“এক পলকে গিট ও গিটহাব” has been added to your cart. View cart

যে শ্রেষ্ঠ একা
৳ 160.00 Original price was: ৳ 160.00.৳ 128.00Current price is: ৳ 128.00.

১৩ দেশের রূপকথা
৳ 175.00 Original price was: ৳ 175.00.৳ 140.00Current price is: ৳ 140.00.
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ
৳ 450.00
লেখক: কাজী জয়নুল আবেদীন বীরপ্রতীক
বিষয়: বাংলাদেশ বিষয়ক, মুক্তিযুদ্ধ,
প্রকাশনী: মাওলা ব্রাদার্স
ISBN: 9789849333081
পৃষ্ঠা: 302
দেশ: বাংলাদেশ
ভাষা: বাংলা
Reviews (0)
Related products
Question Bank
ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স এন্ড লিডারশীপ
লেখক : প্রফেসর মঈনুদ্দিন চৌধুরী
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 144, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2023
আইএসবিএন : 9789849760818
সর্বশক্তিমান আল্লাহ মানুষকে এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। বিবর্তনের ভেতর দিয়ে গুহামানব থেকে সভ্যতার এই পর্যায়ে মানুষ এসেছে শুধুমাত্র একটি জিনিসের ব্যবহার করে। আর সেটি হচ্ছে আবেগ। আবেগ মানুষের কল্পনার বিকাশ ও বাস্তবায়ন ঘটায়। বিবর্তনের এই ধারায় যে নেতারা অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছেন তারা সবাই এই আবেগকে ব্যবহার করেছেন যথাযথভাবে। সুখ, দুঃখ, রাগ, ভয়, বিস্ময়, বিতৃষ্ণা, শঙ্কা বা বিশ্বাস প্রতিটি আবেগই আমাদের মাঝে শক্তি এবং তথ্যের আদান-প্রদান করে।
সফল নেতারা সেই শক্তি এবং তথ্যকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে তাদের নেতৃত্বকে সুসংহত করেছেন যুগে যুগে। বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম নেতৃ্ত্ব বিশেষজ্ঞ ওয়ারেন জি বেনিস বলছেন, “আমাদের বিশ্বের চারটি প্রধান হুমকির মধ্যে। প্রথমটি হল আমাদের মানব সমাজের বর্তমান নেতৃত্বের অবস্থা। শুধুমাত্র অনুকরণীয় নেতৃত্বই অন্য তিনটি মূল হুমকির সমাধান করতে পারেঃ (১) পারমাণবিক বা জৈবিক বিপর্যয়, (২) মহামারী এবং (৩) জাতিগত বিভাজন।“ তিনি আবার নেতৃ্ত্বের সবগুলো মডেলের মধ্যে আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার মডেলকে সর্বোত্তম মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার নেতৃত্ব আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনকে কিভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে সেই তথ্যভাণ্ডার দিয়ে খুব সহজ বাংলায় লিখা হয়েছে এই বইটি।
কন্টেন্ট রাইটিং এর মহারাজা
লেখক : মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 96, কভার : হার্ড কভার
আইএসবিএন : 9789849615965
Content is King! কেন এই কন্টেন্টকে কিং বলা হয়, তাঁর কারন রয়েছে এই বইয়ে। বইটিতে যেমনভাবে আলোচনা করা হয়েছে অনলাইন বনাম অফলাইন মাধ্যমে লেখার পার্থক্য, আপনার পাঠক টোটকা, সাব এডিটিং, প্রুফরিডিং, ওয়েবসাইট-বিজ্ঞাপন-ইমেইল-কপিরাইটিং ইত্যাদি মাধ্যমের জন্য কন্টেন্ট লেখার ট্রিকস; ঠিক তেমনভাবেই আলোচনা করা হয়েছে এসইও, সাংবাদিকতা, নিজের ব্লগে লেখালেখি, সাংবাদিকতা, লেখকের পার্সোনাল ব্রান্ডিং সহ নানাবিধ সহজপাঠ্য। এছাড়াও কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ঘাড়ে চড়ে কিভাবে দূর্দান্ত কন্টেন্ট লিখতে বা তৈরি করতে হয় তার হ্যাকস ও উল্লেখিত আছে বইটিতে। সর্বোপরি কন্টেন্ট নামক এই কিং বা রাজাকে জব্দ করে নিজেই মহারাজা বনে যাওয়ার টোটকা রয়েছে বইটিতে। তবে আসুন.. কন্টেন্ট এর দুনিয়ায় আপনাকে জানাই স্বাগতম।
ক্যারিয়ার এক্সসিলেন্স
লেখক : কাজী তাফসিরুল ইসলাম
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
পৃষ্ঠা : 112, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849835615, ভাষা : বাংলা
স্বপ্ন দেখা জরুরী। এমন স্বপ্ন দেখুন যেগুলো চোখ খোলা অবস্থায় দেখা যায়, যাতে আপনি সেই স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপ দিতে পারেন। এমন স্বপ্ন, যা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না। স্বপ্ন দেখুন, যতই অসম্ভব বা অদ্ভুত মনে হোক, আশেপাশের সবাই বলুক এই স্বপ্ন বাস্তব না, তাও দেখুন, ততক্ষণ দেখুন, যতক্ষণ না সপ্ন টা আপনার বাস্তবতা হয়ে যায়। আমাদের অস্তিত্বের মূল ভিত্তি হল সপ্ন নিয়ে বেচে থাকা। তরুণরা তাদের লক্ষ্য থেকে সরে যাচ্ছে, এর থেকে ভয়ের আর কিছু হতে পারে না। স্বপ্ন এবং লক্ষ্য হলো জীবনের চালিকা শক্তি, এবং এই বইটি হলো সেই শক্তির মানচিত্র। আমি এই বইটি লিখেছি পরামর্শদাতার ভূমিকায়, যাতে আপনি আপনার সম্পূর্ণ সক্ষমতা কাজে লাগাতে পারেন। ক্যারিয়ার এক্সেলেন্স” আপনাকে দেখাবে কিভাবে আপনার স্বপ্নগুলোকে অবিশ্বাস্য সম্ভাবনায় পরিণত করা যায়। এই বইটি আপনার সাথে ভাগ করবে লেখকের অভিজ্ঞতা
ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশনে পাইথনের ব্যবহার
লেখক : আকছাদুর রহমান
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি
পৃষ্ঠা : 264, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 9789849856511, ভাষা : বাংলা
আজকের ডিজিটাল যুগে ডেটার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। এমনকি ডেটাসংক্রান্ত পেশার জনপ্রিয়তার জন্য ডেটা সায়েন্স বিষয়টিকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্যক্রমেও চালু করা হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানিতে ক্রেতাদের পছন্দ-অপছন্দ বোঝার জন্য ডেটা সংগ্রহ করে তার বিশদ ব্যাখ্যা বুঝে ও মূল্যায়ন করেই কোম্পানিগুলো তাদের নানাবিধ প্রোডাক্ট বানায়। তাই যদি আপনি কোনো ডেটা থেকে সহজেই কোনো প্যাটার্ন বানাতে পারেন বা আপনার বিশ্লেষণী ক্ষমতা ব্যবহার করে যেকোনো সমস্যার সমাধানে পারদর্শী হন, তা হলে ডেটা অ্যানালিস্ট হিসাবে আপনিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন। ডেটা অ্যানালাইসিসের গুরুত্ব আরও অনেক দিক থেকে বলা যেতে পারে : ক্রেতা ও প্রতিযোগী সংস্থার মনোভাব বোঝা : ডেটা অ্যানালিসিসের মাধ্যমে ক্রেতা ও প্রতিযোগী সংস্থার মনোভাব বোঝা সম্ভব হয় এবং তাই কোনো সংস্থার সম্ভাব্য সাফল্য বা ব্যর্থতাও অনুমান করা যায়। এছাড়াও ডেটা অ্যানালিসিসের দ্বারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন পোস্ট বা ট্রেন্ড ভাইরাল হচ্ছে, কোন সিনেমা মানুষ পছন্দ করছে, এমনকি কোন সময়ে কোন লেখা পোস্ট করলে বেশি লোক দেখছে, তা-ও বোঝা সম্ভব হয়। অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে একটি ব্যবসা, প্রকল্প, বা প্রতিষ্ঠানের কাজের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করা যায়। এটি ব্যবসায় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে। ভবিষ্যতের প্রজ্ঞান তৈরি করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিস দ্বারা পূর্বের তথ্য থেকে ভবিষ্যতের প্রজ্ঞান তৈরি করা যায়, যাতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় এবং ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ভবিষ্যতে যে ধরনের পরিবর্তন হতে পারে তা অনুমান করা যায়। গবেষণা এবং নতুন উদ্ভাবন আবিষ্কার করতে সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে নতুন উদ্ভাবন আবিষ্কার করা হয় যা গবেষণা, উদ্যোগ, এবং ব্যক্তিগত বা পেশাদার কাজে সাহায্য করে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সাহায্য করে : ডেটা অ্যানালাইসিস প্রাপ্ত তথ্য ও জ্ঞানের আলোকে ভালো সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। ব্যক্তিগত সফলতা বা অর্জিত অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করতে সাহায্য করে : ব্যক্তিগত সফলতা বা অর্জিত অভিজ্ঞতা দেখে ডেটা অ্যানালাইসিস করা হয় যাতে আমাদের জীবনেকে সঠিক এবং উপযোগী দিকে পরিচালিত করা যায়। মার্কেট রিসার্চে ব্যবহার করা হয় : পণ্য বা পরিষেবা উন্নত করতে, নতুন পণ্য বা সেবা উৎপাদন করতে, মার্কেটিং রিসার্চ করার জন্য ডেটা অ্যানালাইসিস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণে, ডেটা অ্যানালাইসিস একটি ব্যবসা, গবেষণা, বা যেকোনো ধরনের সংগঠনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। তাই সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া, সঠিক পথে চলা, এবং সার্বিক সফলতা অর্জনে সাহায্য করতে ডেটা অ্যানালাইসিস অপরিহার্য। এই বইটিতে দেখানো হয়েছে কীভাবে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন করতে পাইথন ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগুলো দেখানো হয়েছে। বইটিতে ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট (IDE) হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে বহুল ব্যাবহৃত এবং ডেটা অ্যানালাইসিসের জন্য বিশেষায়িত জুপিটার নোটবুক। প্রোগ্রামিং কৌশলগুলো রপ্ত করতে করতে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশনের দিকে এগিয়ে গেলে, আপনি বুঝতে পারবেন বইটি কীভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের চাবিকাঠি হয়ে উঠছে এবং আপনার বিশ্বস্ত সঙ্গী হয়ে যাচ্ছে। এই বইটি তাদের জন্য যারা পাইথন দিয়ে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশন শিখতে চান এবং ডেটা অ্যানালিস্ট বা ডেটা ইঞ্জিনিয়ার হতে চান। এটির জন্য প্রাথমিক প্রোগ্রামিং জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। তাই এই বইটি পড়ার আগে আমার লেখা ‘সবার জন্য পাইথন’ বইটি পড়ে নিলে ভালো হয়।
ফ্রেশারস টু জব রেডি
লেখক : শাফী শাওন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 160, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 789849835653, ভাষা : বাংলা
আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্র্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন। আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং আলাপ
লেখক : আহমেদ শামীম হাসান
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন
পৃষ্ঠা : 88, কভার : হার্ড কভার
আইএসবিএন : 9789849760849
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ ক্যারিয়ার শুরু করা এখন তেমন একটা কঠিন না। কিন্তু ক্যারিয়ার শুরু করার পর সামনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ আসে। কী শিখবো, কিভাবে শিখবো, কিভাবে ক্যারিয়ারে আরো ভালো করতে পারবো, কিভাবে সময়ের সাথে এই প্রতিযোগিতাপূর্ণ সেক্টরে টিকে থাকতে পারবো – এই বিষয়গুলো আমাদের অনেকেরই জিজ্ঞাসা।
ল্যাঙ্গুয়েজ, ফ্রেমওয়ার্ক, টুল শেখার জন্য অনেক টিউটোরিয়াল, কোর্স আছে। কিন্তু সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যারিয়ারে সফলতার জন্য কেবল এগুলো শেখাই যথেষ্ট না। এর সাথে দরকার ইঞ্জিনিয়ারিং মাইন্ডসেট, সফট স্কিলস, লার্নিং টেকনিক, ক্যারিয়ারের ব্যাপারে সচেতনতা ইত্যাদি।
দুঃখজনকভাবে এই দরকারী বিষয়গুলো নিয়ে তেমন একটা আলাপ হয় না বললেই চলে।
অনেকে ক্যারিয়ারের বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে এবং ‘ঠেকে’ এই বিষয়গুলো আয়ত্ত করেন। অথচ ক্যারিয়ারের শুরুর দিকেই এই বিষয়গুলো জানা থাকলে আপনি ক্যারিয়ারে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন অনেকদূর।
ইংরেজিতে এসব টপিকে বেশ কিছু বই থাকলেও বাংলায় সম্ভবত এটাই প্রথম।
কিভাবে নতুন নতুন টুল-টেকনোলজির চক্করে নিজেকে আপ-টু-ডেট রাখবেন, কিভাবে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের নিত্যদিনের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করবেন, কোন কোন বিষয়গুলো আপনাকে ক্যারিয়ার বুস্টে সাহায্য করবে – এরকম ভিন্ন ভিন্ন টপিকের ২০ টি লেখার সংকলন এই বইটি।
একজন ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে, জব মার্কেটের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে এবং সর্বোপরি আপনার ক্যারিয়ারে আরো এগিয়ে যেতে এই বইটি টনিকের মত কাজ করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
হু মুভড মাই চিজ?
লেখক : স্পেনসার জনসন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
অনুবাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন
পৃষ্ঠা : 56, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849492658
আসুন একটা গল্প শুনি, মন দিয়ে পড়ুন
গল্পটি ২ টি ইঁদুর এবং মানুষের মত দেখতে ২ জন খর্বাকৃতির গল্প। ২ জন ইঁদুরের নাম স্নিফ এবং স্কারি এবং বাকি ২ জনের নাম হ এবং হেম । এরা চারজনই কোন একটা গোলকধাঁধার মধ্যে জীবন কাটায়। প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই গোলকধাঁধার মধ্যে দৌঁড়ে চিজ/ পনির খুঁজতে থাকে এবং পেলে তা দিয়ে জীবন ধারণ করে। তারা পনির খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট করতো। সকালে ঘুম থেকে উঠে হ এবং হেম জগিং স্যুট এবং জুতা পরে নিত যাতে তাদের দৌঁড়ে পনির খুজঁতে কোন অসুবিধা না হয়। কিন্তু একদিন!! একদিন তারা ৪ জনই চিজ স্টেশন সি তে বিশাল পনিরের মজুদ পেলো। এমন চিজ দেখে তারা পাগল প্রায়। তাঁরা তাদের জুতা ছুড়ে ফেলে সেখানেই জীবন যাপন শুরু করলো। কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই তাঁরা ধরে নিল তাদের বাকি জীবন এভাবেই চলে যাবে। হঠাৎ একদিন!! তাঁরা চিজ স্টেশন সি তে গিয়ে দেখলো সেখানে কোন পনির নেই। এটা দেখে হ এবং হেম পাগল এর মত অবস্থা। তাঁরা চিৎকার করে উঠলো, “না এমন হতে পারে না। এটা অন্যায়। আমাদের সাথে এটা হতে পারে না। ” অন্যদিকে স্নিফ এবং স্কারি এটা দেখে তাঁরা অন্য দিকে পনির খুজতে শুরু করলো। একদিন তাঁরা পেয়েও গেল চিজ স্টেশন এন এর দেখা যা চিজ স্টেশন সি এর চেয়ে বেশি। হ এবং হেম তাদের দুঃখ ভুলতে পারলো না। তাঁরা দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে থাকলো। এদিকে ক্ষুদার্থ থাকায় এবং ডিপ্রেশনে তাদের শরীর খারাপ হতে থাকলো। তাঁরা ভয় পেতে থাকলো অন্য কোথাও গেলে যদি তাঁরা হারিয়ে যায়, তাঁরা যদি ভালো কিছু করতে না পারে? অনাগত ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় তাঁরা তা গ্রহণ করতে রাজি ছিল না। একদিন হ চাইলো নতুন পনিরের খোঁজ করতে কিন্তু হেম কোনভাবেই তা হতে দিল না। বরং হ এর উপর রাগ দেখানো শুরু করলো। একদিন হ এর রাগ উপেক্ষা করে হেম আবার পনির খোঁজ করতে বের হল। অনেক কষ্টের পর সেও চিজ স্টেশন এন এর খোঁজ পেলো। এরমধ্যে অনেকবার হ কে রাজি করানোর ট্রাই করেও পারলো না।
এবার আপনাদের কাছে প্রশ্ন-
১) আপনি পরিবর্তন ভয় পান?
২) সবসময় কমফোর্ট জোনে থাকতে চান?
৩) অন্য পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারেন না বা চান না?
৩) আপনার কি খারাপ সময় নিয়ে কোন চিন্তা থাকে না?
সবগুলো প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বইটি আপনার পড়া উচিৎ। হ্যাঁ, আমি “হু মুভড মাই চিজ” বইয়ের কথা বলছি। আপনি সামনে খুব বড় সমস্যায় পড়তে যাচ্ছেন কিংবা সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। এই বইটি/ গল্পটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন, আমাদের কেমন মানসিকতা নিয়ে চলা উচিৎ বা কী করা উচিৎ? এই বইটি পড়লে অযুহাত / ভেঙ্গে না পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক গুলো কারণ চোখে পড়তে শুরু করবে।
© 2025 Thebookcenterbd All rights reserved
Reviews
There are no reviews yet.