“রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা” আধুনিক যুগে মোবাইল, কম্পিউটার ও সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে রাত জেগে সময় কাটানো এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞান ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এটি অত্যন্ত ক্ষতিকর।
“ইতিহাসের আয়নায় বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা” has been added to your cart. View cart
-22%

কর্মক্ষেত্রে কথা বলার কৌশল
৳ 200.00 Original price was: ৳ 200.00.৳ 138.00Current price is: ৳ 138.00.

দ্য ফাইভ এএম ক্লাব
৳ 500.00 Original price was: ৳ 500.00.৳ 365.00Current price is: ৳ 365.00.
রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা
৳ 220.00 Original price was: ৳ 220.00.৳ 172.00Current price is: ৳ 172.00.
লেখক : ড. তাল্আত মুহাম্মদ আফিফী সালেম
প্রকাশনী : রূপসী বাংলা
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
পৃষ্ঠা : 96, কভার : হার্ড কভার
Description
Reviews (0)
Be the first to review “রাত জাগার ক্ষতি ও ভোরে কাজের উপকারিতা” Cancel reply
Related products
A Critical Review Of: All In One(For Fourth Year English Honours Students) – Fourth Year (Paperback)
লেখক : ড. সৈয়দ আয়নাল হক
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
পৃষ্ঠা : 912, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Edition, 2019
আইএসবিএন : 9789843331342
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
By (author) আশীফ এন্তাজ রবি
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
By (author) মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়
একজন মানুষের পক্ষে জীবনে কতবার এবং কতরকম ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব?- তেত্রিশ ছাড়িয়ে চৌত্রিশ স্পর্শ করার মুহূর্তে এই একটিমাত্র প্রশ্নের মীমাংসা করতেই সময় ক্ষয়ে যাচ্ছে। ভুলের সঠিক এবং সন্তোষজনক সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে হবে, তবেই না মীমাংসা। সঠিক মনে হলে সন্তোষজনক লাগে না, যে সংজ্ঞায় সন্তুষ্টি আসে ক্ষণকাল পরেই সঠিকতা নিয়ে সংশয় জাগে। নিজস্ব পর্যবেক্ষণ আর অনুধাবনের প্রতি আস্থা হারিয়ে হিউয়েন সাঙ এর সাথে হাঁটতে হাঁটতে ৭৯ জন মানুষ খুঁজতে থাকি যারা ভুলের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং বিদেশী গবেষণাগারে পরীক্ষাকৃত এক সংজ্ঞা দিয়ে মীমাংসার প্রথম ধাপে পৌঁছুতে সহায়তা করবে। সমস্যা হলো ১১ এর পরে আর গুনতে পারি না, এবং ১১ এর নামতা জানা চেনা-পরিচিত কোনো মানুষও নেই যে আমাকে বলতে পারবে কতবার ১১ জন মানুষের কোটা পূরণ করলে ৭৯ জন হয়। ক্রমাগত ১১ জনকে তাই আবিষ্কার করতেই থাকি, ৭৯ আর হয় না। আপাতত একটাই টার্গেট– ১১ এর নামতা জানা কয়েকজন মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়া। নইলে ভুলের মহাসমুদ্রে সলিল সমাধাই নিয়তি আমার।
আচ্ছা যে ব্যক্তি ১১ এর বেশি গুনতে জানে না সে ৭৯ নিয়ে গোজরান করছে কীভাবে!
তত্ত্বতালাশ–৪
তত্ত্বতালাশ–৪ (চতুর্থ সংখ্যা- এপ্রিল ২০২২)
By (author) মোহাম্মদ আজম
প্রথম থেকেই তত্ত্বতালাশের অন্যতম লক্ষ্য বাংলাদেশ অধ্যয়ন। এ কাজ যে আমরা খুব গুছিয়ে করতে পারছি, তা নয়। তবে কাজটা জরুরি। আগামী সংখ্যাগুলোতে আমরা এ ধরনের লেখালেখির পরিমাণ বাড়াতে চাই। আগ্রহী লেখকগণ নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানালে কিংবা লেখায় অগ্রসর হলে আমাদের জন্য সুবিধা হয়।
ঠিক শাস্ত্র হিসাবে না হলেও বাংলাদেশ অধ্যয়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি জোরালভাবে শুরু হয়েছিল সাতচল্লিশের পরপরই। স্বাধীনতার পরে এ ধরনের তৎপরতা আরো বেড়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিনিয়ত যে বিপুল নথিপত্র উৎপাদিত হচ্ছে–নানা পক্ষের অসন্তোষ ও সন্দেহ সত্ত্বেও–তা নিঃসন্দেহে অন্তত প্রাথমিক উৎস হিসাবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও শাস্ত্র হিসাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের কোনো মানসম্মত ধারা গড়ে ওঠে নাই। আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশ অধ্যয়ন অনেকটা ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ নামের কোর্সে পর্যবসিত হয়েছে। এ অধ্যয়নের বিকাশের জন্য তা খুব কাজের হয়েছে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশ অধ্যয়নকে শুরু থেকেই দুটি বড় প্রতিপক্ষের চাপ সামলাতে হচ্ছে। একদিকে কলকাতার সাংস্কৃতিক ও বু্দ্ধিবৃত্তিক উৎপাদনের চাপ, অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতার চাপ। বাংলা অঞ্চলের আধুনিকায়ন, ইতিহাসের অসংখ্য মানসম্মত ধারাবিবরণী রচনা, ভালো-মন্দ বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির চলন ইত্যাদি অনেকগুলো বুনিয়াদি দিক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার সাথে অতীত-সংযোগের কারণে এর একটা বড় অংশকে বাংলাদেশের ইতিহাসের অনিবার্য অংশ বলে মনে করা সহজ ও সম্ভব। ক্ষেত্রবিশেষে তা অনিবার্যই বটে। কিন্তু কলকাতার উৎপাদনগুলোর উপর কর্তৃত্বপূর্ণ দখল কায়েম করে কিভাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে, তার সামঞ্জস্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের এখানে বিকশিত হয়নি। অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতাজনিত কারণে নিজেদের জীবন ও যাপনের দিকে গভীর অভিনিবেশের সাথে তাকানোর স্বভাবটা আমাদের ভদ্রলোক-সমাজ রপ্ত করে উঠতে পারেনি বলেই মনে হয়। ফলে যেভাবে কোনো জনগোষ্ঠীর ইতিহাসকে পাঠযোগ্য করে তুলতে হয়, যেভাবে জনগোষ্ঠীর কাছে কোনো উপাদানকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয় বা তুলতে হয়, তার চর্চাও খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়ে গেছে।
পোষাক পরিকল্পনার নন্দন-বীক্ষণ
পোষাক পরিকল্পনার নন্দন-বীক্ষণ
By (author) ওয়াহীদা মল্লিক জলি, শাহমান মৈশান
পোশাক-পরিকল্পনার নন্দনবীক্ষণ নাট্যশিল্পে পোশাকের ব্যবহারিক পরিপ্রেক্ষিতকে সাংস্কৃতিক ইতিহাস, প্রাতিষ্ঠানিক তত্ত্ব, সৌন্দর্যভাবনা ও প্রযোজনাভিত্তিক চর্চার নানামুখী দৃষ্টান্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিরীক্ষণ করেছে। এ বইয়ে উন্মোচিত হয়েছে উপমহাদেশীয় নাট্যশাস্ত্রভিত্তিক ভাব রস নিষ্পত্তির শৈল্পিক প্রক্রিয়ায় আহার্যাভিনয়ের ভূমিকা এবং সেই সূত্রে বিশ্লেষিত হয়েছে আহার্যরূপী পোশাকের নান্দনিক প্রয়োগের বাস্তব দৃষ্টান্ত হিসেবে ধ্রুপদি নাটকের পোশাক। লোকায়ত বাংলার ঐতিহ্যবাহী নাট্যের সমকালীন রূপায়ণে, রবীন্দ্রনাট্যের নিরীক্ষায় ও তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনে পোশাক পরিকল্পনার তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক সূত্রসন্ধান এ বইয়ের অভিমুখ নির্দেশ করেছে। পাশ্চাত্যে বিকশিত নাট্যশিল্পবিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষণ-প্রণালির অবিচ্ছেদ্য উপাদান কস্টিউম ডিজাইনের তাত্ত্বিক আলোচনা এই গ্রন্থের অন্যতম প্রসঙ্গ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের ল্যাবরেটরিতে সৃজিত নাট্য প্রযোজনায় পোশাকের প্রায়োগিক সমন্বয় সাধনের একাডেমিক অভিজ্ঞতাও এ বইয়ে বিশেষভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে।
ওয়াহীদা মল্লিক ও শাহমান মৈশানের ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা, শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকতা, সাংস্কৃতিক ইতিহাস ও নাট্যতত্ত্ব বিষয়ে গবেষণাসুলভ কৌতূহলের মিলিত অভিব্যক্তি এই বইয়ের মনোভঙ্গি তৈরি করেছে। উপমহাদেশ ও পাশ্চাত্যের পোশাক পরিকল্পনার তত্ত্ব ও প্রয়োগের নান্দনিক সূত্র তালাশে নিবিষ্ট এ বইয়ে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের একটি সীমিত পরিসরে নাট্যানুশীলনের প্রক্রিয়া। এই সৃজনশীল প্রক্রিয়ার জৈব অংশ হিসেবে লেখকদের পোশাক-পরিকল্পনার একাডেমিক অভিজ্ঞতাও এ বইয়ে গ্রথিত হয়েছে। বাংলাদশের মুক্তিযুদ্ধ-উত্তরকালে বিকশিত গ্রুপ থিয়েটার চর্চার বিস্তৃত ক্ষেত্রে পোশাকের সৃষ্টিশীল পরিকল্পনা ও চর্চা এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে পদ্ধতিগত সমীক্ষা ও তত্ত্ব তালাশের আদিসূত্ররূপেও উৎসাহব্যঞ্জক হতে পারে এ বই।
রিযক-হালাল উপার্জন (হার্ডকভার)
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, ইংরেজি বই, ইংরেজি সাহিত্যের বই, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : দারুস সালাম সৌদি আরব পরিষদ
প্রকাশনী : মুসলিম ভিলেজ
বিষয় : ইসলামি বিধি-বিধান ও মাসআলা-মাসায়েল, ইসলামি বিবিধ বই
অনুবাদ ও সম্পাদনা- কায়সার আহমাদ
পৃষ্ঠা সংখ্যা ১২০
রেডিও বিতর্ক: আবিষ্কারের আড়ালের গল্প
লেখক : জ্যোতির্ময় ধর
প্রকাশনী : অক্ষরবৃত্ত
বিষয় : গবেষণা, জার্নাল ও রেফারেন্স, বিজ্ঞানভিত্তিক প্রবন্ধ
পৃষ্ঠা : 31, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
ভাষা : বাংলা
হিউম্যান বিয়িং: পাশ্চাত্য সভ্যতার দার্শনিক ভিত্তি
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, মাওলা ব্রাদার্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : ইফতেখার সিফাত
প্রকাশনী : নাশাত পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই, ইসলামি শাসনব্যবস্থা ও রাজনীতি
কভার : হার্ড কভার
© 2025 Thebookcenterbd All rights reserved
Reviews
There are no reviews yet.