- নাম :অলিম্পিয়াড লড়তে হলে কতটা জানো পদার্থবিজ্ঞান (১ম ও ২য় খণ্ড)
- লেখক: সৌমেন সাহা
- প্রকাশনী: : অক্ষর প্রকাশনী
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 600
- ভাষা : bangla
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2020
“TBC An Exclusive Suggestion Question Bank With Answer – 4th year (Paperback)” has been added to your cart. View cart
-26%

কাশ্মীর ও প্রতিরোধ
৳ 300.00 Original price was: ৳ 300.00.৳ 220.00Current price is: ৳ 220.00.

অলিম্পিয়াড লড়তে হলে কতটা জানো পদার্থবিজ্ঞান - ২য় খণ্ড
৳ 400.00 Original price was: ৳ 400.00.৳ 295.00Current price is: ৳ 295.00.
অলিম্পিয়াড লড়তে হলে কতটা জানো পদার্থবিজ্ঞান (১ম ও ২য় খণ্ড)
৳ 800.00 Original price was: ৳ 800.00.৳ 590.00Current price is: ৳ 590.00.
লেখক: সৌমেন সাহা
প্রকাশনী: অক্ষর প্রকাশনী
বিষয় : পদার্থবিদ্যা
Categories: দি বুক সেন্টার, প্রকাশক, বইমেলা ২০২৫
Description
Reviews (0)
Be the first to review “অলিম্পিয়াড লড়তে হলে কতটা জানো পদার্থবিজ্ঞান (১ম ও ২য় খণ্ড)” Cancel reply
Related products
Question Bank
এমপ্লয়াবিলিটি
লেখক : কে. এম. হাসান রিপন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849532156, ভাষা : বাংলা
যিনি কাজ করছেন বা যিনি কাজ খুঁজছেন বা যিনি কাজ করবেন বলে ভাবছেন, প্রত্যকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শব্দ হল ”এমপ্লায়াবিলিটি” বা কর্মদক্ষতা। একটি কাজ পেতে এবং কাজটি ধরে রাখতে, একটি সুযোগ পেতে বা একটি সুযোগ কে ধরে রাখতে বা সুযোগ আসবার পথ কে প্রসারিত করতে প্রয়োজন এমপ্লাবিলিটি। ”আমি জানি, কিন্তু আমি নিজ হাতে করতে পারি না” এটি এমপ্লায়াবিলিটি নয়। বরং এমপ্লায়াবিলিটি হচ্ছে ”আমি জানি এবং কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে নিজ হাতে করতে পারি”। আমাদের বইটি’তে এই এমপ্লায়াবিলিটিকেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই বইটি তে মোট ১২টি অধ্যায় রয়েছে এবং এই ১২টি অধ্যায় আপনার জন্য ১২টি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে যা আপনার জন্য ৩৬০ ডিগ্রী মডেল অনুযায়ী এই বই’তে সাজানো হয়েছে। আপনার যখন যে অধ্যায় প্রয়োজন, সেই অধ্যায় পড়বেন এবং প্রতিটি অধ্যায় শেষে রয়েছে অনুশীলনী। প্রতিটি অনুশীলনী নিজের জন্য সম্পূর্ণ করবেন। আমরা যেহেতু বলছি কাজ পাবার এবং কাজটি ধরে রাখার ফর্মুলা হচ্ছে এমপ্লায়াবিলিটি। তাই বইটি আপনি পড়বেন এবং আপনার জীবনকে রুপান্তর করবার জন্য প্রতিনিয়ত অনুশীলন করবেন। মনে রাখতে হবে, সফলতার কোন গোপন রহস্য নেই। আপনার সফলতার ফর্মূলা আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে। শুরু থেকে শীর্ষে যেতে বইটি আপনার গাইড হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করছি।
কন্টেন্ট রাইটিং এর মহারাজা
লেখক : মুহাম্মাদ আলতামিশ নাবিল
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 96, কভার : হার্ড কভার
আইএসবিএন : 9789849615965
Content is King! কেন এই কন্টেন্টকে কিং বলা হয়, তাঁর কারন রয়েছে এই বইয়ে। বইটিতে যেমনভাবে আলোচনা করা হয়েছে অনলাইন বনাম অফলাইন মাধ্যমে লেখার পার্থক্য, আপনার পাঠক টোটকা, সাব এডিটিং, প্রুফরিডিং, ওয়েবসাইট-বিজ্ঞাপন-ইমেইল-কপিরাইটিং ইত্যাদি মাধ্যমের জন্য কন্টেন্ট লেখার ট্রিকস; ঠিক তেমনভাবেই আলোচনা করা হয়েছে এসইও, সাংবাদিকতা, নিজের ব্লগে লেখালেখি, সাংবাদিকতা, লেখকের পার্সোনাল ব্রান্ডিং সহ নানাবিধ সহজপাঠ্য। এছাড়াও কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার ঘাড়ে চড়ে কিভাবে দূর্দান্ত কন্টেন্ট লিখতে বা তৈরি করতে হয় তার হ্যাকস ও উল্লেখিত আছে বইটিতে। সর্বোপরি কন্টেন্ট নামক এই কিং বা রাজাকে জব্দ করে নিজেই মহারাজা বনে যাওয়ার টোটকা রয়েছে বইটিতে। তবে আসুন.. কন্টেন্ট এর দুনিয়ায় আপনাকে জানাই স্বাগতম।
গ্রাফিক ডিজাইন (পার্ট ওয়ান)
লেখক : মুহম্মদ আনোয়ার হোসেন ফকির
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : গ্রাফিক্স ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, July 2024
আইএসবিএন : 9789849597773
বর্তমান সময়ে বেকারত্ব যেভাবে প্রকট আকার ধারন করেছে তাতে বলা যায় চাকরি পাওয়া এখন কালো মানিক পাওয়ার মত দূর্লভ। তথাপি তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে উন্মুক্ত ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রতিদিন হাজার লোক শুধুমাত্র ডিজাইনের কাজ করেই আয় করছে বৈদশিক মুদ্রা। এটি এমন একটা প্লাটফরম যেখানে কাজের চাহিদা প্রতিদিন আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও প্রয়োজনের তুলনায় দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনারের অভাব রয়েছে। অভাব এর বিপরীতে থাকে সম্ভাবনা। সম্ভাবনা যেখানে অপরিসীম সেখানে ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত। একজন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হয়ে অভাব পূরণ করবেন আপনি এবং সমাদৃত হবেন বিশ্বব্যাপী। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে একটি ভালো মানের সহজবোধ্য সহায়ক পুস্তকের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করি। ভাষা যেন শিক্ষার পথে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে সেই কারণে বাংলা ভাষায় এই সহায়ক পুস্তকটি লিখা হয়েছে। যদিও যথাযথ সমার্থক বাংলা শব্দের অভাবে কিছু কিছু শব্দ ইংরেজিতে রাখতে হয়েছে। বইটির আয়োজন,ভাষার বিন্যাস,পদক্ষেপসমূহের বর্ণনা,টেকনিক্যাল বিষয়সমূহের উপস্থাপন এমনভাবে করা হয়েছে যেন যে কেউ এ বইটি ব্যবহার করে ইফেক্টগুলো নিজে নিজেই অনুশীলন করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি সৃজনশীল পেশা। শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান দিয়ে কেউ ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়া যাবে না। শুধুমাত্র নিয়মিত ডিজাইন চর্চা করার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে সৃজনশীল পেশা হওয়ার সুবাদে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের প্রতিভা বিকশিত এবং প্রকাশ করার সুযোগ পাবেন। অটোমেশন এর যুগে,যখন আমরা বলছি,যে ক্রমান্বয়ে আমাদের কাজগুলো সব অটোমেটিক রোবটের হাতে চলে যাচ্ছে,সেই সময়ে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে ডিজাইনের জন্য এখনও ক্রিয়েটিভিটি এবং হিউম্যান থিঙ্কিং এর অর্থাৎ নতুন চিন্তা,পরিবর্তন,পরিবর্ধন এর জন্য এখনও মানুষকেই চিন্তা ভাবনা করতে হয় এবং সেটা ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। বইটি তৈরি করতে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা,ইন্টারনেট এবং দেশী বিদেশী অনেক লেখক ও শিল্পির শিল্প কর্মের সহযোগীতা নিয়েছি। সেসব লেখক ও শিল্পিদের কাছে আমি ঋণী এবং গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ফ্রেশারস টু জব রেডি
লেখক : শাফী শাওন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : প্রফেশনাল ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
পৃষ্ঠা : 160, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 789849835653, ভাষা : বাংলা
আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্র্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন। আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই হচ্ছে পরীক্ষানির্ভর। এখানে প্রায়োগিক বিষয়গুলো অনেক কম। গ্যাজুয়েট হওয়া এবং জব পেয়ে যাওয়া- এই দুইটার মধ্যে একটা গ্যাপ রয়েছে। গ্যাপের জায়গাটা হলো জবের জন্য প্রিপেয়ার হওয়া। সদ্য স্নাতক হিসেবে আমাদের খুবই প্রতিযোগিতামূলক জব মার্কেটে প্রবেশ করতে হয়। অনেকেই তালগোল হারিয়ে ফেলে। আর এখানে তালগোল হারিয়ে ফেলাটাই স্বাভাবিক। যেখানে আমার ওঠা, বসা, কথা বলা, বাচনভঙ্গি, আমি কেমন শব্দ ব্যবহার করছি, কীভাবে খাচ্ছি, বিবেক, বুদ্ধি, চিন্তা প্রক্রিয়া প্রত্যেকটা বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়। জব প্রোভাইডার অর্থাৎ নিয়োগ কর্তারা আসলে কী চাচ্ছে, কেমন মানুষ চাচ্ছে, কী ধরনের স্কিল সেট চাচ্ছে সেটা বুঝে সে অনুযায়ী নিজেকে উপস্থাপন করে, ক্যারিয়ারের শুরুটা ভালো করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি কীভাবে আমার সঙ্গে সুইটেবল এবং আমার জন্য ফিট ক্যারিয়ার পাথ ঠিক করব, সে অনুযায়ী কীভাবে আমার ক্যারিয়ার প্ল্যান করব, কীভাবে প্রিপারেশন নিব, কীভাবে জব সার্চ করব, কীভাবে সিভি বানাব, কীভাবে কভার লেটার লিখব, কীভাবে আমার নেটওয়ার্ক তৈরি করব, কীভাবে সেলফ ব্র্যান্ডিং করব, কীভাবে রিক্রুটার মাইন্ডসেট বুঝব, কীভাবে ইন্টারভিউয়ের প্রিপারেশন নেব এবং একজন ফ্রেশার হিসেবে কর্মপরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেব এবং উত্তরোত্তর নিজের উন্নতি ধরে রাখব, এ যাবতীয় বিষয় ইনশা আল্লাহ্ আমরা জানব। চ্যাপ্টার শেষে কিছু টু ডু দেওয়া থাকবে, টুডুগুলো আমরা সঙ্গে সঙ্গে করে ফেলব। কোনোটা পেন্ডিং রাখব না। জব রেডি হওয়ার দিকে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তোমাকে অভিনন্দন।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা (বিসিএস প্রিলি সহায়ক)
স্মার্ট মার্কেটিং
লেখক : মার্ক অনুপম মল্লিক
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : মার্কেটিং ও সেলিং
পৃষ্ঠা : 286, কভার : হার্ড কভার
আইএসবিএন : 9789849835639
স্মার্ট মার্কেটিং – যুগপোযোগী, ভিন্নধর্মী, নতুন এক মার্কেটিং এপ্রোচ! আমাদের পুরো বিশ্বটা এখন এক প্যারাডাইম শিফটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। ট্রেডিশনাল মার্কেটিং, কনভেনশনাল ডিজিটাল মার্কেটিং আলাদাভাবে এখন আর ইম্প্যাক্ট তৈরি করতে পারছে না। বিশেষ করে Artificial Intelligence, AR, VR, মেটাভার্সের প্রভাবে মার্কেটিং আমূল বদলে যাবে। ঠিক যেমন ইন্টারনেটের আবির্ভাবে বদলে গিয়েছিল মার্কেটিং এর দুনিয়া। সামনের দিনগুলোতে এই স্মার্ট বিশ্বে তাই আমাদের মার্কেটিং হতে হবে স্মার্ট। যেখানে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর সাথে মডার্ণ মার্কেটিং এর সেতুবন্ধন ঘটবে। আগামী দশকে মার্কেটিং দুনিয়ায় ভাল করতে চাইলে আপনাকে হতে হবে স্মার্ট মার্কেটার। স্মার্ট মার্কেটার হওয়া মানে শুধুমাত্র স্পেসিফিক টুলস শেখা না। শুধুমাত্র কিছু নির্দিষ্ট স্কিল ডেভেলপ করা না। বরং স্মার্ট মার্কেটার হচ্ছে স্কিল, পারসপেক্টিভ, নলেজ, এক্সপেরিয়েন্স ইত্যাদির কম্বিনেশন। ‘স্মার্ট মার্কেটিং’ বইটি পরিবর্তিত বিশ্বের নতুন মার্কেটিং এপ্রোচ এর একটা ব্লুপ্রিন্ট। এই বইতে থাকা স্মার্ট মার্কেটিং ফ্রেমওয়ার্ক, আমার নিজের লেখা এক্সক্লুসিভ লোকাল গ্লোবাল কেইস স্টাডি এবং অসংখ্য প্র্যাক্টিকাল এক্সাম্পল আপনাকে স্মার্ট মার্কেটিং এর দুনিয়াতে নেতৃত্ব দিতে তৈরি করবে।
হু মুভড মাই চিজ?
লেখক : স্পেনসার জনসন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
অনুবাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন
পৃষ্ঠা : 56, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849492658
আসুন একটা গল্প শুনি, মন দিয়ে পড়ুন
গল্পটি ২ টি ইঁদুর এবং মানুষের মত দেখতে ২ জন খর্বাকৃতির গল্প। ২ জন ইঁদুরের নাম স্নিফ এবং স্কারি এবং বাকি ২ জনের নাম হ এবং হেম । এরা চারজনই কোন একটা গোলকধাঁধার মধ্যে জীবন কাটায়। প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই গোলকধাঁধার মধ্যে দৌঁড়ে চিজ/ পনির খুঁজতে থাকে এবং পেলে তা দিয়ে জীবন ধারণ করে। তারা পনির খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট করতো। সকালে ঘুম থেকে উঠে হ এবং হেম জগিং স্যুট এবং জুতা পরে নিত যাতে তাদের দৌঁড়ে পনির খুজঁতে কোন অসুবিধা না হয়। কিন্তু একদিন!! একদিন তারা ৪ জনই চিজ স্টেশন সি তে বিশাল পনিরের মজুদ পেলো। এমন চিজ দেখে তারা পাগল প্রায়। তাঁরা তাদের জুতা ছুড়ে ফেলে সেখানেই জীবন যাপন শুরু করলো। কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই তাঁরা ধরে নিল তাদের বাকি জীবন এভাবেই চলে যাবে। হঠাৎ একদিন!! তাঁরা চিজ স্টেশন সি তে গিয়ে দেখলো সেখানে কোন পনির নেই। এটা দেখে হ এবং হেম পাগল এর মত অবস্থা। তাঁরা চিৎকার করে উঠলো, “না এমন হতে পারে না। এটা অন্যায়। আমাদের সাথে এটা হতে পারে না। ” অন্যদিকে স্নিফ এবং স্কারি এটা দেখে তাঁরা অন্য দিকে পনির খুজতে শুরু করলো। একদিন তাঁরা পেয়েও গেল চিজ স্টেশন এন এর দেখা যা চিজ স্টেশন সি এর চেয়ে বেশি। হ এবং হেম তাদের দুঃখ ভুলতে পারলো না। তাঁরা দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে থাকলো। এদিকে ক্ষুদার্থ থাকায় এবং ডিপ্রেশনে তাদের শরীর খারাপ হতে থাকলো। তাঁরা ভয় পেতে থাকলো অন্য কোথাও গেলে যদি তাঁরা হারিয়ে যায়, তাঁরা যদি ভালো কিছু করতে না পারে? অনাগত ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় তাঁরা তা গ্রহণ করতে রাজি ছিল না। একদিন হ চাইলো নতুন পনিরের খোঁজ করতে কিন্তু হেম কোনভাবেই তা হতে দিল না। বরং হ এর উপর রাগ দেখানো শুরু করলো। একদিন হ এর রাগ উপেক্ষা করে হেম আবার পনির খোঁজ করতে বের হল। অনেক কষ্টের পর সেও চিজ স্টেশন এন এর খোঁজ পেলো। এরমধ্যে অনেকবার হ কে রাজি করানোর ট্রাই করেও পারলো না।
এবার আপনাদের কাছে প্রশ্ন-
১) আপনি পরিবর্তন ভয় পান?
২) সবসময় কমফোর্ট জোনে থাকতে চান?
৩) অন্য পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারেন না বা চান না?
৩) আপনার কি খারাপ সময় নিয়ে কোন চিন্তা থাকে না?
সবগুলো প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বইটি আপনার পড়া উচিৎ। হ্যাঁ, আমি “হু মুভড মাই চিজ” বইয়ের কথা বলছি। আপনি সামনে খুব বড় সমস্যায় পড়তে যাচ্ছেন কিংবা সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। এই বইটি/ গল্পটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন, আমাদের কেমন মানসিকতা নিয়ে চলা উচিৎ বা কী করা উচিৎ? এই বইটি পড়লে অযুহাত / ভেঙ্গে না পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক গুলো কারণ চোখে পড়তে শুরু করবে।
© 2024 Thebookcenterbd All rights reserved | Developed By Deshi IT
Reviews
There are no reviews yet.