সি প্রোগ্রামিং
By (author) জাকির হোসেন
সি প্রোগ্রামিং খুবি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। বলা হয় সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের জননী। অপারেটিং সিস্টেমের মূল কার্নেল লেখা হয় দিয়ে। আমরা যত গুলো ডিভাইস ব্যবহার করি, প্রায় সব ডিভাইসের মূল সফটওয়ার লেখা হয় দিয়ে। শেখার পর অনেক জায়গায়ই প্রয়োগ করা যাবে। সফটওয়ারের পাশাপাশি কেউ যদি হার্ডওয়ার সিস্টেম নিয়ে কাজ করতে চায়, তার জন্য উপযুক্ত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে ল্যাঙ্গুয়েজ। এছাড়া স্মার্টফোনের মত এখন জনপ্রিয় হচ্ছে IoT বা Internet of Things। এই IoTডিভাইস গুলো কন্ট্রোল করার জন্য সাধারণত সি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।
সিগনেচার সরণ
সিগনেচার সরণ
By (author) মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়
মিরপুর সনি সিনেমা হলের সামনে জনৈক ক্যানভাসার বলছে, এই বইটি পড়লে আরও জানতে পারবেন:
— ইথিক্স কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী, প্রতি পদের একটি করে উদাহরণ
— একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের জীবনে ইথিক্সের অভাবে প্রকাশ্য ও গোপন কোন কোন সমস্যায় ভুগতে হয়
— একটি ঘর একটি ইথিক্স প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কতটা কমতে পারে মাথাপিছু ব্যয়।
নিকেতনের এসিরুমে বসে জনৈক কপিরাইটার লিখল একটিমাত্র বাক্য— ‘পৃষ্ঠা নং ৭৯; পড়ুন এবং খুঁজে নিন নিজের পছন্দের মানুষকে।’
জনৈক জাদুকর টিভি স্ক্রিনে বলল— ‘দেখলে তো বন্ধুরা, কীভাবে হাওয়া থেকে নিয়ে এলাম বই।’
এর মধ্যেই দেশজুড়ে বণ্টন করা হলো এক রঙচঙে লিফলেট, তাতে উপচে পড়ছে প্রলোভন— বইটি পড়ে যা বুঝলেন, লিখে মেসেজ করুন; জিতে নিন নগদ ৫০ লক্ষ টাকা।
সম্মিলিত প্রচারণা জোটের কারসাজিতে বইটি বিক্রি হলো ২-৫ কপি, কিন্তু তন্ন তন্ন তালাশেও মিলল না একজন পাঠকের সন্ধান । শেলফবন্দি হয়েই কেটে গেল সুদীর্ঘ জীবন, খসে পড়ল বাইন্ডিং, পৃষ্ঠা হারাল যৌবন। প্রজন্ম বদল হলো ৩টি; বইটি আজও জানে না কোন অপরাধে বা অযোগ্যতায় সে হলো পাঠকবঞ্চিত। লেখকের অবদমিত লালসার দায়ভার যদি বইকেই করতে হয় বহন, প্রচলিত ইথিক্স কি এই সংকটকে উপলব্ধিতে সক্ষম? বইয়ের জায়গায় মানুষকে বসিয়ে পুনরায় পড়ুন প্রশ্নটা।
মেটাফরে মোড়ানো ফানুস, মহিষেও বাঁচে মানুষ!
সিলিকন ভ্যালি থেকে নাপা ভ্যালি
সিলিকন ভ্যালি থেকে নাপা ভ্যালি
By (author) মইনুল রাজু
সিলিকন ভ্যালি। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসমূহের আঁতুড়ঘর হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত আমেরিকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই জায়গাটির সাথেই সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে আছে নাপা ভ্যালি। নাপা ভ্যালির কথা ততটা শোনা যায় না, যতটুকু শুনতে পাওয়া যায় সিলিকন ভ্যালির কথা। প্রকৃতি আর মানুষের গড়ে তোলা এই উপত্যকা জানিয়ে দেয়, কেমন করে মাইলের পর মাইল নিপুণভাবে সেজে থাকতে পারে সুদীর্ঘ অঞ্চল। দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়ের মাঝখানে, কিশোরীর কেশবিন্যাসের মতো যত্ন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে এই ভূমি। শব্দরা এখানে চুপ করে থাকে। এই বইতে চুপ করে থাকা সেসব শব্দের কথা বলা আছে।
উদ্ধত উঁচু দালান, ঐশ্বর্য আর আভিজাত্যের শহর নিউ ইয়র্ক। ওদিকে মানুষ তার মেধা আর প্রজ্ঞাকে কোন উচ্চতায় নিয়ে গেছে তার দূরন্ত রূপ সান ফ্রান্সিসকোর গোল্ডেন গেট ব্রিজ। প্রতিদিন এক লাখেরও বেশি যান চলাচল করা এই ব্রিজ নির্মাণের সময় যারা কাজ করেছিলেন, বর্তমানে তাদের কেউই বেঁচে নেই। সর্বশেষ ২০১২ সালের এপ্রিলে একমাত্র বেঁচে থাকা ব্যক্তি জ্যাক বেলেস্ট্রেরির মৃত্যু হয়।
এসব শহর, নগর, প্রকৃতি ও মানুষের কাহিনি লেখা আছে এই বইতে, লেখা আছে পেছনের ইতিহাস। দৃশ্যমান বর্তমানের সাথে সাথে বলা আছে অদৃশ্য অতীতের কথাও।
সুখের অসুখ
সুখের অসুখ
By (author) মো. আব্দুল হামিদ
কখন কারা কীভাবে যেন সফলতা ও সুখকে সমার্থক করে তুলেছে। ফলে জীবনে সফল হবার নামে বিপুল সম্পদ করায়ত্ত করতে ছুটছি সবাই। কিন্তু ‘সুখ’ তো কোনো দোকানে কিনতে পাওয়া যায় না। তাহলে অর্জিত সেই সম্পদগুলো সুখের নিশ্চয়তা দেবে কীভাবে?
তাছাড়া, নগরজীবনে নিজের অজান্তেই প্রচলিত ইঁদুরদৌড়ে শামিল হয়ে অসুখের নানা বীজ বপন করে চলেছি অহোরাত্র। জীবনের বহুক্ষেত্রে উদ্দেশ্য ভালো হলেও পদ্ধতি যথার্থ হয় না। সুখ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটছে না। যা তীব্রভাবে পেতে চাই, তা নিয়ে গভীরভাবে ভাবার সময়টুকুও মিলছে না।
জীবনে সত্যিকারের সুখী হতে সর্বপ্রথম মনটা স্থির করা দরকার। তারপর প্রকৃত ‘ভ্যালু’ রয়েছে এমন বিষয়গুলো চিহ্নিত করা জরুরি। সেগুলো অর্জনে ব্রতী হওয়া প্রয়োজন। নইলে শেষমেশ বড় আফসোস রয়ে যায়। সুখী হওয়ার চেষ্টায় দৃশ্যমান ও অদৃশ্য বহু বাধা রয়েছে। সেগুলো থেকে উত্তরণে লেখক বেশ কিছু বাস্তবসম্মত পরামর্শ দিয়েছেন। বইটি সফলতা ও সুখ বিষয়ে আপনার বিদ্যমান ধারণায় ধাক্কা দেবে নিঃসন্দেহে।
সুস্থতায় ব্যায়াম
সুস্থতায় ব্যায়াম
By (author) উম্মে শায়লা রুমকী
শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য ব্যায়াম অপরিহার্য। নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে এন্ডোরফিন নামক হরমোন রিলিজ হয়, যা মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম করে এবং ভালোলাগার অনুভূতি জাগ্রত করে।
সুস্থতায় ব্যায়াম বইটিতে মূলত থেরাপিউটিক ব্যায়াম বা কোন ব্যথায় কোন ধরনের ব্যায়াম করলে ভালো থাকা যায় সেসব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রায় এক যুগ ধরে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে রোগীদের নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে লেখক দেখেছেন যে, কিছু কিছু ব্যায়াম বাড়িতে করলেই ব্যথার প্রাথমিক অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই বইটিতে ছবিসহ প্রতিটি ব্যায়ামের ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
বইমেলা ২০১৯ সালে সুস্থতার ব্যায়াম বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। পাঠকদের ভালোবাসায় বইটি বেহুলাবাংলা’র বেস্ট সেলার পুরস্কার পেয়েছিল।
বইটির দ্বিতীয় সংস্করণে আরও নতুন এবং প্রয়োজনীয় বিষয়ের ওপর থেরাপিউটিক ব্যায়াম যুক্ত করা হয়েছে।
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস ১
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস ১
By (author) মিশাল ইসলাম
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিক্স বইটি বাচ্চা থেকে বুড়ো যেকাউকে রোবটিক্সে আগ্রহী করে তুলতে ও প্রাথমিক হাতেকলমে জ্ঞান দিতে সাহায্য করবে। একদম বেসিক ইলেকট্রনিক্স ও প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক জানা থেকে শুরু করে রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ ও রোবটিক্সে বিভিন্ন ধাপে কাজ করা সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যাবে এই বই থেকে। ৭ বছর বা তার ঊর্ধ্বে যেকেউ এই বই থেকে রোবটিক্সের জগত সম্পর্কে হাতেকলমে ধারণা নিতে পারবে। এই বইয়ে ৩ ডজন হাতেকলমে প্রোজেক্ট ও তার মধ্যে ৭-৮ টি হাতেকলমে রোবট বানানো শেখা যাবে। তবে বইটি সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে অভিভাবকদের জন্য। বইটি নিজে একজন মেন্টর হিসাবে যেমন কাজ করবে তেমনি বইটি পড়ে যেকেউ অন্য কাউকে রোবটিক্সে মেন্টরিং করতে সাহায্য করতে পারবেন। তাই বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে শিশু ও অভিভাবকদের একসাথেই এই বইয়ের প্রতিটি কাজ বুঝে বুঝে করার আহ্বান করা হচ্ছে। শুভ হোক সবার রোবটিক্সের জগতে বিচরণ
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস ২
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিকস ২
By (author) মিশাল ইসলাম
সৃষ্টির উল্লাসে রোবটিক্স বইটি বাচ্চা থেকে বুড়ো যেকাউকে রোবটিক্সে আগ্রহী করে তুলতে ও প্রাথমিক হাতেকলমে জ্ঞান দিতে সাহায্য করবে। একদম বেসিক ইলেকট্রনিক্স ও প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক জানা থেকে শুরু করে রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ ও রোবটিক্সে বিভিন্ন ধাপে কাজ করা সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যাবে এই বই থেকে। ৭ বছর বা তার ঊর্ধ্বে যেকেউ এই বই থেকে রোবটিক্সের জগত সম্পর্কে হাতেকলমে ধারণা নিতে পারবে। এই বইয়ে ৩ ডজন হাতেকলমে প্রোজেক্ট ও তার মধ্যে ৭-৮ টি হাতেকলমে রোবট বানানো শেখা যাবে। তবে বইটি সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে অভিভাবকদের জন্য। বইটি নিজে একজন মেন্টর হিসাবে যেমন কাজ করবে তেমনি বইটি পড়ে যেকেউ অন্য কাউকে রোবটিক্সে মেন্টরিং করতে সাহায্য করতে পারবেন। তাই বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে শিশু ও অভিভাবকদের একসাথেই এই বইয়ের প্রতিটি কাজ বুঝে বুঝে করার আহ্বান করা হচ্ছে। শুভ হোক সবার রোবটিক্সের জগতে বিচরণ