কেমন হবে একজন খাঁটি মুমিনের ক্যারিয়ার? কী হবে তার জীবনের লক্ষ?
ক্যারিয়ার মানেই আমরা বুঝি টাকা এবং সম্মান। ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ সম্মান খোঁজে, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে মানুষ টাকা খোঁজে। কিন্তু ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে সম্মান খোঁজা, ক্যারিয়ারের মধ্য দিয়ে টাকা খোঁজা, এটা মুমিনের লক্ষ হতে পারে না। কারণ, মুমিন বিশ্বাস করে, টাকা আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। রিজিক আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে এবং সম্মানও আসে আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে। আল্লাহ তাআলা রিজিকেরও মালিক, সম্মানেরও মালিক।
এটা আল্লাহ তাআলা যে কাউকে ক্যারিয়ার ছাড়াই দিতে পারেন, এটা আমাদের বিশ্বাস।
সুতরাং আমাদের ক্যারিয়ারটা হবে অন্যান্য মানুষের চেয়ে আলাদা। একজন মুমিনের ক্যারিয়ার হবে মূলত দুইটা উদ্দেশ্যে, একটা হচ্ছে দাওয়াহ, আরেকটা হচ্ছে, সাদাকাহ। একজন মুমিন উপরে উঠবে, অনেক উপরে উঠবে। একজন মুমিন সম্পদ উপার্জন করবে, অনেক সম্পদ উপার্জন করবে, কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু তার লক্ষ্য থাকবে দুইটা। একটা হচ্ছে, সদাকাহ করা, এবং দুই নম্বরে হচ্ছে, দাওয়াহ করা। দ্বীনের দাওয়াহ করা। মানুষের কাছে দ্বীনটাকে উপস্থাপন করা।
“Noun” has been added to your cart. View cart

আউটসোর্সিং : শুরুটা যেভাবে এবং শুরু করার পর
৳ 240.00 Original price was: ৳ 240.00.৳ 185.00Current price is: ৳ 185.00.

দ্য ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশনস অ্যান্ড দ্য রিমেকিং অব ওয়াল্ড অর্ডার
৳ 500.00 Original price was: ৳ 500.00.৳ 405.00Current price is: ৳ 405.00.
মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা
৳ 240.00 Original price was: ৳ 240.00.৳ 170.00Current price is: ৳ 170.00.
লেখক : ডা. শামসুল আরেফীন
প্রকাশনী : চেতনা প্রকাশন
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 152, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st published 2023
Description
Reviews (0)
Be the first to review “মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা” Cancel reply
Related products
A Critical Review Of: All In One For Third Year English Honours Students – Third Year (Paperback)
লেখক : Syed Ainal Huque
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
বিষয় : অনার্স, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়: ইংরেজি বিভাগ
পৃষ্ঠা : 800, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2019
আইএসবিএন : 9789843331335
Noun
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
By (author) আশীফ এন্তাজ রবি
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
তত্ত্বতালাশ–৪
তত্ত্বতালাশ–৪ (চতুর্থ সংখ্যা- এপ্রিল ২০২২)
By (author) মোহাম্মদ আজম
প্রথম থেকেই তত্ত্বতালাশের অন্যতম লক্ষ্য বাংলাদেশ অধ্যয়ন। এ কাজ যে আমরা খুব গুছিয়ে করতে পারছি, তা নয়। তবে কাজটা জরুরি। আগামী সংখ্যাগুলোতে আমরা এ ধরনের লেখালেখির পরিমাণ বাড়াতে চাই। আগ্রহী লেখকগণ নিজেদের পরিকল্পনার কথা জানালে কিংবা লেখায় অগ্রসর হলে আমাদের জন্য সুবিধা হয়।
ঠিক শাস্ত্র হিসাবে না হলেও বাংলাদেশ অধ্যয়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা ও লেখালেখি জোরালভাবে শুরু হয়েছিল সাতচল্লিশের পরপরই। স্বাধীনতার পরে এ ধরনের তৎপরতা আরো বেড়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিনিয়ত যে বিপুল নথিপত্র উৎপাদিত হচ্ছে–নানা পক্ষের অসন্তোষ ও সন্দেহ সত্ত্বেও–তা নিঃসন্দেহে অন্তত প্রাথমিক উৎস হিসাবে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরেও শাস্ত্র হিসাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের কোনো মানসম্মত ধারা গড়ে ওঠে নাই। আজকাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশ অধ্যয়ন অনেকটা ‘ইমারজেন্স অব বাংলাদেশ’ নামের কোর্সে পর্যবসিত হয়েছে। এ অধ্যয়নের বিকাশের জন্য তা খুব কাজের হয়েছে বলে মনে হয় না।
বাংলাদেশ অধ্যয়নকে শুরু থেকেই দুটি বড় প্রতিপক্ষের চাপ সামলাতে হচ্ছে। একদিকে কলকাতার সাংস্কৃতিক ও বু্দ্ধিবৃত্তিক উৎপাদনের চাপ, অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতার চাপ। বাংলা অঞ্চলের আধুনিকায়ন, ইতিহাসের অসংখ্য মানসম্মত ধারাবিবরণী রচনা, ভালো-মন্দ বিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির চলন ইত্যাদি অনেকগুলো বুনিয়াদি দিক কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার সাথে অতীত-সংযোগের কারণে এর একটা বড় অংশকে বাংলাদেশের ইতিহাসের অনিবার্য অংশ বলে মনে করা সহজ ও সম্ভব। ক্ষেত্রবিশেষে তা অনিবার্যই বটে। কিন্তু কলকাতার উৎপাদনগুলোর উপর কর্তৃত্বপূর্ণ দখল কায়েম করে কিভাবে বাংলাদেশ অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে, তার সামঞ্জস্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের এখানে বিকশিত হয়নি। অন্যদিকে উপনিবেশিতের হীনম্মন্যতাজনিত কারণে নিজেদের জীবন ও যাপনের দিকে গভীর অভিনিবেশের সাথে তাকানোর স্বভাবটা আমাদের ভদ্রলোক-সমাজ রপ্ত করে উঠতে পারেনি বলেই মনে হয়। ফলে যেভাবে কোনো জনগোষ্ঠীর ইতিহাসকে পাঠযোগ্য করে তুলতে হয়, যেভাবে জনগোষ্ঠীর কাছে কোনো উপাদানকে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয় বা তুলতে হয়, তার চর্চাও খুব প্রাথমিক পর্যায়ে রয়ে গেছে।
পোষাক পরিকল্পনার নন্দন-বীক্ষণ
পোষাক পরিকল্পনার নন্দন-বীক্ষণ
By (author) ওয়াহীদা মল্লিক জলি, শাহমান মৈশান
পোশাক-পরিকল্পনার নন্দনবীক্ষণ নাট্যশিল্পে পোশাকের ব্যবহারিক পরিপ্রেক্ষিতকে সাংস্কৃতিক ইতিহাস, প্রাতিষ্ঠানিক তত্ত্ব, সৌন্দর্যভাবনা ও প্রযোজনাভিত্তিক চর্চার নানামুখী দৃষ্টান্ত বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিরীক্ষণ করেছে। এ বইয়ে উন্মোচিত হয়েছে উপমহাদেশীয় নাট্যশাস্ত্রভিত্তিক ভাব রস নিষ্পত্তির শৈল্পিক প্রক্রিয়ায় আহার্যাভিনয়ের ভূমিকা এবং সেই সূত্রে বিশ্লেষিত হয়েছে আহার্যরূপী পোশাকের নান্দনিক প্রয়োগের বাস্তব দৃষ্টান্ত হিসেবে ধ্রুপদি নাটকের পোশাক। লোকায়ত বাংলার ঐতিহ্যবাহী নাট্যের সমকালীন রূপায়ণে, রবীন্দ্রনাট্যের নিরীক্ষায় ও তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনে পোশাক পরিকল্পনার তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক সূত্রসন্ধান এ বইয়ের অভিমুখ নির্দেশ করেছে। পাশ্চাত্যে বিকশিত নাট্যশিল্পবিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষণ-প্রণালির অবিচ্ছেদ্য উপাদান কস্টিউম ডিজাইনের তাত্ত্বিক আলোচনা এই গ্রন্থের অন্যতম প্রসঙ্গ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের ল্যাবরেটরিতে সৃজিত নাট্য প্রযোজনায় পোশাকের প্রায়োগিক সমন্বয় সাধনের একাডেমিক অভিজ্ঞতাও এ বইয়ে বিশেষভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে।
ওয়াহীদা মল্লিক ও শাহমান মৈশানের ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা, শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকতা, সাংস্কৃতিক ইতিহাস ও নাট্যতত্ত্ব বিষয়ে গবেষণাসুলভ কৌতূহলের মিলিত অভিব্যক্তি এই বইয়ের মনোভঙ্গি তৈরি করেছে। উপমহাদেশ ও পাশ্চাত্যের পোশাক পরিকল্পনার তত্ত্ব ও প্রয়োগের নান্দনিক সূত্র তালাশে নিবিষ্ট এ বইয়ে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের একটি সীমিত পরিসরে নাট্যানুশীলনের প্রক্রিয়া। এই সৃজনশীল প্রক্রিয়ার জৈব অংশ হিসেবে লেখকদের পোশাক-পরিকল্পনার একাডেমিক অভিজ্ঞতাও এ বইয়ে গ্রথিত হয়েছে। বাংলাদশের মুক্তিযুদ্ধ-উত্তরকালে বিকশিত গ্রুপ থিয়েটার চর্চার বিস্তৃত ক্ষেত্রে পোশাকের সৃষ্টিশীল পরিকল্পনা ও চর্চা এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে পদ্ধতিগত সমীক্ষা ও তত্ত্ব তালাশের আদিসূত্ররূপেও উৎসাহব্যঞ্জক হতে পারে এ বই।
প্রোডাক্টিভ রামাদান
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, আদর্শ, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, HSC ও ভর্তি প্রস্তুতি, Weekly Bestseller Ebook, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, ইংরেজি বই, ইংরেজি সাহিত্যের বই, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : উস্তাদ আলী হাম্মুদা, মোহাম্মাদ ফারিস
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ
বিষয় : ইবাদত ও আমল, ইসলামি বিধি-বিধান ও মাসআলা-মাসায়েল, প্রোডাক্টিভিটি, সিয়াম, রমযান, তারাবীহ ও ঈদ
পৃষ্ঠা : 196, সংস্করণ : 1st Published, 2021
মালায়ুর দেশে
লেখক : রফিক আহমদ খান
প্রকাশনী : অক্ষরবৃত্ত
বিষয় : নানাদেশ ও ভ্রমণ
পৃষ্ঠা : 270, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published 2023
আইএসবিএন : 9789849614593, ভাষা : বাংলা
সবুজ পাতার বন: বই রিভিউ
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইনবাত পাবলিকেশন, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, দুর্বার পাবলিকেশন্স, প্রিসেপটর্স পাবলিকেশন্স, ফরিদ পাবলিকেশন্স, মাওলা ব্রাদার্স, রিউ পাবলিকেশন্স, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, সাইফুর'স, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, ইসলামি বই, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
সবুজ পাতার বন বইটি একটি অনন্য সংকলন। এককথায় এই বইয়ের বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা কঠিন।
লেখক : আব্দুল আযীয আত-তারীফী
প্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
অনুবাদক: সীরাত টিম
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৬০ পৃষ্ঠা
© 2025 Thebookcenterbd All rights reserved
Reviews
There are no reviews yet.