এথিক্যাল হ্যাকিং ও সিকিউরিটি
এথিক্যাল হ্যাকিং ও সিকিউরিটি
By (author) তিতাস সরকার
হ্যাকিং একটি প্রক্রিয়া, যেখানে কেউ কোনাে বৈধ অনুমতি ছাড়া কোনাে কম্পিউটার বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে। কম্পিউটার প্রােগ্রামিং ও কম্পিউটার নিরাপত্তা বিষয়ে অতি দক্ষদের বলা হয় হ্যাকার। হ্যাকাররা বিভিন্ন প্রােগ্রাম, ওয়েবসাইটের বা কম্পিউটারের ত্রুটি বের করে এবং এগুলাে বন্ধের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করে। হােয়াইট হ্যাট হ্যাকাররা কোনাে সিস্টেমের ত্রুটিগুলাে বের করে এবং সংশ্লিষ্ট সিস্টেমের কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে। যেন সিস্টেমের ত্রুটিগুলাে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমাধান করে। এদের এথিক্যাল হ্যাকারও বলা হয়ে থাকে। এথিক্যাল হ্যাকিংয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে সামনে রেখেই বর্তমান গ্রন্থটি প্রণীত হয়েছে।
এরা কারা
এলা হি বরষা
শিশু সাহিত্য জগতে একটি বিশেষ স্থান দখল করে নেওয়া ‘এলা হি বরষা’ বইটি ছোট পাঠকদের জন্য একটি মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। লেখক এই বইটিতে বর্ষার ঋতুকে কেন্দ্র করে চিত্রিত করেছেন যে আনন্দ ও আবেগ, তা শিশুদের মনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।
বইটির মূল কাহিনী বর্ষার মৌসুমকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। লেখক খুব সুন্দরভাবে বর্ষার জল, আনন্দ এবং খেলার মুহূর্তগুলো বর্ণনা করেছেন। শিশুদের জন্য পরিচিত কিছু দৃশ্য—বৃষ্টিতে ভিজে খেলা, ছোটো নৌকা ভাসানো, এবং মাটির সুগন্ধ—অত্যন্ত জীবন্তভাবে ফুটে উঠেছে।
ছবির ব্যবহারও বইটিকে বিশেষ আকর্ষণীয় করেছে। চিত্রগুলো কাহিনীকে সমৃদ্ধ করে এবং পাঠকের কল্পনায় আরও গভীরতা যোগ করে। বইটির ভাষা সহজ ও সাবলীল, যা শিশুদের জন্য পড়তে ও বুঝতে খুবই সহজ।
এছাড়া, বইটিতে বর্ষার সাথে সম্পর্কিত নানা রকম সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা শিশুদেরকে তাদের পরিবেশের সাথে সংযুক্ত করে।
সার্বিকভাবে, ‘এলা হি বরষা’ একটি অসাধারণ বই, যা শিশুদের মনোজগতকে আলোকিত করে এবং তাদেরকে বর্ষার আনন্দ অনুভব করতে সাহায্য করে। এটি না শুধু একটি গল্প, বরং একটি অনুভূতি—যা প্রতিটি শিশুর জন্য আবশ্যক।
এলিয়েনের খোঁজে
এলিয়েনের খোঁজে
By (author) আনোয়ার হোসেন
প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এলিয়েনরা রয়েছে মানুষের চিন্তাচেতনায়৷ জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত ভিনগ্রহ থেকে আগতেরা মর্ত্যের মানুষের সভ্যতা বিকাশে সাহায্য করেছে আর মানুষেরা তাদের দেবতার আসনে বসিয়েছে বলে অনেকের ধারণা৷
আধুনিককালেও এলিয়েনদের নিয়ে কৌতূহলের কমতি নেই৷ এলিয়েন পশ্চিমা পপ-সংস্কৃতির একটি অপরিহার্য চরিত্র৷ সসার আকৃতির এলিয়েন-যান দেখা, এমনকি তাদের দ্বারা অপহৃত হওয়ার মতো বাস্তব অভিজ্ঞতার দাবিদারদের সংখ্যাও বাড়ছে৷ এদিকে বিজ্ঞানীরাও এলিয়েনের ধারণা মেনে নিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ও সম্ভাব্য জগতের সন্ধান করছেন৷ মহাকাশে পাঠানো স্যাটেলাইট ও শক্তিশালী টেলিস্কোপ আবিষ্কার করে চলেছে পৃথিবীর মতো গ্রহ, যেখানে জীবনের সম্ভাবনা আছে৷ অতি দ্রুতগতির মহাকাশযান তৈরির চিন্তাভাবনা চলছে৷ তাহলে কি অদূর ভবিষ্যতে দেখা হবে এলিয়েনদের সঙ্গে?
ওভারকামিং ডিপ্রেশন
ওভারকামিং ডিপ্রেশন
By (author) ডা. সাঈদুল আশরাফ কুশল
জীবনে সবকিছু আমাদের হাতে থাকে না এবং সবকিছু আমরা কখনোই পরিবর্তন করতে পারব না। এখন, আমরা যদি চাই আমাদের চারপাশের সবকিছু আমাদের মনমতো হবে, এটা কতটা যুক্তিসংগত? কখনো কখনো কিছু নেতিবাচক ঘটনা আমাদের মেনে নিতে হবে এবং তার মধ্য দিয়েই ইতিবাচক সমাধান খুঁজে নিতে হবে। কারণ, জীবনে ব্যর্থতা থাকবেই। আমরা যদি ব্যর্থতা থেকে উত্তরণের পথ না খুঁজে ‘কেন আমিই ব্যর্থ হলাম’ প্রশ্নে আটকে থাকি, তবে খাপ খাইয়ে নেওয়া আরও কষ্টকর হবে এবং হতাশা বাড়বে।
আমাদের অনেকেরই নিজের প্রতি কিছু অবাস্তব ও অস্বাস্থ্যকর আকাঙ্ক্ষা থাকে। এই আশাগুলো পূরণ হবে না জেনেও আমরা মনে করি, এগুলো পূরণ হবে; পূরণ না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়ি। আর এর পরেই আসে বিষণ্ণতা।
এই বইতে বিষণ্ণতার কারণ, প্রকারভেদ, কিছু উপসর্গ এবং এ থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে আমরা সুস্থতার জন্য কিছু কৌশল শিখব, যা আমাদের নিজেদের তো বটেই, আমাদের আশপাশের মানুষকেও ভালো রাখতে সাহায্য করবে।
ওয়েব ডিজাইন শিখে ডলার আয়
ওয়েব ডিজাইন শিখে ডলার আয়
By (author) ফ্রিল্যান্সার নাসিম
ঘরে বসেই ওয়েব ডিজাইন করে ডলার আয়। এ বইটি মূলত লেখকের নিজের একটি রিয়েল প্রজেক্ট থেকে বর্ণনা করে লেখা। যাতে করে পাঠক ও ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আগ্রহী ব্যক্তিরা ওয়েব ডিজাইন শিখতে শিখতেই কাজ করার অভিজ্ঞতাও পেয়ে যায়। যার ফলে একজন পাঠককে ওয়েব ডিজাইন শেখার ক্ষেত্রে বইটি আরও বেশি মনোযোগী করে তুলবে। কারণ, এই বইয়ের পাতায় পাতায় রয়েছে কীভাবে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হয়, কীভাবে কাজ শেখার পরে কাজ পেতে হয়, একজন ফ্রিল্যান্সার ও বায়ারের মধ্যে কথোপকথন ও কাজের নমুনাগুলো; যা থেকে একজন পাঠক খুব সহজে বুঝতে পারবে যে তাকে কতটুক পরিশ্রম করতে হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের জন্য কীভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। যদিও ইতিমধ্যে ওয়েব ডিজাইন নিয়ে অনেক বই রচনা হয়েছে, লেখক নতুন আঙ্গিকে একটু ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেছেন। কারণ, অনেক সময় দেখা যায় যে ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে বই পড়ে প্র্যাকটিস করার পরেও অনেকেই কাজ শিখতে পারে না বা ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। তারা ভেবেই নেয় যে ওয়েব ডিজাইন শেখা এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে ডলার আয় করা তাদের দ্বারা কখনোই সম্ভব নয়। কিন্তু এই ধারণা পুরোপুরি ভুল। এটি মনে হওয়ার একমাত্র কারণ হিসেবে যে বিষয়গুলো আগ্রহ নষ্ট করে সেগুলো হলো, আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলা এবং ভয় পাওয়া যে কাজ শেখার পরে কীভাবে বায়ারের সঙ্গে যোগাযোগ হবে, কাজ পাব কি না, কবে শিখব, কতটুক শিখব, যা শিখছি তা দিয়ে হবে কি না, ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা। যার সবগুলোই দূর করবে এ বইটি।
ওয়্যারলেস টু ক্যাশলেস
ওয়্যারলেস টু ক্যাশলেস
By (author) রেজাউল হোসেন
ওয়্যারলেস টু ক্যাশলেস— পার্ট মেমোয়ার্স, পার্ট বিজনেস থিংকিংয়ের বই। বাংলাদেশের টেলিকম ও এমএফএস ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার ২৬ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখক এই বইতে নব্বইয়ের দশকের ওয়্যারলেস ফোন থেকে বর্তমানের ক্যাশলেস অর্থব্যবস্থায় বিবর্তনের চালচিত্র তুলে ধরেছেন। বইটি বিজনেস স্টাডিজের শিক্ষার্থী কিংবা কর্পোরেট প্রফেশনালদেরকে যেমন দেবে গভীর অন্তর্দৃষ্টি, তেমনি দেশের টেলিকম ও এমএফএস ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে সাধারণ পাঠকদের নানা কৌতূহলও মেটাবে।
ওয়্যারলেস টু ক্যাশলেস— দুটি দিক সমান্তরালে তুলে ধরেছে। একদিকে, ইনসাইডারের চোখে বাংলাদেশের টেলিকম ও এমএফএস ইন্ডাস্ট্রির শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত চড়াই-উতরাই-এর বর্ণাঢ্য ইতিহাস ও পর্যালোচনা, অন্যদিকে দীর্ঘ কর্পোরেট ক্যারিয়ার ও এন্টারপ্রেনারশিপের অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ, ভিশনারি এক বিজনেস থিংকারের ব্যক্তিগত জার্নির ঘটনাবহুল ও চমকপ্রদ সব কাহিনি।
কেন অধিকাংশ স্টার্ট-আপ সফলতার মুখ দেখে না? যেকোনো ব্যবসার সেলস-এর কম্প্রিহেন্সিভ মডেলটি কেমন হয়? ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্যে কী ধরনের টেকসই বিজনেস মডেল প্রয়োজন? মার্কেট প্ল্যান কীভাবে তৈরি করতে হয়? ডিএফএস-এর আসন্ন ইকোসিস্টেম কেমন হতে যাচ্ছে কিংবা বাংলাদেশের ফিন্যানশিয়াল সেক্টরের ভবিষ্যৎ গতিপথ কোন দিকে? এ সকল প্রশ্নের ইনসাইটফুল কিন্তু প্রাঞ্জল আলোচনা যেমন বইয়ের বিষয়বস্তু, একইসঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে দেশের গুরুত্বপূর্ণ দুটি ইন্ডাস্ট্রির অন্দরমহলের নানা অজানা কাহিনি।
ক পদার্থবিজ্ঞান
ক পদার্থবিজ্ঞান
By (author) রাতুল খান
তোমরা যারা অ পদার্থবিজ্ঞান বইটি পড়েছ, তারা ইতোমধ্যেই পদার্থবিজ্ঞানের অ-আ শিখে গেছ। এবার ক-খ শিখে ফেলা যাক, কী বলো! তবে এটা মনে রেখো, পদার্থবিজ্ঞানের অ-আ, ক-খ থাকতে পারে, কিন্তু চন্দ্রবিন্দু নেই। অর্থাৎ এটা শেখার শুরু আছে, কিন্তু কোনো শেষ নেই। এর আগে তোমরা গতিবিদ্যা, তড়িৎ, মহাকর্ষ ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জেনেছিলে। এবার জানবে রকেট সায়েন্স, চৌম্বকত্ব, ইলেক্ট্রোম্যাগনেট এইসব বিষয় নিয়ে। তোমরা দুটি বইয়ের যেকোনো অধ্যায় থেকেই শুরু করতে পারো। আর যদি ভেবে থাকো যে এটা শুধুমাত্র বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যে, তাহলে সেটা ভুল। যে কেউ এই বইটি পড়তে পারবে। শুধু জানার আগ্রহ থাকতে হবে। এই বইয়ে কোনো জটিল সমীকরণ দিয়ে মাথা বোঝাই করব না। গল্প আর ছবিতে প্রাথমিক বিষয়গুলি তুলে ধরব। তুমি যদি চাও, তাহলে আরো বিস্তারিত পড়াশোনা করতেই পারো, এই ডিজিটাল যুগে এটা কোনো ব্যাপারই না! গল্প আর ছবির জগৎ থেকে হয়তো তুমিই একদিন আমাদের জন্যে নতুন সমীকরণ আবিষ্কার করবে, যা বদলে দেবে পৃথিবী। এমনটা যে হবে না, তা কে বলতে পারে!
কথায় কথায় english
কথায় কথায় english
By (author) রোকসানা আক্তার রুপী
শুরু থেকে নতুন করে শুরু করার ভিন্ন একটি মজা আছে। আপনি সমাজের যে অবস্থান বা পেশায় থাকুন না কেন, জেনে নিন এই বইটি হাতে নিয়েই আপনার মনে হবে এটি আপনার জন্যই লেখা। যদি দীর্ঘ শিক্ষাজীবনে ত্রুটিপূর্ণ ইংরেজি শিখে অথবা একেবারেই কিছু না শিখে পদে পদে আপনাকে অপদস্থ হতে হচ্ছে, কিংবা হীনমন্যতায় ভুগছেন, এ বইটি আপনাকে সাহায্য করবে একদম শুরু থেকে শুদ্ধভাবে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে English Listening ও Speaking সঠিক উচ্চারণ, উপযুক্ত শব্দ ও অর্থসহ বুঝে চর্চা করতে এবং সঠিকভাবে ইংরেজদের মতো করে ইংরেজি বলা অভ্যাসে পরিণত করতে। কোন ক্ষেত্রে, কোন পরিস্থিতিতে, কতটুকু, কীভাবে ও কী বলতে হবে তার কৌশল যদি আপনি আয়ত্ত করতে পারেন, তাহলেই আপনি হতে পারবেন একজন speech artist। আর তখনই যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনার উপস্থিতি চারপাশের সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে। কাজেই আজ থেকেই শুরু করে দিন কথায় কথায় English; বুক ফুলিয়ে ইংরেজদের মতো করে ইংরেজি বলার সহজ কৌশল।
কনফিউজিং ইংলিশ
কনফিউজিং ইংলিশ
By (author) মুসফিকা নাসরিন
ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে ‘কনফিউজিং’ দিকগুলো সহজবোধ্যভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এ বইয়ে। উপযুক্ত স্থানে সঠিক ইংরেজি শব্দ ব্যবহারের প্রতিটি নিয়মের সঙ্গে প্রচুর উদাহরণ দেওয়ায় বইটি আরো সমৃদ্ধ হয়েছে। ‘কনফিউজিং ইংলিশ’ আপনার ইংরেজি শেখার যাত্রাকে আরও সহজ ও আনন্দদায়ক করে তুলবে।