হিন্দু জাতির ইতিহাস: ধর্ম, সংস্কৃতি ও সত্যধর্মের সন্ধান
"হিন্দু জাতির ইতিহাস" বইটি ধর্ম, সংস্কৃতি ও ইসলামের দাওয়াতের বিশ্লেষণ নিয়ে রচিত, যা সত্যধর্মের প্রতি গভীর উপলব্ধি জাগিয়ে তুলবে।
লেখক : ড. মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান আজমি রহ.
প্রকাশনী : মুহাম্মদ পাবলিকেশন
বিষয় : ইতিহাস ও ঐতিহ্য
পৃষ্ঠা : 224, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2024
আইএসবিএন : 978-984-99191-9-3, ভাষা : বাংলা
হিমালয়ের ভাটিতে ভারতের নদী-নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প ও বাংলাদেশের অবস্থান
হীনম্মন্যতার বিপক্ষে
হু মুভড মাই চিজ?
লেখক : স্পেনসার জনসন
প্রকাশনী : অদম্য প্রকাশ
বিষয় : আত্ম উন্নয়ন ও মোটিভেশন
অনুবাদক : আব্দুল্লাহ আল মামুন
পৃষ্ঠা : 56, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9789849492658
আসুন একটা গল্প শুনি, মন দিয়ে পড়ুন
গল্পটি ২ টি ইঁদুর এবং মানুষের মত দেখতে ২ জন খর্বাকৃতির গল্প। ২ জন ইঁদুরের নাম স্নিফ এবং স্কারি এবং বাকি ২ জনের নাম হ এবং হেম । এরা চারজনই কোন একটা গোলকধাঁধার মধ্যে জীবন কাটায়। প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই গোলকধাঁধার মধ্যে দৌঁড়ে চিজ/ পনির খুঁজতে থাকে এবং পেলে তা দিয়ে জীবন ধারণ করে। তারা পনির খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট করতো। সকালে ঘুম থেকে উঠে হ এবং হেম জগিং স্যুট এবং জুতা পরে নিত যাতে তাদের দৌঁড়ে পনির খুজঁতে কোন অসুবিধা না হয়। কিন্তু একদিন!! একদিন তারা ৪ জনই চিজ স্টেশন সি তে বিশাল পনিরের মজুদ পেলো। এমন চিজ দেখে তারা পাগল প্রায়। তাঁরা তাদের জুতা ছুড়ে ফেলে সেখানেই জীবন যাপন শুরু করলো। কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই তাঁরা ধরে নিল তাদের বাকি জীবন এভাবেই চলে যাবে। হঠাৎ একদিন!! তাঁরা চিজ স্টেশন সি তে গিয়ে দেখলো সেখানে কোন পনির নেই। এটা দেখে হ এবং হেম পাগল এর মত অবস্থা। তাঁরা চিৎকার করে উঠলো, “না এমন হতে পারে না। এটা অন্যায়। আমাদের সাথে এটা হতে পারে না। ” অন্যদিকে স্নিফ এবং স্কারি এটা দেখে তাঁরা অন্য দিকে পনির খুজতে শুরু করলো। একদিন তাঁরা পেয়েও গেল চিজ স্টেশন এন এর দেখা যা চিজ স্টেশন সি এর চেয়ে বেশি। হ এবং হেম তাদের দুঃখ ভুলতে পারলো না। তাঁরা দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে থাকলো। এদিকে ক্ষুদার্থ থাকায় এবং ডিপ্রেশনে তাদের শরীর খারাপ হতে থাকলো। তাঁরা ভয় পেতে থাকলো অন্য কোথাও গেলে যদি তাঁরা হারিয়ে যায়, তাঁরা যদি ভালো কিছু করতে না পারে? অনাগত ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় তাঁরা তা গ্রহণ করতে রাজি ছিল না। একদিন হ চাইলো নতুন পনিরের খোঁজ করতে কিন্তু হেম কোনভাবেই তা হতে দিল না। বরং হ এর উপর রাগ দেখানো শুরু করলো। একদিন হ এর রাগ উপেক্ষা করে হেম আবার পনির খোঁজ করতে বের হল। অনেক কষ্টের পর সেও চিজ স্টেশন এন এর খোঁজ পেলো। এরমধ্যে অনেকবার হ কে রাজি করানোর ট্রাই করেও পারলো না।
এবার আপনাদের কাছে প্রশ্ন-
১) আপনি পরিবর্তন ভয় পান?
২) সবসময় কমফোর্ট জোনে থাকতে চান?
৩) অন্য পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারেন না বা চান না?
৩) আপনার কি খারাপ সময় নিয়ে কোন চিন্তা থাকে না?
সবগুলো প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বইটি আপনার পড়া উচিৎ। হ্যাঁ, আমি “হু মুভড মাই চিজ” বইয়ের কথা বলছি। আপনি সামনে খুব বড় সমস্যায় পড়তে যাচ্ছেন কিংবা সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন। এই বইটি/ গল্পটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন, আমাদের কেমন মানসিকতা নিয়ে চলা উচিৎ বা কী করা উচিৎ? এই বইটি পড়লে অযুহাত / ভেঙ্গে না পড়ে ঘুরে দাঁড়ানোর অনেক গুলো কারণ চোখে পড়তে শুরু করবে।
হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর
হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর
By (author) মোঃ মাহবুবুল আলম
হুমায়ূন আহমেদ এক বিশাল মহীরুহ। তাঁর ছায়ায় অনেকেই পেয়েছেন স্বস্তির দিশা। মাহবুবুল আলম তাদেরই একজন। হুমায়ূন আহমেদের ছোটভাই প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট ও রম্য লেখক আহসান হাবীব ভূমিকায় লিখেছেন, “এই লেখকের লেখার ভঙ্গিতে চমৎকার হিউমার আছে। … বড় ভাই তাকে পছন্দ করত, সেটা হচ্ছে তার কথা বলার স্টাইল।
নিরাসক্ত ভঙ্গিতে তিনি অনেক মজার কথা বলতে পারেন। এ ব্যাপারটা বড় ভাইয়ের মধ্যেও ছিল। হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে তার মৃত্যুর পর তিন শয়েরও বেশি বই বের হয়েছে। কিন্তু আমার ধারণা, মো. মাহবুবুল আলমের ‘হুমায়ূন আহমেদের সাথে সাতটি বছর’ বইটি এর অন্যতম… তা শুধু তার লেখার গুণেই।”
সূচীঃ
ভূমিকা ০৯
প্রথম দেখা ১১
অপেক্ষা ১৫
ডাক্তার এজাজ এবং ১৮
ভেষজ উদ্যান ২৩
নাটকে প্রথম ২৬
একটুখানি সুখ : সাংবাদিকতা, শিক্ষকতা ও নাটকে অভিনয় ২৯
প্রত্যাবর্তন ৩২
একটি চিঠি ৩৫
ব্যক্তি হুমায়ুন ৩৯
হুমায়ূন আহমেদের ধর্ম-চিন্তা ৪৪
আজান শুনতে পাবেন ৫০
শান্তি বর্ষিত হোক ৫২
কেউ আর বলবে না, খেয়ে যেয়ো ৫৩
তিনি কথা রাখেননি ৫৫
হৃৎকথন
হৃৎকলমের টানে
হেলদি ডায়েট রেসিপি
হেলদি ডায়েট রেসিপি
By (author) আফসানা আফরিন
“মাছে ভাতে বাঙালি” প্রবাদটির সাথে আমরা বাঙালিরা খুবই পরিচিত। আর ভাত হলো কার্বোহাইড্রেট বা শর্করার অন্যতম প্রধান মাধ্যম। শুধু ভাত কেন? রুটি, পরোটা, মিষ্টি, পায়েস, পিঠা, পিজ্জা-বার্গার, কোল্ড-ড্রিংকস ইত্যাদি ছাড়া যেন অনেকে রসনাই কল্পনা করতে পারে না। আর উচ্চ ক্যালরির এই খাবারগুলোতে থাকে ভরপুর মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা।
এগুলো আমাদের অতিরিক্ত ওজন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল-এর দিকে ঠেলে দেয়। মেয়েরা অনিয়মিত পিরিয়ড এবং পিসিওডি/পিসিওএসে ভোগেন, তাদের মধ্যে বেশিরভাগেরই অতিরিক্ত ওজন দায়ী৷ একবার ওজন কমতে শুরু করলেই ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রণে আসবে হরমোনের সমস্যা।
ডায়েট কন্ট্রোল করা মানে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা নয়! এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত হেলদি ফ্যাট, প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি এবং পরিমাণ মতো প্রোটিন রেখে দিনের কিছুটা সময় ব্যায়াম করলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা যায়।
প্রতিনিয়ত আমরা যা খাই যেমন: ভাত-রুটি, ফাস্টফুড, ডেজার্টসহ ইত্যাদি একই খাবার স্বাস্থ্যকরভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়ে রান্না করে ডায়েটের খাবারে এবং স্বাদেও যে নতুনত্ব আনা যায় তা এই বইয়ের রেসিপিগুলোতে দেখানো হয়েছে। এই খাবারগুলোতে খুব কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা এবং পর্যাপ্ত হেলদি ফ্যাট থাকে, যা খেলে সহজেই ক্ষুধা লাগে না ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।