হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর
হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর
By (author) মোঃ মাহবুবুল আলম
হুমায়ূন আহমেদ এক বিশাল মহীরুহ। তাঁর ছায়ায় অনেকেই পেয়েছেন স্বস্তির দিশা। মাহবুবুল আলম তাদেরই একজন। হুমায়ূন আহমেদের ছোটভাই প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট ও রম্য লেখক আহসান হাবীব ভূমিকায় লিখেছেন, “এই লেখকের লেখার ভঙ্গিতে চমৎকার হিউমার আছে। … বড় ভাই তাকে পছন্দ করত, সেটা হচ্ছে তার কথা বলার স্টাইল।
নিরাসক্ত ভঙ্গিতে তিনি অনেক মজার কথা বলতে পারেন। এ ব্যাপারটা বড় ভাইয়ের মধ্যেও ছিল। হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে তার মৃত্যুর পর তিন শয়েরও বেশি বই বের হয়েছে। কিন্তু আমার ধারণা, মো. মাহবুবুল আলমের ‘হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর’ বইটি এর অন্যতম… তা শুধু তার লেখার গুণেই।”
সূচীঃ
ভূমিকা ০৯
প্রথম দেখা ১১
অপেক্ষা ১৫
ডাক্তার এজাজ এবং ১৮
ভেষজ উদ্যান ২৩
নাটকে প্রথম ২৬
একটুখানি সুখ : সাংবাদিকতা, শিক্ষকতা ও নাটকে অভিনয় ২৯
প্রত্যাবর্তন ৩২
একটি চিঠি ৩৫
ব্যক্তি হুমায়ুন ৩৯
হুমায়ূন আহমেদের ধর্ম-চিন্তা ৪৪
আজান শুনতে পাবেন ৫০
শান্তি বর্ষিত হোক ৫২
কেউ আর বলবে না, খেয়ে যেয়ো ৫৩
তিনি কথা রাখেননি ৫৫
হেলদি ডায়েট রেসিপি
হেলদি ডায়েট রেসিপি
By (author) আফসানা আফরিন
“মাছে ভাতে বাঙালি” প্রবাদটির সাথে আমরা বাঙালিরা খুবই পরিচিত। আর ভাত হলো কার্বোহাইড্রেট বা শর্করার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। শুধু ভাত কেন? রুটি, পরোটা, মিষ্টি, পায়েস, পিঠা, পিজ্জা-বার্গার, কোল্ড-ড্রিংকস ইত্যাদি ছাড়া যেন অনেকে রসনাই কল্পনা করতে পারে না। আর উচ্চ ক্যালরির এই খাবারগুলোতে থাকে ভরপুর মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।
এগুলো আমাদের অতিরিক্ত ওজন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল-এর দিকে ঠেলে দেয়। মেয়েরা অনিয়মিত পিরিয়ড এবং পিসিওডি/পিসিওএসে ভোগেন, তাদের মধ্যে বেশিরভাগেরই অতিরিক্ত ওজন দায়ী৷ একবার ওজন কমতে শুরু করলেই ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসবে হরমোনের সমস্যা।
ডায়েট কন্ট্রোল করা মানে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা নয়! এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত হেলদি ফ্যাট, প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি এবং পরিমাণ মতো প্রোটিন রেখে দিনের কিছুটা সময় ব্যায়াম করলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা যায়।
প্রতিনিয়ত আমরা যা খাই যেমন: ভাত-রুটি, ফাস্টফুড, ডেজার্টসহ ইত্যাদি একই খাবার স্বাস্থ্যকরভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে রান্না করে ডায়েটের খাবারে এবং স্বাদেও যে নতুনত্ব আনা যায় তা এই বইয়ের রেসিপিগুলোতে দেখানো হয়েছে। এই খাবারগুলোতে খুব কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা এবং পর্যাপ্ত হেলদি ফ্যাট থাকে, যা খেলে সহজেই ক্ষুধা লাগে না ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।
হোমিও চিকিৎসা রত্ন
হোমিও চিকিৎসা রত্ন
By (author) প্রফেসর মো. এমদাদুল হক মোল্লা
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা মূলত একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা ব্যবস্থা। স্থানিক লক্ষণকে উপলক্ষ্য করে রোগী অত্র চিকিৎসা ব্যবস্থায় এলে মাথা ঠান্ডা রেখে শারীরিক লক্ষণ, মানসিক লক্ষণ ও রোগের উৎসসহ বংশগত লক্ষণ পর্যন্ত নিখুঁত তথ্য সংগ্রহ করে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়; তবেই সফল হওয়া সম্ভব। দীর্ঘ ৪৩ বছরের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে যেখানে প্রয়োজন হয়েছে সেখানেই প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে বারংবার রোগীর ধাতু-প্রকৃতির বর্ণনা করা হয়েছে; কেবল চিকিৎসকের মনোজগতে লক্ষণগুলো গেঁথে দেওয়ার জন্য, বিরক্ত করার জন্য নয়। আর এটিই গ্রন্থটির বিশেষত্ব।