বের হয়ে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের জন্য গবেষণাক্ষেত্রে নমনীয় নীতিতে আবির্ভূত হয় ‘কর্মসহায়ক গবেষণা’। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসহায়ক গবেষণা পরিচালিত হলেও বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষত শ্রেণিকক্ষভিত্তিক সমস্যা সমাধানে এই গবেষণা বহুলভাবে ব্যবহৃত। উন্নত বিশ্বে কয়েক দশক ধরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নে এই গবেষণা ব্যবহৃত হয়ে এলেও বাংলাদেশে ততটা পরিচিতি পায়নি। যার অন্যতম কারণ হলো প্রচলিত গবেষণার অনমনীয় পদ্ধতির প্রতি ভীতি এবং কর্মসহায়ক গবেষণা বিষয়ে শিক্ষকদের বোধগম্য ও সহজলভ্য বইয়ের অপ্রতুলতা।
বিদ্যালয়ের উন্নয়নের মধ্য দিয়েই শিক্ষা সামগ্রিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যায়। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিক্ষণ-শিখন পরিবেশ ও পদ্ধতিগত উন্নয়নের সম্মিলিত রূপই হচ্ছে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন। যার জন্য প্রয়োজন গবেষণালব্ধ ফলাফলভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। কর্মসহায়ক গবেষণা হলো যার একটি সহজ সমাধান। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রের শ্রেণিকক্ষভিত্তিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যা সমাধানকল্পে শিক্ষকদের কাছে কর্মসহায়ক গবেষণার ধারণা স্পষ্ট করার প্রয়াসে ‘বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা’ বইটির রচনা। বইটিতে সহজ ভাষায় বাস্তব উদাহরণসহ কর্মসহায়ক গবেষণার বিভিন্ন বিষয় সফলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করা যায়, গবেষণা করার ক্ষেত্রে বইটি শিক্ষক ও নবীন গবেষকদের সাহস জোগাবে।
মাদ্রাসা থেকে ফ্রিল্যান্সিং: এক অনুপ্রেরণার গল্প
প্রকাশক, অদম্য প্রকাশ, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : মো: মিনহাজ উদ্দিন
প্রকাশনী : কলি প্রকাশনী
বিষয় : ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং
পৃষ্ঠা : 88, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849868385
সবুজ পাতার বন: বই রিভিউ
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, মাওলা ব্রাদার্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
সবুজ পাতার বন বইটি একটি অনন্য সংকলন। এককথায় এই বইয়ের বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা কঠিন।
লেখক : আব্দুল আযীয আত-তারীফী
প্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
অনুবাদক: সীরাত টিম
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৬০ পৃষ্ঠা
© 2024 Thebookcenterbd All rights reserved | Developed By Deshi IT
Reviews
There are no reviews yet.