আমাদের সঙ্গীত
আমাদের সঙ্গীত
‘আমাদের সঙ্গীত: একটি ঐতিহাসিক পাঠ’, ভারতীয় সঙ্গীতের ইতিহাসবিষয়ক বেশ উপভোগ্য একটি বই।… জনাব এম এন মুস্তাফা এই উপমহাদেশে সঙ্গীতের উদ্ভব ও বিকাশের বেশ সচিত্র বিবরণ দিয়েছেন। অদ্ভুত, আদিম কল্পনার জগৎ থেকে পুরোপুরি বাস্তব তথ্য-উপাত্ত— সর্বত্রই এই লেখকের অবাধ বিচরণ।…
জনাব মুস্তাফা তার বইয়ে গ্রিস ও পারস্যের মতো দূরবর্তী অঞ্চলগুলোয় গড়ে ওঠা সঙ্গীতের সঙ্গে উপমহাদেশীয় সঙ্গীতের যোগাযোগ দেখাতে চেয়েছেন।… জনাব মুস্তাফা এই অঞ্চলে ব্যবহৃত বাদ্যযন্ত্রগুলোর উদ্ভব ও বিকাশেরও বেশ প্রাণবন্ত বর্ণনা দিয়েছেন। এই বাদ্যযন্ত্রগুলোর সজীব বিবরণ পড়তে পড়তে পাঠক রীতিমতো ইতিহাসের পথে পথে, গলি-ঘুপচিতে হাঁটা শুরু করবেন৷ বিবরণগুলো চিত্তাকর্ষকই শুধু নয়, বেশ কাব্যিকও বটে। আমার ধারণা, জনাব মুস্তাফার এই কাজ সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। বইটি অবশ্যপাঠ্য; এবং আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই অঞ্চলের সঙ্গীতের সত্যিকার ইতিহাসটা তুলে ধরার ক্ষেত্রে এই বই হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।—
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলামের গানের পাশাপাশি যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে লোকসঙ্গীতের ইতিহাসও তুলে এনেছেন লেখক৷ সঙ্গীতপ্রেমীদের আমি নিজেই এ বইটি পড়ার পরামর্শ দিতে চাই—’
ড. আব্দুল করিম (১৯২৮-২০০৭)
সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আমার এক নদীর জীবন
আমার এক নদীর জীবন
By (author) রওশন সালেহা
প্রতিপক্ষ ওয়েবজিনে রওশন সালেহার আমার এক নদীর জীবন ধারাবাহিক প্রকাশ হবার সঙ্গে সঙ্গেই বাংলা আত্মজৈবনিক সাহিত্যে মৌলিক অবদান হিশাবে সাগ্রহ প্রশংসা কুড়িয়েছে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের অধীন অবিভক্ত বাংলা এবং সেই সময়ের পূর্ব পাকিস্তানের নানা খণ্ডচিত্র উঠে এসেছে রওশন সালেহার গদ্যসাহিত্যে। ভারত ভাগের আগে পরে বাংলার একজন সম্ভ্রান্ত পরিবারের মুসলিম নারীর পারিবারিক ও সামাজিক সংগ্রামের যে ছবি তিনি তাঁর গদ্যে তুলে এনেছেন তা শুধু সাহিত্যের নয়, সমাজতত্ত্ব ও ইতিহাসে বিদ্যার ক্ষেত্রেও অনবদ্য অবদান। অবিভক্ত বাংলায় নোয়াখালী, ঢাকা ও কলকাতার সমাজ জীবন, রাজনীতি, শিক্ষাপ্রসার ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গ, ইতিহাসের নানা বাঁক ইত্যাদি বাঙালি মুসলিম পরিবারের অন্দরমহল থেকে আত্মজৈবনিক কথনের মধ্য দিয়ে তুলে ধরার শৈলী অসাধারণ। বাংলা সাহিত্যে রওশন সালেহা নীরবে শক্ত স্থান দখল করে নিয়েছেন।
এই বইটির আরেকটি বিশেষ গুরুত্ব একজন শিক্ষিকার কঠিন জীবনের লড়াই। তাঁর স্বামীর মৃত্যুর পর জীবনকে নতুন করে দেখা, শিক্ষাক্ষেত্রে জীবনসংগ্রাম, কর্মজীবনে অবসর এবং পরিণত বয়সের উপলব্ধি তাঁর গদ্যভঙ্গির মধ্যে জীবন্ত। এক বসাতেই পড়ে ফেলার মতো। পড়ার পর মনে হয় একজন সংগ্রামী নারীর জীবন ঘনিষ্ঠভাবে আমাদের জীবনের পাশে এসে বসে পড়ল বুঝি! আমরা স্তম্ভিত হয়ে এক নদীর বয়ে চলার আওয়াজ শুনতে থাকি।
আমার পরিবেশ পরিচিতি ৩ (দ্বিতীয় শ্রেণির জন্য)
‘আমার পরিবেশ পরিচিতি ৩’ বইটি শিশুদের পরিবেশ, সমাজ এবং পরিবার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা প্রদান করে, সহজ ভাষায় সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝায়।
লেখক : অক্ষরপত্র সম্পাদনা পর্ষদ
প্রকাশনী : অক্ষরপত্র প্রকাশনী
বিষয় : দ্বিতীয় শ্রেণি
সংস্করণ : New Edition
আইএসবিএন : 9789849920144
আমার ভাবনায় সেলসম্যানশিপ
আমার ভাবনায় সেলসম্যানশিপ
By (author) এম আতাউর রহমান রোজেল
অস্তিত্বের অন্তঃপুরে বিশেষ কোনো ইউনিক বৈশিষ্ট্য কি লুকিয়ে থাকে ব্যক্তিমাত্রেরই? সকলেই কি কোনো না কোনো গিফট নিয়ে জন্মায়? বলা সহজ নয়, তবে যে বা যারা নিজস্ব এই গিফটকে ব্যক্তি জীবনের কর্মে, সফলতায় অনূদিত করতে পারে, তারাই হয়তো জনমানবের রাডারে ধরা পড়ে বাস্তবে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই যে বইটিকে আদতে মার্কেটিং বা সেলসের নন ফিকশন বই বলেই মনে হচ্ছে, তার সাথে ব্যক্তি মানুষের বিশেষত্ব অনুসন্ধানের কী সম্পর্ক? সেলসম্যানশিপ শব্দটি শোনামাত্রই প্রথম কোন অনুভূতি তৈরি হয়? আড্ডায় এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ার সাথে সাথেই মেজরিটির অভিমত, কানের কাছে মশার প্যানপ্যানানির মতোই বিরক্তিকর! কয়েকজন এমনটাও বললেন যে, সেলসম্যানদের ধান্দাবাজি করে কোনো কিছু বিক্রি করা ছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য নেই জীবনে। মূল আর্গুমেন্ট এখান থেকেই শুরু! বইটি লেখার সময়ে ’সেলসম্যানশিপ’ টার্মকে ব্রেক ডাউন করে উপলব্ধি দাঁড়ায়- সেলসম্যানশিপ মানে নিজের ব্যাপারে পজিটিভ ইম্প্রেশন তৈরি, আস্থার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সূচনা, যা মূলত মানব সম্পর্কের ইকোসিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ পার্ট। যে কারণে সেলসম্যানশিপের পরিধি কীভাবে বিজনেসকে ছাপিয়ে জীবনের অসীম ভান্ডারে ব্যাপ্ত হয়েছে, তার অনুসন্ধানেই কনভেনশনাল চিন্তাকে পার হয়ে বাঁকা পথে চিন্তা-যুক্তি-বাস্তবতার আনাগোনা! সেলসম্যানশিপ কীভাবে একজন মানুষের জন্মসূত্রে প্রাপ্ত ইউনিক বৈশিষ্ট্য হতে পারে- এই অসামান্য গল্প শোনার নিমন্ত্রণ রইলো!
আমারে দেব না ভুলিতে
আমারে দেব না ভুলিতে
By (author) আশীফ এন্তাজ রবি
অজপাড়াগাঁয়ের এক ইমাম সাহেব বিপদে পড়েছেন। বিপদ তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে।
দ্বিতীয় স্ত্রীর পর পর চারবার পুত্রসন্তান হয়েছে। জন্মের পরই তারা মারা গেছে। এবার তিনি পঞ্চমবারের মতো গর্ভবতী হয়েছেন। এবারের সন্তান কি বাঁচবে?
সন্তান যাতে বাঁচে এ জন্য ইমাম সাহেব তার সদ্যোজাত পুত্রের নাম দিলেন তারাক্ষ্যাপা। সন্তানের নাম উদ্ভট কিছু রাখলে, সেই সন্তান নাকি অনেক দিন বাঁচে।
আমারে দেব না ভুলিতে হচ্ছে সেই গল্প, যেখানে তারাক্ষ্যাপা ধীরে ধীরে নজর আলীতে পরিণত হয়।
নজর আলী হয়ে যায় দুখু মিয়া। আর দুখু মিয়া হয়ে ওঠে নজরুল ইসলাম। নজরুল ইসলাম হয়ে ওঠেন: বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
এক অবিশ্বাস্য, শ্বাসরুদ্ধকর, গতিময় আখ্যান।
ইতিহাসের কঙ্কালে কল্পনার রক্ত-মাংসে গড়া অনবদ্য এক কাহিনির নাম: আমারে দেব না ভুলিতে।
আমি আর প্রজাপতি
আমি আর প্রজাপতি
By (author) নওফাত জাহান
আমি আর প্রজাপতি- বাচ্চাদের জন্য রঙিন ছবিতে, শিক্ষনীয় সহজ গল্পে অসাধারণ একটি বই। এই বইয়ের ছবিগুলো শিশুর ভাবনার জগতে রঙয়ের পরিচয় ঘটাবে। ছবির সাথের গল্প শিশুকে তার চারপাশের জগত নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। শিশুকে চিন্তাশীল করে তুলবে এ বই।
বইটি চার থেকে আট বছরের বাচ্চাদের জন্য। যে সকল শিশু এখনও পড়তে শেখেনি তাদেরকে পড়ে শোনানো যেতে পারে। আর যারা বানান করে বাংলা পড়তে শিখেছে তাদেরকে একা পড়ার জন্যই প্রেরণা দেয়া উচিত। বড়রা শিশুদেরকে গল্প পড়ে শোনানোর সময় শিশুকে স্বাধীনভাবে বইটির ছবি দেখার সুযোগ করে দিলে শিশুর জন্যু গল্পটি বুঝতে আরও সহজ হবে। আর যে সকল শিশু নিজেরাই পড়বে তাদেরকে শব্দের অর্থ বুঝতে সহায়তা করা উচিত। যদিও গল্পটি খুবই সহজ ভাষায় লেখা তারপরও যদি কোনো শব্দের অর্থ শিশুর অজানা থাকে তাকে সেগুলো শিখিয়ে নেয়া যাবে।
আমি একজন সেলসম্যান!
আমি একজন সেলসম্যান!
By (author) তানভীর শাহরিয়ার রিমন
সেলসম্যানদের সংগ্রাম, চাকরিজীবনে বিক্রির চাপ সামলে এগিয়ে যাওয়ার অনেক উদাহরণ আমি নিজের চোখে দেখেছি। আবার সেই চাপ সইতে না পেরে ভেঙে পড়তে দেখেছি অনেককে। এ বইটিতে আমার অনেক বাস্তব অভিজ্ঞতা একটু ভিন্নভাবে উপস্থাপন করতে চেয়েছি।
করপোরেট সংস্কৃতিতে যারা অভ্যস্ত, যারা সেলস পেশায় আছেন, যারা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধান, অথবা শীর্ষ কর্মকর্তা এই বইয়ে তারা নিজেদের খুঁজে পাবেন। যারা নতুন, ক্যারিয়ার মাত্র শুরু করেছেন কিংবা চাকরি খুঁজছেন এই গল্প তাদেরও। এমনকি যারা তরুণ উদ্যোক্তা, টিম তৈরি করতে মুখিয়ে আছেন তারাও খুঁজে পাবেন ভিন্ন স্বাদ।
জীবনে টাকাপয়সা অর্জনের বাইরে আরও অনেক কিছু করার আছে আমাদের। যারা নিজেদের জীবনের উদ্দেশ্য খোঁজ করছেন। মানুষের কল্যাণের জন্য, মঙ্গলের জন্য বুক চিতিয়ে দাঁডিয়ে যাওয়ার কথা যারা ভাবছেন, এ বই তাদের জন্য বিশাল অনুপ্রেরণা হবে, এ আমার বিশ্বাস।
আমি কি নারীবাদী
আমি কি নারীবাদী
By (author)ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা
নারী-পুরুষনির্বিশেষে ধর্ষণ একটি যৌন আক্রমণের বিষয়। তাতে নারী-পুরুষমাত্রই যেকোনো পরিস্থিতিতে যেকোনো সময় ধর্ষণের সার্ভাইভার হয়ে উঠতে পারেন। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অচেনা মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণ করছে— এ রকম মিথ নারীর অভিজ্ঞতার বাস্তবতা দেখতে গিয়ে এই বইয়ের লেখকের ভেঙে পড়তে শুরু করে। পরিবর্তিত হতে শুরু করে তার জীবনের মৌলিক দর্শন। সেক্ষেত্রে ধর্ষণ অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকে আর বিযুক্ত করতে পারেন না। রাজনৈতিকভাবে নিজেকে নারীবাদ থেকে বিযুক্ত ধরতে পারেন না। লেখকের জীবন, বেঁচে থাকা, সন্তান, এমনকি বিয়ে— সব পরিসর এই নতুন পরিবর্তিত জীবনবোধে আবর্তিত। তার বিপ্লব, ভয়, শঙ্কা, নিজস্ব অতীত এমনকি পড়াশোনা আর জানাশোনার জায়গাটা ক্রমাগত এই বহুবিধ অভিজ্ঞতার সঙ্গে মোকাবিলা করে চলেছে। আর এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই ‘আমি কি নারীবাদী?’ বিভিন্ন পত্রিকা-জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধগুলো এক মলাটে ছাপা হয়েছে।
আমি কোনো আগন্তুক নই
আমেরিকা: স্বপ্নের দেশে দুঃস্বপ্ন
আমেরিকা: স্বপ্নের দেশে দুঃস্বপ্ন
By (author) জাফরী আল ক্বাদরী
আমেরিকার দরিদ্র এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী শুধু এই দেশে জন্ম নেওয়ার কারণে কিছু দুর্ভাগ্যের শিকার হয়। এই বিষয়গুলো এমন যে, বাইরের মানুষ খুব একটা জানতে পারে না। দেখার সেই দৃষ্টি সবার নেই। সমাজবিজ্ঞানীরা এ নিয়ে অনেক গবেষণা করেছেন এবং চিহ্নিত করেছেন আমেরিকায় এই সমস্যাগুলোর মূল। অর্থাৎ এগুলো অজানা নয়, কিন্তু এর দ্রুত কোনো সমাধান নেই। আমেরিকার শিক্ষাঋণ, চিকিৎসা ব্যবস্থা, খাদ্য উৎপাদন ও বণ্টন ব্যবস্থা, বাসস্থান, শিক্ষা ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, আয়কর, অভিবাসন নীতি— এরকম হাজারটা ক্ষেত্রে আমরা নানা রকমের বৈষম্যমূলক নিয়মনীতি দেখতে পাই। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রান্তিক মানুষ এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী। একজন ইমিগ্র্যান্টের চোখে এই সমস্যাগুলো ধীরে ধীরে কীভাবে উন্মোচিত হয়, এই বইয়ে সেটাকেই লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এই দেশটি ইমিগ্র্যান্টদের হাতেই আজকের অবস্থানে এসে পৌঁছেছে। কিন্তু আর দশটা দেশের মতোই, ইমিগ্র্যান্টদের জীবনের যাত্রাটা মসৃণ নয় আমেরিকাতে।
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা
By (author)রাগিব হাসান
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলোই আমেরিকায়। শিক্ষা ও গবেষণার মান— দুই দিক থেকেই সেগুলো বিশ্বসেরা। কিন্তু এ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর উপস্থিতি এখনো খুব বেশি নয়।
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার জন্য এটি কোনো গাইড বই নয়। বইটাতে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা পদ্ধতি, ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে কীভাবে সফলভাবে আবেদন করতে হয় এবং কীভাবে মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ে পড়ালেখা ও গবেষণায় সাফল্য অর্জন করা যায়, সেগুলোর ওপরে আলোকপাত করা হয়েছে।
এ বইটি মূলত যারা আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর তথা মাস্টার্স ও পিএইচডি লেভেলে পড়াশোনা ও গবেষণা করতে চান, তাদের জন্য লেখা। লেখক বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে উচ্চশিক্ষার দিকেই জোর দিয়েছেন। কিন্তু কায়দাগুলো বিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, প্রকৌশল, বাণিজ্য—সব বিষয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।