হাতে কলমে জাভাস্ক্রিপ্ট
লেখক : জুনায়েদ আহমেদ
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
পৃষ্ঠা : 392, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 5th Edition, April 2022
আইএসবিএন : 9789849492627, ভাষা : বাংলা
স্ক্রিপ্টিং মূলত ল্যাংগুয়েজ হিসেবে পরিচিত হলেও বর্তমান সময়ে বিভিন্নভাবে এর ব্যবহার হয়। নোড জেএস আসার পর থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক প্রোগ্রামে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে প্রবলেম সল্ভ করা যায়। একই সাথে এর সাহায্যে ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট থেকে শুরু করে ক্রস প্ল্যাটফর্ম মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট- সবই সম্ভব হচ্ছে।
জাভাস্ক্রিপ্টের এতো পপুলারিটির কারণ হচ্ছে এর সহজলভ্যতা। সব রকমের ডিভাইসেই কোনো না কোনোভাবে বাই ডিফল্টভাবেই রান করানো যায়। আপনার ডিভাইসে যদি ওয়েব ব্রাউজার সাপোর্ট করে, তাহলে অনেকটাই ধরে নেওয়া যায় আপনার ডিভাইসে একটা জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনও আছে। আর তাই আপনার ক্লায়েন্টকে কোনো অতিরিক্ত সেটআপের ঝামেলায় যাওয়া লাগে না জটিল বা সিম্পল যেকোনো ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য। আর নোড জেএস এসে জাভাস্ক্রিপ্টকে ব্রাউজারের বাইরেও নিয়ে গেছে, যেখানে আপনি সিস্টেমের সঙ্গে ইন্টার্যাক্ট করতে পারবেন। এখানেই জাভাস্ক্রিপ্ট ইউনিক ও একই সঙ্গে পাওয়ারফুল।
এই বইটিতে এ রকম জাভাস্ক্রিপ্ট কীভাবে ব্যবহার করবেন, সেগুলো প্র্যাকটীক্যাল নলেজ আকারে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করা যায় এই জ্ঞান দিয়ে পরবর্তীতে জাভাস্ক্রিপ্টের দুনিয়ার আরও একধাপ এগিয়ে যেতে পারবেন।
হাতে-কলমে READING SKILL
হাতেকলমে ‘বাংলা’ ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং
হাতেকলমে ‘বাংলা’ ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং
By (author) রকিবুল হাসান
লেখকের ধারণা, মানুষের মনের মতো ভাষাও একটা ‘অসম্ভব’ জটিল বিষয়, বিশেষ করে যন্ত্রের ‘পার্সপেক্টিভ’ থেকে। ওনার কথা হচ্ছে, যন্ত্র যদি ভাষাকে জয় করতে পারে, তাহলে যন্ত্রকে দিয়ে সব করানো সম্ভব। ব্যাপারটা এমন— যন্ত্র যদি ক্লায়েন্টের হয়ে আইনি ‘কন্ট্রাক্ট’ ডকুমেন্ট, হেলথ রেকর্ড, ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস দেখে দিতে পারে, তাহলে এই জায়গাগুলোতে বেশ ভালো এগিয়েছে বলা যাবে। লেখক যদি এ রকম একটা জটিল বই মুখের কথায় নামিয়ে দিতে পারেন, তাহলে বাংলাও এগিয়েছে প্রযুক্তির সঙ্গে। এই জাদুর পেছনে রয়েছে ‘নিউরাল নেটওয়ার্ক’।
তবে, লেখক চাচ্ছেন বাংলাকে সর্বস্তরে নিয়ে যেতে— সরকারি-বেসরকারি সার্ভিস ডেলিভারিতে। এত মানুষ, সার্ভিস ডেলিভারিতে অটোমেশন না এলে একজীবনে মানুষের অনেক চাওয়াই অপূর্ণ থেকে যাবে। ‘ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং’ সেই জাদুর কাঠির একটা অংশ। রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা আরও মানবিক হতে পারে যখন জনগণের চাহিদার ভাষা বুঝতে পারবে অটোমেশন ইন্টারফেস। বাংলা নথিপত্র ‘ডিজিটাইজড’ হয়ে গেলে সার্ভিস সময় নেমে আসবে কয়েক ঘণ্টায়।
হাতেকলমে পাইথন ডিপ লার্নিং
হাতেকলমে পাইথন ডিপ লার্নিং
By (author) রকিবুল হাসান
গত ২০০ বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যন্ত্রের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেড়েছে অনেক, তবে মানুষের আকুলতা পড়ে আছে অন্য জায়গায়। মানুষ ‘ইন্টেলিজেন্ট’ মেশিন চায় তার পাশে- সহকর্মী হিসেবে। সমাজের অসংগতি কমাতে। এটা অবশ্যই একটা ফ্যান্টাসি, আর তাই এই ‘িচন্তা করতে পারা’ যন্ত্র এবং রোবট নিয়ে লেখা হয়েছে হাজারো গল্প এবং মুভি। বাস্তবে সেটা ঘটুক আর নাইবা ঘটুক, তবে লেখক মনে করেন এই পুরো জিনিসটাই একটা ‘পাওয়ারফুল’ আইডিয়া। গত পাঁচ দশকে ইন্টেলিজেন্ট সিস্টেমের ‘হাইপ’ আর তার ‘অ্যাডভান্সমেন্ট’-এর ফারাক থাকাতে দুটো ‘এআই’ উইন্টার দমাতে পারেনি মানুষকে। তবে এবারের ঘটনা অন্য।
গত ১০ বছরে একদিকে যন্ত্রের প্রসেসিং স্পিড বেড়ে যাওয়া, অন্যদিকে মেমোরি এবং স্টোরেজের দাম পড়ে যাওয়ায় মানুষ অসাধারণ কিছু ‘প্রজ্ঞা’ পেয়েছে বিগ ডেটা থেকে। ‘ডেটা ড্রিভেন’ সরকারি কয়েকটা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত থাকায়, লেখক ডেটা থেকে কার্যকরী ‘অ্যাকশনেবল ইনসাইট’ নেওয়ার জ্ঞান নিয়ে লিখেছেন আগের দুটো বই। ব্যবহারিক লেখা— হাতেকলমে ওয়ার্কবুক স্টাইলে, যাতে করতে করতে শিখে যান সবাই।
নিউরাল নেটওয়ার্ক, ডিপ লার্নিং ব্যাপারটা আমাদের জন্য নতুন হলেও ইন্টারনেট যুগের তথ্যের অবারিত ধারা আটকে রাখবে না এই প্রযুক্তি বাংলায় শিখতে। নতুন প্রযুক্তি শেখার ব্যাপারটা নিয়ে বর্তমান প্রজন্মের অসম্ভব ‘উদগ্রীবতা’ তাকে বাধ্য করেছে এই বইটা টাইমলাইনের আগেই আনতে। ওপেনসোর্সের মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী আমাদের লেখক তার তিনটা বই ছেড়ে দিয়েছেন ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায়। ‘রিড ফার্স্ট, বাই লেটার’ কনসেপ্টে বইটা লেখার সময় দুটো জিনিসকে খেয়াল করা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ১. কনসেপ্ট হেভি, কোড লাইট- কিছুটা কনসেপ্ট বুক, ২. হাতেকলমে প্রতিটা স্টেপ ধরে ওয়ার্কবুক, না শিখে যাওয়ার স্কোপ কম।
হাতেকলমে মেশিন লার্নিং
হাতেকলমে মেশিন লার্নিং
By (author) রকিবুল হাসান
ডাটা নির্ভর পৃথিবীতে বাঁচতে হলে জানতে হবে এর ভেতরের কারুকাজ। আপনার অজান্তে শুধুমাত্র হাতের ফোনটাই তৈরি করছে হাজারো ডাটা, প্রতিদিন। আপনার এবং অন্যের ব্যবহারে। প্রচুর ডাটা আর অসম্ভব কম্পিউটেশনাল ক্ষমতা আমাদেরকে দেখাচ্ছে ভবিষ্যৎ দেখার নতুন পেশা। যারা ডাটাকে নিয়ে ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গড়তে চান – তাদেরকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে বইটা। কম্পিউটারের ফিল্ড নয়, বরং সব পেশাজীবীদের জন্য একটু আলাদা ধারণা দিয়ে লেখা হয়েছে শুরু থেকে। সেকারণে এটা কোন স্পেসিফিক ‘ল্যাঙ্গুয়েজ’ নির্ভর নয়। বরং, কনসেপ্টের পেছনে জোর দেয়া হয়েছে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। শুরুতে বুঝতে পারে সবাই, এমন একটা প্ল্যাটফর্ম নিয়ে আলাপ হয়েছে – যার শুরুটা শিখতে লাগে দুই দিন। পরের বইগুলোতে আস্তে আস্তে আপনাকে নিয়ে যাবে প্রযুক্তির ভেতরে। আপনার অজান্তে। ডাটাকে চিনতে – একদম ভেতর থেকে। ডাটা পেশাজীবীর হাত ধরে। বোঝার সুবিধার্থে বইয়ের শুরুটা হয়েছে “আর” প্রোগ্রামিং এনভায়রনমেন্ট দিয়ে। পাশাপাশি পুরো এক্সারসাইজটা করে দেয়া আছে পাইথনে।
প্রযুক্তিবিদ নয়, আপনি যে পেশারই হোন না কেন, ভবিষ্যৎ দেখতে চাইলে দরকার এই বই। মানুষ ভবিষ্যৎ দেখতে পারে না – ব্যাপারটা ঠিক নয় একদম। সবার জন্য লেখা এই বইটা পড়লে বুঝবেন কি ‘মিস’ করেছেন এতোদিন! নিশ্চিতভাবে বলা যায় – চিন্তা ধারণা পাল্টে যাবে আপনার। আজকের পর থেকে। হাতে কলমে অংশটুকু তৈরি করা হয়েছে দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের লক্ষ্য করে।
হান্স অ্যান্ডারসন সেরা রূপকথা
হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং
হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং
By (author) ঝংকার মাহবুব
অতি সম্প্রতি বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে উন্নয়ন অনুকূল বেশ কিছু সংস্কৃতি সংযোজিত হয়েছে যার মধ্যে নানা বিষয়ের উপর অলিম্পিয়াড, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। আবার গত ১২-১৩ বছর ধরে প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্যও প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। অবাক করা বিষয় হলো আমাদের স্কুল কলেজের ছাত্ররা প্রোগ্রামিংকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নিয়েছে এবং ইতিমধ্যে বেশ সফলতাও অর্জন করেছে। যেমন সকল অলিম্পিয়াডের মধ্যে প্রথম সিলভার মেডেল পেয়েছে সিটি কলেজের মো. আবীরুল ইসলাম ২০০৯ সালে। তাও আবার উপমহাদেশের সকল প্রতিযোগীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হয়ে। ২০১২ সালে ইতালিতে অনুষ্ঠিত আইওয়াই’তে তো বাংলাদেশের বৃষ্টি সিকদার সারা পৃথিবীর সবগুলো মেয়ের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিবেচিত হলো। এই বিষয়গুলোতে আমাদের তরুণদের যে প্রশংসনীয় আগ্রহ ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ক্ষমতা তাঁর যথাযথ প্রতিফলন ঘটেছে এই বইয়ের লেখকের মাধ্যমে।
ঝংকার মাহবুবের বইয়ের পাণ্ডুলিপি পড়ে আমি খুবই অবাক এবং আশান্বিত হয়েছি যে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম নানা বিষয়ে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করেই বড় হচ্ছে। বইয়ের নামকরণ থেকে শুরু করে ব্যবহূত ভাষা এবং ঢং সবই ভিন্ন ও আকর্ষণীয়। বইয়ের নাম ‘হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং’ হলেও লেখক সন্দেহাতীতভাবে বিশ্বাস করে যে আমাদের যে কোনো তরুণের জন্য প্রোগ্রামিং শেখা তেমন কোনো কঠিন কাজ নয়। প্রতিটা অধ্যায়ই লেখকের স্বতন্ত্র ভাষায়, ঢংয়ে খুবই হালকা মেজাজে উপভোগ্য কৌতুকের সঙ্গে উপস্থাপিত হয়েছে যাতে করে কোন ‘হাবলু’ই টের না পায় যে সে খুবই জটিল কিছু শিখতে যাচ্ছে। অনুশীলন করার জন্য বইতেই পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা দেয়া আছে।
আমি আশা করি আমাদের ছেলেমেয়েরা এই বইটি পড়ে যেমন প্রোগ্রামিংয়ের ভয় জয় করবে ঠিক একইভাবে প্রোগ্রামিংয়ের বেশ কিছু ধারণাও আত্মস্থ করতে পারবে। আমি ঝংকার মাহবুবকে বইটি লেখার জন্য অভিনন্দন জানাই আর তাঁর বইয়ের পাঠকদের প্রতি রইল মেধার অনুশীলনীর মাধ্যমে শ্রেয়তর মস্তিষ্কের অধিকারী হয়ে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করার আমন্ত্রণ।
ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ
অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ,
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির
বিষয়: আন্তর্জাতিক রাজনীতি
লেখক : আলী আহমাদ মাবরুর
প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
বিষয় : আন্তর্জাতিক রাজনীতি, বিবিধ বই
পৃষ্ঠা : 368, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 2nd Published, 2020
আইএসবিএন : 9789848254462
হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন শহীদ শেখ আহমাদ ইয়াসিন। তিনি ইজরাইলী সেনাদের মিসাইল হামলায় শাহাদাত বরণ করেন।
হামাসের প্রথম গঠনতন্ত্র রচনা করেন আব্দুল আজীজ রানতিসি। তিনিও ইজরাইলী সেনাদের হাতে শহীদ হন।
আরেকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন সালিহ শাহাদাহ। তিনি ২০০২ সালে গাজায় ইজরাইলী হামলায় শহীদ হন।
হামাসের প্রথম রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান ছিলেন মুসা আবু মারজুক। ক্যারিয়ার- সংসার সেভাবে করতে পারেননি বহুবছর। আজ এ দেশে তো কাল আরেক দেশে। এভাবেই পার করেছেন জীবনের সোনালী বসন্তগুলো।
হামাসের আলোচিত সাবেক রাজনৈতিক ব্যুরো প্রধান খালিদ মিশাল। জন্ম নিয়েছেন উদ্বাস্তু হয়ে। নিজ দেশের মাটিতে জন্ম নেয়ারও সুযোগ পাননি। সারা জীবন দেশকে স্বাধীন করার জন্য আন্দোলন করে গেলেন। অথচ দেশে পা দেয়ার সুযোগ পেয়েছেন একবার। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে এসে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন বছরের পর বছর।
হামাসের বর্তমান প্রধান ইসমাইল হানিয়া। চোখের সামনে একের পর এক সহকর্মীর শাহাদাত দেখেছেন। জনগনের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। কিন্তু কাজ করার সুযোগ পেলেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার করেন প্রতিটি মুহুর্ত।
বর্তমানে হামাসের গাজা শাখার প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার। ২২ বছর ইজরাইলের জেলে বন্দী ছিলেন। তরুন অবস্থায় ঢুকেছিলেন। বৃদ্ধ বয়সে বের হয়েছেন। তবুও নিষ্ক্রিয় হননি। বরং দলের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
হামাস ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। মুসলমানদের প্রথম কিবলা বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুক্ত করার আন্দোলন করছে। নিজ দেশ আর ইসলামের পবিত্র কিবলাকে মুক্ত করার পথে হামাস নামক সংগঠনটি ত্যাগ, কুরবানি আর শাহাদাতের নাজরানার অনবদ্য ইতিহাস রচনা করেছে।
সেই ইতিহাসের সাক্ষি হতে আলী আহমাদ মাবরুর রচিত ‘হামাস: ফিলিস্তিন মুক্তি আন্দোলনের ভেতর-বাহির’ বইটি হাতে তুলে নিতে পারেন।
হামেলা
হায়াতের দিন ফুরোলে
লেখক : আরিফ আজাদ<br />প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন
বিষয় : ইসলামী সাহিত্য
পৃষ্ঠা : 184, কভার : পেপার ব্যাক
হারকিউলিসের বারো অভিযান
হারকিউলিসের বারো অভিযান
By (author) নির্ঝর রুথ ঘোষ
যখন ছোট ছিলাম, ইত্তেফাক পত্রিকায় ‘পুরাণ’ বা ‘পৌরাণিক কাহিনী’ নামে একটা কলাম নাম ছাপা হতো। খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তাম কলামটা। সেটাই ছিল বিদেশি পৌরাণিক কাহিনির জগতে আমার হাতেখড়ি। এ ছাড়া ঠাকুরমা আর ঠাকুরদার ঝুলি থেকে দেশি পৌরাণিক কাহিনি পড়া তো আছেই। যখন বড় হলাম আর অন্তর্জাল হাতের মুঠোয় এল, একঝটকায় পড়ে ফেলতে লাগলাম গ্রিক, রোমান, ভারতীয় কিংবা মেসোপটেমীয় পুরাণের কাহিনি। আশ্চর্য হয়ে ভাবলাম, কীভাবে প্রাচীন যুগের মানুষেরা এত জটিল সব কাহিনি চিন্তা করল। কত ধরনের দেব-দেবী যে বানিয়েছিল তারা! একেকজনের একেক কাহিনি। কত ধরনের দৈত্য আর হিংস্র জানোয়ার যে কল্পনা করেছিল, বলার বাইরে। এই সবকিছু আমাকে মুগ্ধ করে, বিস্মিত করে। আমার সেই মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি অন্যদের মাঝেও। এ জন্য পুরাণের কাহিনিগুলোকে নিজের ভাষায় বর্ণনা করতে শুরু করেছিলাম মুখবইয়ের জনপ্রিয় পেজ ‘মিথলজি’তে। পাঠকেরা সেগুলো লুফে নিলেন। বুঝলাম আমার মতো অনেকেই আগ্রহী পুরাণ নিয়ে পড়তে। সেই সূত্রে এ বইয়ের অবতারণা। আশা করি গ্রিক পুরাণের বিখ্যাত ডেমিগড (নাকি মানব?) হেরাক্লেসের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ নিয়ে লেখা বইটা পাঠককে আমোদিত করবে।
ওহ আচ্ছা, হারকিউলিসকে কেন হেরাক্লেস বলছি? উত্তর পাবেন বইয়ের ভেতর। আর যদি জানতে চান হেরাক্লেস ডেমিগড নাকি মানব, সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী বই পর্যন্ত!