“লেক ট্যাঙ্গানিকার তীরে” গুম হলো আহমদ মুসা। কিন্তু কেন, কীভাবে?… দারুস সালাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে আহমদ মুসাকে একটা কফিনে তোলা হলো বিক্রি করে দেয়ার জন্যে । ভাগ্য তাকে কোথায় নিয়ে গেল?… জীবিত ফিরতে পারবে কি আহমদ মুসা?… অসওয়াল্ড আলফ্রেড বলল এরিক আমাজনকে লক্ষ করে, ‘আহমদ মুসা খুবই মূল্যবান বন্দি…।’
সুলতান মাকাও-এর একমাত্র জীবিত পুরুষ বংশধর মাকা ইয়াও কি শেষ পর্যন্ত বাঁচতে পেরে ছিল সন্ত্রাসীদের হাত থেকে?…
..স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় ও ভোটার লিস্ট করার সময় জোর করে অথবা না জানিয়ে মুসলমান ও স্থানীয় ধর্মাবলম্বীদেরকে কীভাবে খ্রিস্টান বানানো হচ্ছে তার ভয়ংকর কাহিনী উঠে এসেছে বইটিতে। …. আছে দেশের সেরা ছাত্র আবিউলা আমাদির গুম হওয়ার ঘটনা ।… গল্পের পর গল্প, ঘটনার ঘনঘটা। অনেক কাহিনী নিয়ে হাজির হলো ‘লেক ট্যাঙ্গানিকার তীরে’ ।
-20%
আউট অব দ্য মেইজ (হার্ডকভার)
৳ 200.00 Original price was: ৳ 200.00.৳ 140.00Current price is: ৳ 140.00.
স্পাই স্টোরিজ : এসপিওনাজ জগতের অবিশ্বাস্য কিছু সত্য কাহিনি
৳ 280.00 Original price was: ৳ 280.00.৳ 216.00Current price is: ৳ 216.00.
সাইমুম সিরিজ ৬৩ : লেক ট্যাঙ্গানিকার তীরে
৳ 90.00 Original price was: ৳ 90.00.৳ 72.00Current price is: ৳ 72.00.
লেখক : আবুল আসাদ
প্রকাশনী : বাংলা সাহিত্য পরিষদ
বিষয় : রহস্য ও গোয়েন্দা
পৃষ্ঠা : 192, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021
আইএসবিএন : 9847027400737
Description
Reviews (0)
Be the first to review “সাইমুম সিরিজ ৬৩ : লেক ট্যাঙ্গানিকার তীরে” Cancel reply
Related products
A Critical Review Of: All In One For Third Year English Honours Students – Third Year (Paperback)
লেখক : Syed Ainal Huque
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
বিষয় : অনার্স, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়: ইংরেজি বিভাগ
পৃষ্ঠা : 800, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2019
আইএসবিএন : 9789843331335
A Critical Review Of: All In One(For Fourth Year English Honours Students) – Fourth Year (Paperback)
লেখক : ড. সৈয়দ আয়নাল হক
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
পৃষ্ঠা : 912, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Edition, 2019
আইএসবিএন : 9789843331342
A Research Book Learning Articulates The Easy Way (Paperback)
লেখক : Mijan Parvez J.
প্রকাশনী : দি বুক সেন্টার
বিষয় : ইংরেজি ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা
পৃষ্ঠা : 224, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Edition, 2018
আইএসবিএন : 9789843331144
আউটসোর্সিং : শুরুটা যেভাবে এবং শুরু করার পর
প্রকাশক, Assurance Publications/অ্যাসিওরেন্স পাবলিকেশন্স, অগ্নি পাবলিকেশনস, অদম্য প্রকাশ, অভিযাত্রী পাবলিকেশন্স, আদর্শ, আর্টস পাবলিকেশন্স, ইনফিনিটি পাবলিকেশন্স, ইমিনেন্ট পাবলিকেশন্স, কনফিডেন্স রিসার্স ওয়ার্ক লি., দি বুক সেন্টার, শামিম’স পাবলিকেশন, শাহীন’স পাবলিকেশন্স, শিরোপা প্রকাশনী, সন্দীপন প্রকাশন, বইমেলা ২০২৫, বিষয়, লেখক
লেখক : মো. আমিনুর রহমান
প্রকাশনী : তাম্রলিপি
বিষয় : ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং
পৃষ্ঠা : 80, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 6th Printed, 2016
আইএসবিএন : 9847009602238
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
আশীফ এন্তাজ রবির পাঁচটি বই
By (author) আশীফ এন্তাজ রবি
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
ঘোরবন্দী গোল্ডফিশ
By (author) মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়
একজন মানুষের পক্ষে জীবনে কতবার এবং কতরকম ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব?- তেত্রিশ ছাড়িয়ে চৌত্রিশ স্পর্শ করার মুহূর্তে এই একটিমাত্র প্রশ্নের মীমাংসা করতেই সময় ক্ষয়ে যাচ্ছে। ভুলের সঠিক এবং সন্তোষজনক সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে হবে, তবেই না মীমাংসা। সঠিক মনে হলে সন্তোষজনক লাগে না, যে সংজ্ঞায় সন্তুষ্টি আসে ক্ষণকাল পরেই সঠিকতা নিয়ে সংশয় জাগে। নিজস্ব পর্যবেক্ষণ আর অনুধাবনের প্রতি আস্থা হারিয়ে হিউয়েন সাঙ এর সাথে হাঁটতে হাঁটতে ৭৯ জন মানুষ খুঁজতে থাকি যারা ভুলের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং বিদেশী গবেষণাগারে পরীক্ষাকৃত এক সংজ্ঞা দিয়ে মীমাংসার প্রথম ধাপে পৌঁছুতে সহায়তা করবে। সমস্যা হলো ১১ এর পরে আর গুনতে পারি না, এবং ১১ এর নামতা জানা চেনা-পরিচিত কোনো মানুষও নেই যে আমাকে বলতে পারবে কতবার ১১ জন মানুষের কোটা পূরণ করলে ৭৯ জন হয়। ক্রমাগত ১১ জনকে তাই আবিষ্কার করতেই থাকি, ৭৯ আর হয় না। আপাতত একটাই টার্গেট– ১১ এর নামতা জানা কয়েকজন মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠ হওয়া। নইলে ভুলের মহাসমুদ্রে সলিল সমাধাই নিয়তি আমার।
আচ্ছা যে ব্যক্তি ১১ এর বেশি গুনতে জানে না সে ৭৯ নিয়ে গোজরান করছে কীভাবে!
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা
By (author) মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন, রাবেয়া খাতুন
গবেষণা সাধারণত যতটা কঠিন ও জটিল-প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচিত, সেই ধারণা থেকে বের হয়ে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের জন্য গবেষণাক্ষেত্রে নমনীয় নীতিতে আবির্ভূত হয় ‘কর্মসহায়ক গবেষণা’। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসহায়ক গবেষণা পরিচালিত হলেও বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষত শ্রেণিকক্ষভিত্তিক সমস্যা সমাধানে এই গবেষণা বহুলভাবে ব্যবহৃত। উন্নত বিশ্বে কয়েক দশক ধরে বিদ্যালয়ের উন্নয়নে এই গবেষণা ব্যবহৃত হয়ে এলেও বাংলাদেশে ততটা পরিচিতি পায়নি। যার অন্যতম কারণ হলো প্রচলিত গবেষণার অনমনীয় পদ্ধতির প্রতি ভীতি এবং কর্মসহায়ক গবেষণা বিষয়ে শিক্ষকদের বোধগম্য ও সহজলভ্য বইয়ের অপ্রতুলতা।
বিদ্যালয়ের উন্নয়নের মধ্য দিয়েই শিক্ষা সামগ্রিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যায়। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিক্ষণ-শিখন পরিবেশ ও পদ্ধতিগত উন্নয়নের সম্মিলিত রূপই হচ্ছে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন। যার জন্য প্রয়োজন গবেষণালব্ধ ফলাফলভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। কর্মসহায়ক গবেষণা হলো যার একটি সহজ সমাধান। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রের শ্রেণিকক্ষভিত্তিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যা সমাধানকল্পে শিক্ষকদের কাছে কর্মসহায়ক গবেষণার ধারণা স্পষ্ট করার প্রয়াসে ‘বিদ্যালয়ের উন্নয়নে কর্মসহায়ক গবেষণা’ বইটির রচনা। বইটিতে সহজ ভাষায় বাস্তব উদাহরণসহ কর্মসহায়ক গবেষণার বিভিন্ন বিষয় সফলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করা যায়, গবেষণা করার ক্ষেত্রে বইটি শিক্ষক ও নবীন গবেষকদের সাহস জোগাবে।
মালায়ুর দেশে
লেখক : রফিক আহমদ খান
প্রকাশনী : অক্ষরবৃত্ত
বিষয় : নানাদেশ ও ভ্রমণ
পৃষ্ঠা : 270, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published 2023
আইএসবিএন : 9789849614593, ভাষা : বাংলা
© 2024 Thebookcenterbd All rights reserved | Developed By Deshi IT
Reviews
There are no reviews yet.